news_link
stringlengths 42
523
| head_lines
stringlengths 2
121
| article
stringlengths 1
58.1k
| tags
stringlengths 1
285
⌀ | image_caption
stringlengths 1
1.86k
⌀ | category
stringclasses 13
values |
---|---|---|---|---|---|
https://www.bd-pratidin.com/national/2021/12/08/719179 | অনেক বড় উদারতা কি আমরা দেখাইনি, আর কত: প্রধানমন্ত্রী
| বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সরকার যথেষ্ট উদারতা দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা যতটুকু দিয়েছি, তাকে যে বাসায় থাকতে দিয়েছি, তাকে যে ইচ্ছা মতো হাসপাতালে নিচ্ছে চিকিৎসা করাতে এটাই কি যথেষ্ট না? এটাই কি অনেক বড় উদারতা আমরা দেখাইনি? সেটাও তো দেখিয়েছি, আর কত! ৪৪ সালে যদি তার জন্ম হয় তার বয়স কত? সেটাও তো দেখতে হবে। বুধবার দুপুরে যুবলীগের ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকার কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে তিনি আলোচনা সভায় যুক্ত হন। আমাদের পার্টির অনেক নেতাকে গ্রেফতার করে যে অকথ্য অত্যাচার করেছে। বাহাউদ্দিন নাসিম, মহিউদ্দিন খান আলমগীর, সাবের হোসেনসহ বহু নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে তাদের ওপর অকথ্য অত্যাচার করেছে, নির্যাতন করেছে। নাসিমকে এতো অত্যাচার করেছিল যে তাকে মৃত মনে করে তাড়াতাড়ি কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। যা হোক, সে বেঁচে গেছে। তারপর সেই অত্যাচারের ভিডিও নিয়ে খালেদা জিয়া-তারেক জিয়া দেখে উৎফুল্ল হয়েছে। এই ধরনের হিংস্র একটা চরিত্র আমরা দেখেছি, বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার ছেলে কোকো যখন মারা গেল আমি গেলাম সহানুভূতি দেখাতে। আমি হঠাৎ করে যাইনি। আমার এখান থেকে মিলিটারি সেক্রেটারি যোগাযোগ করেছে, এডিসি যোগাযোগ করেছে। সময় নির্দিষ্ট করা হয়েছে, আমি সময় মতো গেছি। আমি যখন রওনা হয়ে গেছি, গুলশান রোডে তখন শুনলাম তারা ওই বাড়ির মেইন গেইট খুলবে না, আমার গাড়ি ঢুকতে দেবে না। আমি বললাম, এত দূর যখন চলে এসেছি ফিরে যাব কেন? পাশে নিশ্চয়ই ছোট পকেট গেইট আছে, সেখান দিয়েই যাব। যখন আমার গাড়িটা বাড়ির সামনে থেমেছে, এসএসএফর যে অফিসার বাড়ির ভেতরে ছিল জাস্ট বাইরে এসে দাঁড়িয়েছে তারা দরজা বন্ধ করে তালা দিয়ে দিয়েছে। আমি গাড়ি থেকে নেমে বেকুব, আমি আর ভেতরে ঢুকতে পারি না। আমি গেছি একটা মা, সন্তানহারা, তাকে সহানুভূতি দেখাতে। সেখানে এভাবে অপমান করে দিলো তারা। বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে তিনি বলেন, তারা যে সহানুভূতি দেখাতে বলে, তারা যে সহযোগিতা চায়, খালেদা জিয়া কী আচরণ করেছে! ২১ আগস্ট যে গ্রেনেড হামলা, তার আগে খালেদা জিয়ার কী বক্তব্য ছিল? শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী তো দূরের কথা, কোনো দিন বিরোধী দলের নেতাও হতে পারবে না। আওয়ামী লীগ ১০০ বছরেও ক্ষমতায় যেতে পারবে না। আল্লাহর খেলা বোঝা ভার। বরং খালেদা জিয়াই প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি, বিরোধী দলের নেতাও হতে পারেননি। এটা তার ওপরই ফলে গেছে। বিডি প্রতিদিন/আরাফাত | null | প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা | national |
https://www.prothomalo.com/bangladesh/coronavirus/এখন-পর্যন্ত-২০-হাজার-কোটি-টাকার-টিকা-কেনা-হয়েছে | এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার টিকা কেনা হয়েছে | স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব লোকমান হোসেন মিয়া বলেছেন, এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার করোনার টিকা কেনা হয়েছে। আজ বুধবার বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষা সুন্দরবনের শেষ প্রান্ত দুবলারচর এলাকায় টিকা কর্মসূচির অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান লোকমান হোসেন মিয়া। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব বলেন, দেশে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ কোটি ডোজ করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। আর এখন ১০ কোটি ডোজ টিকা মজুত আছে। পিছিয়ে পড়া বা দুর্গম এলাকার মানুষের করোনার টিকা দেওয়ার কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে দুবলারচর এলাকায় টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। চলে রাত ১০টা পর্যন্ত। গতকাল প্রায় দুই হাজার মানুষকে টিকা দেওয়া হয়। আজ সকালে আবার টিকাদান শুরু হয়। দুবলারচরে এ দফায় আজই টিকাদান শেষ হবে। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে বাকি ব্যক্তিদের টিকা দেওয়া হবে। বাগেরহাটের সিভিল সার্জন জালাল উদ্দিন আহমেদ গতকাল দুবলারচরে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ কর্মসূচিতে সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগকে সহযোগিতা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও বন বিভাগ। দুবলারচর এলাকার মাঝিরকেল্লা, নারকেলবাড়িয়া ও আলোরপোল-এই তিন চরের জেলেদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এই চরগুলোয় প্রায় ১০ হাজার জেলে বসবাস করেন। তাঁরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এসে এখানে অস্থায়ী বসবাস গড়ে মাছ ধরেন এবং মাছের ব্যবসা করেন। দুবলারচরের লোকজনকে যুক্তরাষ্ট্রের জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এ টিকার দ্বিতীয় ডোজের প্রয়োজন হয় না। দুবলারচরে টিকা দিতে কাজ করছেন ১২ জন টিকাদানকারী। দুটি বুথে টিকা দেওয়া হচ্ছে। টিকাদানকারীদের সহযোগিতা করছেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সদস্যরা। টিকা কর্মসূচি দেখার জন্য আজ ঢাকা থেকে দুবলারচরে আসেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এ টি এম আবদুল ওয়াহ্হাব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা। | বঙ্গোপসাগর,স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়,করোনাভাইরাস,সুন্দরবন,করোনার টিকা,টিকা,স্বাস্থ্য অধিদপ্তর | স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব লোকমান হোসেন মিয়া | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/04/08/%e0%a6%ae%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a4-%e0%a6%85%e0%a6%9f/ | মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত অটিস্টিক শিশুরা: সায়মা ওয়াজেদ | জাতিসংঘের বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস-২০২১ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্যানেলিস্ট হিসেবে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশের অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের শুভেচ্ছাদূত সায়মা ওয়াজেদ। এ সময় তিনি বলেন, মহামারিকালে শিক্ষা ও চিকিৎসাসেবা বিঘ্নিত হওয়ায় বিশ্বে অটিস্টিক শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খবর বাসসের। মঙ্গলবার জাতিসংঘে 'কভিড-১৯ মহামারির সময়ে অটিজম : বৈশ্বিক সাড়াদান ও পুনরুদ্ধারে প্রযুক্তি কিভাবে সহায়তা করতে পারে' শীর্ষক ভার্চুয়াল সাইড ইভেন্ট আয়োজন করা হয়। এর আয়োজন করে জাতিসংঘের বাংলাদেশ, ব্রাজিল, কুয়েত, পোল্যান্ড, কাতার ও কোরিয়ার স্থায়ী মিশন এবং জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়াবলি বিভাগ ও অটিজম স্পিক । সভায় বক্তব্যে কভিড-১৯ মহামারির সময় অটিজম আক্রান্ত শিশু ও তাদের পরিবারগুলোর জন্য বিশেষ সহায়তা পদক্ষেপ গ্রহণ ও তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারসহ বাংলাদেশের উত্তম অনুশীলনগুলো তুলে ধরেন সায়মা ওয়াজেদ। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যমান সামাজিক সহযোগিতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা, শক্তিশালী তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো এবং বিস্তৃত কমিউনিটিভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা অনেক পরিবারকে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সাহায্য করেছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অটিজমের শিকার পরিবারগুলো যেসব সামাজিক চ্যালেঞ্জ ও নিগ্রহের মুখোমুখি হয়, তার উদাহরণ টেনে সায়মা বলেন, এক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধি ও তথ্য আদান-প্রদান করে টেকসই ও ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন আনতে পেরেছে বাংলাদেশ। চলমান পরিস্থিতিতে অটিজমের ক্ষেত্রে বাড়তি সচেতনতার প্রয়োজন- এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তি ও তাদের পরিবার যে ধরনের সামাজিক নিগ্রহের শিকার হয়, তা মোকাবিলাসহ এ-সংক্রান্ত সামগ্রিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনকে নিয়ে সাত বছর ধরে একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশের অটিজমবিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটি। অনুষ্ঠানে অটিজম-সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব, প্রতিশ্রুতি এবং গৃহীত পদক্ষেপগুলো তুলে ধরেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা। তিনি বলেন, 'প্রতিবন্ধিতা ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডারের শিকার ব্যক্তিবর্গের সুরক্ষায় বাংলাদেশে শক্তিশালী আইন ও বিধি প্রণয়ন করা হয়েছে এবং বিভিন্নমুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এসব পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে- প্রতিবন্ধিতা সহায়ক ই-সেবা, রেফারেল সেবা এবং দেশব্যাপী সহায়তা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো।' | জাতিসংঘ,বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস,সায়মা ওয়াজেদ | সায়মা ওয়াজেদ। | national |
https://www.bd-pratidin.com/country/2020/06/01/534944 | এসএসসিতে কুমিল্লা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সাফল্য | এমএসসিতে সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ হয়েছে কুমিল্লার দৃষ্টি প্রতিবন্ধী তিন শিক্ষার্থী মো. সাদেক, অপু চন্দ্র দাস ও তানিম হোসেন। তাদের পয়েন্ট পর্যায়ক্রমে ৩.৭৮, ৩.৫০ ও ৩.৫০। তারা কুমিল্লা নগরীর ভিক্টোরিয়া কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র। এবিসি হোস্টেলের আবাসিক শিক্ষার্থী তারা। তাদের ফলাফলে খুশি শিক্ষক ও অভিভাবকরা। সূত্র জানায়, এ প্রতিষ্ঠান থেকে চলতি বছর তিনজন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে সবাই উত্তীর্ণ হয়। এছাড়াও ২০১৮ সালে দুইজন, ২০১৭ সালে একজন ও ২০১৬ সালে দুইজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী এ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। এবিসি হোস্টেল সুপার মো. রাশেদুজ্জামান জানান, বেসরকারি সংস্থার অর্থায়নে সমাজে সেবা অধিদপ্তরের তত্বাবধায়নে এ হোস্টেলটি পরিচালিত হয়। ১৯৭৮ সালে চালু হওয়া এ হোস্টেল থেকে ৪৬ জন ছাত্র এখান থেকে মাধ্যমিক পাশ করেছে। প্রাক্তনরা সরকারি কর্মকর্তা, আইনজীবী, ব্যাংকার, শিক্ষক ও উদ্যোক্তা হয়েছে।
মোট দশজন ছাত্র এ হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা আছে। তারা প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যায়ের সময় এখানে ফ্রি অবস্থান করে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. ইসমাঈল হোসেন বলেন, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য গণিত বিষয়ে পরীক্ষায় বেশী সমস্যা হয়। কারণ তাদের একজন করে শ্রুতি লেখক থাকে, সে অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। অনেক সময় শ্রুতি লেখক পাওয়া যায় না, এটি অন্যতম সমস্যা। এখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরাও পড়াশোনা করছে। অতীতে সবাই ভালো ফল করছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন এ শিক্ষার্থীরা উত্তীর্ণ হওয়ায় আমরা খুবই খুশি। বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
| null | তানিম, অপু ও সাদেক | national |
https://www.prothomalo.com/entertainment/bollywood/কীর্তির-কি-তবে-বিয়ে | কীর্তির কি তবে বিয়ে | বিয়ের যেন ধুম লেগেছে। ভারতীয় বিনোদনজগতে বছরের শুরু থেকে বিয়ে চলছেই। বরুণ ধাওয়ান ও নাতাশা দালালের বিয়ে নিয়ে আলোচনা এখনো থামেনি। এরই মধ্যে দিয়া মির্জা বিয়ে করে ফেললেন। এবার শোনা যাচ্ছে দক্ষিণি ছবির জনপ্রিয় নায়িকা কীর্তি সুরেশের বিয়ের বাদ্য বাজছে। ইন্ডাস্ট্রিতে কীর্তির বয়স খুব একটা বেশি নয়। ২০০০ সালে শিশুশিল্পী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু হলেও নায়িকা হিসেবে অভিষেক হয় ২০১৩ সালে। এর মধ্যেই কীর্তি জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁকে নিয়ে ভক্তদের উচ্ছ্বাস অন্তত তা-ই বলে। কীর্তির বিয়ের খবরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এই ভক্তরা। জানা গেছে, শিগগিরই নাকি কীর্তি বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন। আর পাত্র নাকি নামকরা সংগীত পরিচালক অনিরুদ্ধ রবিচন্দর। কীর্তি ও অনিরুদ্ধ পরস্পর আগে থেকেই পরিচিত। একসঙ্গে তাঁরা একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন। বেশ কিছুদিন ধরেই কীর্তি ও অনিরুদ্ধর প্রেমের খবর চাউর। এখন তাঁদের বিয়ের খবরে সরগরম দক্ষিণি ছবির দুনিয়া। এর আগেও কীর্তির বিয়ের খবর উড়ে বেড়িয়েছিল। তখন কথা উঠেছিল, এক রাজনীতিকের ছেলের সঙ্গে বিয়ে হবে কীর্তির। বিয়ের পরে অভিনয় পর্ব চুকেবুকে যাবে। তবে এসব যে শুধু গুঞ্জন, তা কীর্তি নিজেই জানিয়েছিলেন। তবে অনিরুদ্ধর সঙ্গে কীর্তির বিয়ের ব্যাপারে এখনো দুজনের কেউই কিছু জানাননি। কীর্তির হাতে এখন একাধিক ছবি। দুটি তামিল আর একটি তেলেগু এবং মালয়ালম ভাষার ছবিতে এই দক্ষিণি তারকাকে দেখা যাবে। ২০২২ সালে সুপারস্টার মহেশ বাবুর সঙ্গে তাঁকে সরকারু ওয়াড়ি পাটা ছবিতে দেখার সম্ভাবনা আছে। | সিনেমা,চলচ্চিত্র,তারকা | কীর্তি সুরেশ | entertainment |
https://www.bd-pratidin.com/national/2018/10/13/367899 | ৭ দফা দাবি নিয়ে জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টের আত্মপ্রকাশ | সংবিধান প্রণেতা ও গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে 'জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট' নামে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। বিএনপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য ও জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সমন্বয়ে এই নতুন জোট গঠিত হয়। জোটের ঘোষণা পত্র পাঠ করেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। এতে সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বাতিল, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে নিরপেক্ষ সরকার গঠন, খালেদা জিয়া এবং সব রাজবন্দির মুক্তিসহ ঘোষণাপত্রে সাত দফা দাবি ও ১১ দফা লক্ষ্য তুলে ধরা হয়। তবে এই জোটে নেই ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমেদ, জেএসডি'র সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিষ্টার মইনুল হোসেন, গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সাবেক ডাকসু ভিপি সুলতান মুহাম্মদ মনসুর আহমেদ। সংবাদ সম্মেরনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সদস্য সচিব আ ব ম মোস্তফা আমিন, জেএসডিসহ সভাপতি তানিয়া রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জগলুল হায়দার, আ স ম শফিকুল্লাহ ও মোস্তাক আহমেদ, মোস্তাক আহমেদ, রফিকুল ইসলাম পথিক প্রমুখ। এর আগে বেলা ৩টা থেকে রাজধানীর মতিঝিলে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনের তৃতীয় তলায় ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে ঐক্য প্রক্রিয়ার নেতাদের কয়েক দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল ৫টায় রাজধানীর বেইলি রোডে ড. কামাল হোসেনের বাসায় ওই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। কামাল হোসেনের চেম্বারে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত জাতীয় নেতৃবৃন্দ। বৈঠকটি সাড়ে ৫টায় শেষ হয়। সেখান থেকে তারা সরাসারি প্রেসক্লাবে আসেন। বৈঠকে না থাকলেও প্রেসক্লাবের সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির দুই সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। এদিকে, বিকাল সাড়ে ৩টায় যুক্তফ্রন্টের চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী সিডিউল অনুযায়ী ড. কামাল হোসেনের বাসায় গিয়ে দেখেন সেখানে সাংবাদিক ছাড়া তাকে স্বাগত জানানো তো দূরের কথা দরোজা খোলারও কেউ নেই। তিনি সেখানে মিনিট পাঁচেক অপেক্ষা করে বারিধারায় নিজ বাসার উদ্দেশ্যে ফিরে যান। পরে তিনি আলাদা সংবাদ সম্মেলন করেন। বিডি প্রতিদিন/১৩ অক্টোবর ২০১৮/আরাফাত | null | রোহেত রাজীব। | national |
https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2021/11/24/1637773227296213 | নাম 'কিং অব রূপসা', কাজ ছিনতাই-মাদক সেবন | খুলনায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং "কিং অব রূপসা"র ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৬। বুধবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে র্যাব ৬-এর পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ মোসতাক আহমদ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন। প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়, "কিং অব রূপসা" নামে ওই কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা ছিনতাই, মাদক সেবনসহ নানা অপরাধে জড়িত। এই কিশোরদের পরিবারে সদস্য ও অভিভাবকরাও তাদের অপরাধ কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।" গ্রেপ্তার কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা হলো- লবনচরা থানার সুইচগেট এলাকার মো. শাহীন হাওলাদার (১৭), মোক্তার হোসেন সড়কের শফিকুল ইসলাম অপু (১৭), মো. পলাশ হাওলাদার (১৭), মো. মেহেদী হাসান রিমন (১৭), হৃদয় শেখ (১৭), মো. হৃদয় (১৬), মো. মিরাজুল ইলাম রাতুল (১৭), শীপইয়ার্ড মোড় এলাকার মো. রাতুল ইসলাম জিসান (১৫), কাদের ভাণ্ডার গলির মো. মৃদুল হাসান তনু (১৭) এবং ইসলামবাগ সড়কের মো. ফেরদৌস গাজী (১৭)। র্যাব কর্মকর্তা মোসতাক আহমদ জানান, ২৩ নভেম্বর রাতে সদর কোম্পানি কমান্ডার এসপি মাহফুজুল ইসলাম ও স্কোয়াড কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে রূপসা ব্রিজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছে মাদক, ধারালো ছুরিসহ অপরাধ কর্মকাণ্ড সংশ্লিষ্ট জড়িত নানা জিনিসপত্র পাওয়া গেছে। তিনি জানান, "গ্রেপ্তার হওয়া কিশোরদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।" ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন- র্যাবের উপ-অধিনায়ক মেজর মাসুদ হায়দার, সদর কোম্পানী কমান্ডার এসপি মাহফুজুল ইসলাম, সদর কোম্পানী স্কোয়াড কমান্ডার লে. মো. আবুল কালাম আজাদ, সিনিয়র সহকারি পরিচালক লিগ্যাল ও মিডিয়া সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার মো. বজলুর রশীদসহ আরও অনেকে। | null | খুলনায় 'কিং অব রূপসা' নামে একটি কিশোর গ্যাংয়ের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব | national |
https://www.ajkerpatrika.com/191271/%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%9D%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A7%A9-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%A4-%E0%A7%AD | ধানবোঝাই ট্রাক উল্টে ৩ শ্রমিক নিহত, আহত ৭ | চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধানবোঝাই ট্রাক উল্টে তিনজন শ্রমিক নিহত ও আরো সাতজন আহত হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে সদর উপজেলার আমনুরা-নয়াগোলা সড়কের পাওলি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহতরা হলেন শিবগঞ্জ উপজেলার দুখুর মোড় এলাকার ইলিয়াস হোসেনের ছেলে বুলবুল হোসেন (৩৫), একই উপজেলার বহালাবাড়ী এলাকার মৃত মনসুর আলীর ছেলে মন্টু আলী (৫২) ও সদর উপজেলার সতেররশিয়া চামাগ্রাম এলাকার নওশেদ আলীর ছেলে আসাদুল (২৬।চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন জানান, নওগাঁ থেকে একদল শ্রমিক ধান কেটে পারিশ্রমিকের ধানসহ ট্রাকে করে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার পাওলি এলাকায় ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলে বুলবুল হোসেন মারা যান। আহত ৯ জনকে উদ্ধার করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর মন্টু আলী ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে আসাদুল মারা যান। আহতদের একজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। | বাংলাদেশ,চাঁপাইনবাবগঞ্জ,নিহত,সড়ক দুর্ঘটনা,রাজশাহী বিভাগ,আহত,চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর | ধান বোঝাই ট্রাক উল্টে তিনজন শ্রমিক মারা যান। | national |
https://www.ajkerpatrika.com/129231/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%A0%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%82 | ইউক্রেন সংকটের মধ্যেই বৈঠকে বসছেন পুতিন-চিন পিং | ইউরোপের নিরাপত্তা ইস্যুতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন। আগামী সপ্তাহেই এই বৈঠক হবে বলে আজ শুক্রবার ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে এমনটি জানানো হয়েছে।বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি চীনের শীতকালীন অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিতে চীনে যাবেন পুতিন। ওই সফরেই চিন পিংয়ের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তিনি।আজ শুক্রবার ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রে পেসকোভ সাংবাদিকদের বলেন, 'আমি মনে করি রাশিয়ার নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, ইউরোপের নিরাপত্তা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার সংলাপ ও আঞ্চলিক সমস্যাসহ আন্তর্জাতিক বিষয়ে মতবিনিময়ের জন্য এখন অনেক সময় ব্যয় হবে।'রাশিয়া ২০১৪ সাল থেকে চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের চেষ্টা করছে। ওই বছরই ইউক্রেন থেকে ক্রিমিয়া দখল করে রাশিয়া।বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের এ দুই শক্তিশালী দেশের নেতাদের বৈঠকটি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। কারণ, এ দুই দেশের সঙ্গেই পশ্চিমাদের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে।রাশিয়া সম্প্রতি ইউক্রেন সীমান্তে সেনা বৃদ্ধি করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো হুমকি দিয়ে বলেছে, ইউক্রেনে হামলা চালালে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়বে রাশিয়া। | ইউরোপ,চীন,রাশিয়া,শি চিনপিং,বৈঠক | রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং। | international |
https://www.prothomalo.com/bangladesh/district/উখিয়া-থেকে-ভাসানচরের-পথে-৭০৫-রোহিঙ্গা | উখিয়া থেকে ভাসানচরের পথে ৭০৫ রোহিঙ্গা | কক্সবাজারের উখিয়া থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন ৭০৫ জন রোহিঙ্গা নাগরিক। আজ বুধবার ২ দফায় ১৬টি বাসে তাঁদের প্রথমে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়। এর মধ্যে বেলা ২টার দিকে ৯টি বাসে ৪১৪ জন এবং বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ৭টি বাসে ২৯১ জন রোহিঙ্গাকে চট্টগ্রাম পাঠানো হয়। স্থানান্তর কার্যক্রম পরিচালনা করছে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয় ও বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও)। ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাঈমুল হক প্রথম আলোকে বলেন, স্বেচ্ছায় ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গাদের ছোট ছোট বাস ও ট্রাকযোগে উখিয়া ডিগ্রি কলেজের মাঠে আনা হয়। বেলা দুইটার দিকে 'চল চল ভাসানচর চল' স্টিকারযুক্ত বাসে করে দিনের প্রথম ধাপে নয়টি ও দ্বিতীয় ধাপে সাতটি বাস ছাড়া হয়েছে। আজ রাতের মধ্যেই তাদের চট্টগ্রামে পৌঁছানোর কথা। আজ সকালে উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, ছোট ছোট বাস ও ট্রাকযোগে রোহিঙ্গাদের সেখানে জড়ো করা হচ্ছিল। দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে ৩ শতাধিক রোহিঙ্গা কলেজ মাঠে হাজির হয়ে যায়। স্থানান্তর নিবন্ধন কার্যক্রম শেষে তাদের দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হয়। বেলা দুইটার দিকে রোহিঙ্গাদের গাড়িতে ওঠানো হয়। স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে উখিয়ার লম্বাশিয়া ক্যাম্প থেকে ভাসানচরে যাচ্ছেন রোহিঙ্গা সলিম উল্লাহ। তিনি বলেন, মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা আরও ছয়জনকে হত্যা করেছে। এখনো প্রতিনিয়ত সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, অপহরণসহ বিভিন্ন অপরাধ চলছে। সাধারণ রোহিঙ্গাদের বসবাস দিন দিন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। এ ক্ষেত্রে ভাসানচর আশ্রয়শিবির অনেক নিরাপদ। সেখানে বসবাসের ঘরগুলোও উন্নত। নিরাপত্তাব্যবস্থাও ভালো। কুতুপালং ক্যাম্পের সাজেদা বেগম (৩৪) বলেন, গত বছর তাঁর কয়েকজন আত্মীয় ভাসানচরে চলে গেছেন। তাঁরা সেখানে নিরাপদে আছেন। সেখানকার সুযোগ-সুবিধাও অনেক। তাই তিনি স্বামী ও দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে ভাসানচরে যাচ্ছেন। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের জন্য সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই জায়গায় ১ লাখ রোহিঙ্গা বসবাসের উপযোগী ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। এর আগে ৮ দফায় মোট ১৯ হাজার ৫০০ জন রোহিঙ্গাকে কক্সবাজার থেকে ভাসানচর আশ্রয়শিবিরে স্থানান্তর করা হয়েছিল। আরআরআরসি কার্যালয় সূত্র জানায়, কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরের চাপ কমাতে অন্তত এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরের আশ্রয়শিবিরে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে সরকারের। | কক্সবাজার,উখিয়া,ভাসানচর,রোহিঙ্গা শরণার্থী,চট্টগ্রাম বিভাগ | দুই দফায় ১৬টি বাসে রোহিঙ্গাদের
প্রথমে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে | national |
https://samakal.com/bangladesh/article/17111675/লেবুআসিফের-নেতৃত্বে-আরডিজেএর-নতুন-কমিটির-অভিষেক | লেবু-আসিফের নেতৃত্বে আরডিজেএ'র নতুন কমিটির অভিষেক |
ঢাকায় কর্মরত রংপুর অঞ্চলের সাংবাদিকদের সংগঠন রংপুর বিভাগ সাংবাদিক সমিতির (আরডিজেএ) নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে নতুন কমিটির সদস্যদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিষিক্ত করা হয়।আরডিজেএ'র নতুন সভাপতি দৈনিক অবজারভার পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার মহসীনুল করিম লেবু ও সাধারণ সম্পাদক এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক আশরাফুল কবির আসিফসহ কমিটির অন্য সদস্যদের ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।আরডিজেএ'র বিদায়ী সভাপতি কেরামত উল্লাহ বিপ্লব, সাধারণ সম্পাদক গাউসুল আজম বিপু, সাবেক সভাপতি জাকারিয়া মুক্তা ও মুফদি আহমেদসহ অন্যরা শুভকামনা ও শুভেচ্ছা জানিয়ে নতুন কমিটি নেতাকর্মীদের অভিষিক্ত করেন।রংপুর বিভাগ সাংবাদিক সমিতির নতুন কমিটির নেতাকর্মীদের একাংশঅনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান জি এম কাদের, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সংসদ সদস্য কাজী রোজী, রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আতাউর রহমান প্রধান, বিএফইউজের সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, মহাসচিব ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি মুহম্মদ শফিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, যুগ্মসম্পাদক ইলিয়াস খান, ডিইউজে সভাপতি শাবান মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী, ডিআরইউ'র সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন নোমানী, সাবেক সভাপতি শফিকুল করিম সাবু, আনন্দ আলো সম্পাদক রেজানুর রহমানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সাংবাদিক নেতারা নতুন কমিটি সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।মহসীনুল করিম লেবু ও আশরাফুল কবির আসিফসবেশষে 'নকশি কাঁথা'র লিড ভোকাল সাজেদ ফাতেমী ও তার দলের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। এছাড়া অনুষ্ঠানে শিল্পী আরিফ চৌধুরী পলাশ, দেওয়ান আকরাম মাহমুদ, হোসনে আরা রিমা গান পরিবশেন করেন।মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন ছিলঅনুষ্ঠানে উপস্থিত আরডিজেএ'র সদস্য ও অতিথিদের জন্য। অনুষ্ঠানে আগত সবাইকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা এবং আগামী দিনে সবার আন্তরিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করে অভিষেক বক্তব্য রাখেন আরডিজেএ'র সাংবাদিক নেতা মহসীনুল করিম লেবু ও আশরাফুল কবির আসিফ।
| আরডিজেএ | আরডিজেএ'র নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক | national |
https://www.ajkerpatrika.com/124119/%E0%A6%87-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA | ই-কমার্সে আস্থা ফেরাতে অ্যাপ | ই-কমার্সের সব ব্যবসাকে কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং করার পাশাপাশি কর, ভর্তুকিসহ সব ধরনের আর্থিক সুবিধার আওতায় আনা ও স্বতন্ত্র ব্যবসার জন্য একটি কেন্দ্রীয় বিজনেস প্রোফাইল অ্যাপ চালু হচ্ছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে 'অনন্য ব্যবসা শনাক্তকরণ প্ল্যাটফর্ম' (ইউনিক বিজনেস আইডি-ইউবিআইডি) নামের এই অ্যাপ চালু হলে ই-কমার্সে স্থিতিশীলতা আসবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।গতকাল বুধবার রাজধানীর আগারগাঁও আইসিটি টাওয়ারের বিসিসি মিলনায়তনে ই-কমার্স খাতে স্থিতিশীলতা আনতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং আইসিটি বিভাগের কারিগরি সহায়তায় নির্মীয়মাণ প্ল্যাটফর্ম উদ্যোগসমূহের বর্তমান নির্মাণ অগ্রগতি পর্যালোচনা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী।ডিজিটাল বা ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সবাইকে ইউবিআইডিতে নিবন্ধন করতে হবে। এর মাধ্যমে ফেসবুকে যাঁরা ব্যবসা করছেন, তাঁরাও নিবন্ধনের আওতায় আসবেন।নিবন্ধিত কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কারও অভিযোগ থাকলে অভিযোগ নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া সেন্ট্রাল লজিস্টিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (সিসিএমএস) মাধ্যমে তা নিষ্পত্তি করা যাবে। এই অ্যাপটিও ফেব্রুয়ারিতে চালু হবে। এদিকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে লেনদেনের জন্য চালু হতে যাচ্ছে 'বিনিময়' নামে একটি অ্যাপ।সংবাদ সম্মেলনে পলক বলেন, 'প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম তৈরির মাধ্যমে ডিজিটাল ব্যবসায় যে আস্থাহীনতা, বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিয়েছে, তা দূরীভূত হবে।'আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে এটুআই পলিসি অ্যাডভাইজার আনীর চৌধুরীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। | ই-কমার্স,বাণিজ্য,অ্যাপ,ছাপা সংস্করণ,আজকের বাণিজ্য | তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। | national |
https://samakal.com/international/article/2203103507/রাশিয়ার-গ্যাস-ছাড়া-ইউরোপ-চলতে-পারবে-না-কাতার | রাশিয়ার গ্যাস ছাড়া ইউরোপ চলতে পারবে না: কাতার | রাশিয়ার গ্যাস ছাড়া ইউরোপ চলতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন কাতারের জ্বালানি মন্ত্রী সাদ শেহরিদা আল-কাবি। তার মতে, প্রাকৃতির গ্যাসের জন্য ইউরোপ রাশিয়ার বিকল্প বের করতে চাইছে, এটা 'বাস্তব সম্মত নয়'। রাশিয়ার ওপর ইউরোপের যে নির্ভরতা, তার বিকল্প উৎস পাওয়া সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বৃহস্পতিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন আল-কাবি। ইউক্রেন সংকটের পর বিশ্বে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) অন্যতম জোগানদাতা কাতারকে বিকল্প উৎস হিসেবে চাইছে ইউরোপ। আল-কাবি জানিয়েছেন, ইউরোপের সবাই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রাশিয়ার বিকল্প উৎস খুঁজছে, তা মোটেও সহজ হবে না। তিনি আরও বলেন, সারাবিশ্বে সরবরাহ করা গ্যাসের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশই আসে রাশিয়া থেকে। ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার কারণে মস্কোর ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইইউ। এই জোট চলতি বছরেই রাশিয়া থেকে গ্যাস নির্ভরতা কমিয়ে আনতে চায়, যদিও ইইউর আমদানি করা গ্যাসের ৪০ শতাংশেরও বেশি আসে রাশিয়া থেকে। চলতি সপ্তাহে গ্যাস নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছার পর কাতারের রাজধানী দোহা ছাড়েন জার্মানির অর্থমন্ত্রী রবার্ট হেবেক। যদিও এই মুহূর্তে কাতার থেকে সরাসরি এলএনজি আনার কোনো টার্মিনাল নেই জার্মানির। আর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডের লিয়েন জ্বালানির জন্য রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর জন্য শুক্রবার একটি যৌথ টাস্ক ফোর্স গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। কাতারের রাষ্ট্রায়ত্ত পেট্রোলিয়াম কোম্পানি 'কাতারএনার্জি'র প্রেসিডেন্ট ও সিইও আল-কাবি বলছেন, ইউরোপ আমাদের গন্তব্য হতে পারে এবং আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজারও বটে। আমরা ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ করব। কিন্তু এইমুহূর্তে রাশিয়ার গ্যাসের বিকল্প কোনো উৎস ইউরোপের কাছে খোলা নেই বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দুবাইভিত্তিক জ্বালানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান 'কামার এনার্জি'র সিইও রবিন মিলস জানান, রাশিয়ার বিকল্প উৎস হয়ে ওঠার সামর্থ্য বৈশ্বিক এলএনজি মার্কেটের এই মুহূর্তে নেই। একমাত্র কাতার যদি বর্তমান ক্রেতাদের বাদ দিয়ে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ করে তবেই বিকল্প উৎস হতে পারে। কিন্তু বর্তমান ক্রেতাদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি থাকায় তা করতে গেলে কাতারকে বড় অংকের ক্ষতিপূরণ গুনতে হবে। | রাশিয়া,ইউরোপ,ইইউ,ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা | কাতারের জ্বালানি মন্ত্রী সাদ শেহরিদা আল-কাবি, : সিএনএন | international |
https://www.ajkerpatrika.com/131973/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%B9-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A9-%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%9F%E0%A6%95 | পিরোজপুরে মাদকসহ একই পরিবারের ৩ জন আটক | পিরোজপুরের কাউখালীতে অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার পিছ ইয়াবা ও ২ লক্ষাধিক টাকাসহ একই পরিবারের ৩ জনকে আটক করেছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। আজ দুপুর ২টায় তাঁদের আটক করা হয়।মাদক কেনা বেচার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক হয় খলিলুর রহমানের স্ত্রী শারমিন আক্তার (৪৫), ছেলে মেহেদী হাসান মুন্না (১৯) ও মেয়ে ইকতার জাহান তিশা (২২)। এ সময় তাঁর আরেক ছেলে সাইফুল ইসলাম পায়েল (২৬) পালিয়ে যায় বলে মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগ জানায়।স্থানীয় ও পিরোজপুর মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পিরোজপুর মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল কাদেরের নেতৃত্বে একটি দল কাউখালী উপজেলার মধ্য শিয়ালকাঠী গ্রামে খলিলুর রহমানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাঁর ঘরের মধ্যে পলিথিনে মোড়ানো সাড়ে ৮ হাজার পিছ ইয়াবা উদ্ধার করে। এ সময় তাঁরা ইয়াবা বিক্রির ২ লাখ ৪ হাজার ৫ শত টাকাও জব্দ করে।এ ব্যাপারে কাউখালী থানায় একটি মাদক মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। | পিরোজপুর,ইয়াবা,আটক,মাদক,বরিশাল বিভাগ | পিরোজপুরে মাদকসহ একই পরিবারের ৩ জন আটক | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/06/16/%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a3-%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%81%e0%a6%a7-%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%b8%e0%a6%a6/ | ত্রাণ চাই না, বাঁধ চাই: সংসদে প্লেকার্ড ঝুলিয়ে শাহজাদা | 'আর কোনো দাবি নাই, ত্রাণ চাই না, বাঁধ চাই' প্লেকার্ড লিখে তা গলায় ঝুলিয়ে সংসদে বক্তব্য দিলেন পটুয়াখালী-৩ আসনের সংসদ সদস্য এসএম শাহজাদা। বুধবার (১৬ জুন) জাতীয় সংসদে এলাকার মানুষের মনের কথা তুলে ধরতে ভিন্নরূপে প্রবেশ করে বক্তব্য রাখেন তিনি। এনিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসিত হন এমপি শাহজাদা। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। এস এম শাহজাদা বলেন, আমি যখন এলাকায় যাই এলাকার মানুষ আমার সামনে এ রকম দাবি নিয়ে হাজির হয়। আমি তো এলাকা থেকে বিচ্ছিন্ন কেউ নই। আমি মানুষের কথা সংসদে তুলে ধরতেই তাদের প্রতিনিধিত্ব করছি। আমার এলাকার বেড়িবাঁধ ভেঙে প্রায় প্লাবিত হয়। আজ বাজেট বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে তিনি এলাকার জনগণের চাহিদার কথা প্রধানমন্ত্রী সম্মুখে তুলে ধরতে এ প্লাকার্ড গলায় ঝুলিয়ে বক্তব্য রাখেন। | null | বুধবার জাতীয় সংসদে গলায় প্লেকার্ড ঝুলিয়ে বক্তব্য দেন পটুয়াখালী-৩ আসনের সাংসদ এসএম শাহজাদা। | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2019/06/04/%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%80%e0%a7%9f-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a7%9f%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ab%e0%a6%bf-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a7%9c/ | জাতীয় পরিচয়পত্রের ফি বাড়ানোর প্রস্তাব বাতিল | হারিয়ে যাওয়া বা নষ্ট হওয়া জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পুনরায় তোলার ফি বাড়ানোর প্রস্তাব বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এমনকি ১০ বছর পর এনআইডি নবায়ন করার সময়ও ফি নেয়ার পরিকল্পনা করেছিল ইসির নিবন্ধন অনুবিভাগ। কিন্তু এ সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের পর জনগণের কাছ থেকে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়ায় তা বাতিল করেছে ইসি। জানা যায়, এখন হারানো বা নষ্ট হলে এনআইডি পেতে খরচ হয় ২৬৬ (ব্যাংকিং চার্জ ও ভ্যাটসহ) টাকা। আর জরুরিভিত্তিতে তা পেতে গেলে ফি দিতে হয় ৩৬৫ (ব্যাংকিং চার্জ ও ভ্যাটসহ) টাকা। তবে তা বাড়িয়ে পাঁচশ' টাকা থেকে একহাজার টাকা করার পরিকল্পনা করেছিল সংক্রান্ত অনুবিভাগ। এর বিনিমিয়ে কাগজের এনআইডি পরিবর্তে উন্নত মানের 'স্মার্টকার্ড' দেয়ার পরিকল্পনা ছিল। বিশাল বাণিজ্যের কথা চিন্তা করেই এটি করতে যাচ্ছিল অনুবিভাগের কর্মকর্তারা। এজন্য এ ধরনের বিধান রেখে জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি) একটা প্রস্তাব তৈরি করেছিল। জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকা এবং নির্বাচনী ব্যবস্থাপনায় তথ্য প্রযুক্তির প্রয়োগ সংক্রান্ত কমিটির এক সভার কার্যবিবরণীতে স্মার্টকার্ড বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। ওই সভাতে বিদ্যমান লেমিনেটেড কার্ডটি হারালে, সংশোধন ও নষ্ট হলে কি পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে সেটিকে সামনে আনা হয়। সেখানেই ফি বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়। জানা যায়, এর আগে ২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরির পর থেকে বিনামূল্যে এ সেবা দিয়ে আসছিল ইসির এনআইডি অনুবিভাগ। পরে ২০১৫ সালে এসে সাধারণ জাতীয় পরিচয়পত্রের উপরোক্ত ফি নির্ধারণ করে কমিশন।দেশে বর্তমানে ১০ কোটি ৪২ লাখ ভোটারের তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে ইসির তথ্যভাণ্ডারে। সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ইসি নিবন্ধন অনুবিভাগের ফি বাড়ানোর প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে। এ বিষয়ের সত্যতা নিশ্চিত করে নিবন্ধন অনুবিভাগের ডিজি ও স্মাটকার্ড প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র পুনঃইস্যু করার ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়নি। নাগরিকরা আগের নির্ধারিত ফি পরিশোধ করেই হারানো বা নষ্ট বা সংশোধিত কার্ড পাবেন। কাগুজে লেমিনেটেড কার্ডের পরিবর্তে স্মার্টকার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রেও বাড়তি অর্থের প্রয়োজন হবে না। স্বয়ংক্রিয়ভাবেই নাগরিকদের হাতে ধাপে ধাপে স্মার্টকার্ড পৌঁছে যাবে। | null | জাতীয় পরিচয় পত্র ( )। | national |
https://samakal.com/whole-country/article/19081107/সিএনজিকে-ট্রাকের-ধাক্কা-নিহত-৩ | কটিয়াদীতে অটোরিকশাকে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ৩ | কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে ট্রাকের ধাক্কায় সিএনজির চালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও চারজন। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার ভৈরব-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের আচমিতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে অটোরিকশা চালক জামাল মিয়ার (৩০) পরিচয় পাওয়া গেছে। তার বাড়ি করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামে। নিহতদের লাশ ভাগলপুর বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। আহত চারজনকে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জানা যায়, সকালে সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি যাত্রী নিয়ে চামড়া বন্দর থেকে ভৈরব যাওয়ার পথে কটিয়াদী উপজেলার অচমিতা ইউনিয়ন পরিষদের সামনের রাস্তায় পৌঁছায়। এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশার চালকসহ সাতজন আহত হন। তাদের উদ্ধার করে ভাগলপুর হাসপাতালে পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত চারজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কটিয়াদী হাসপাতাল থেকে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কটিয়াদী হাসপাতালের ডাক্তার নাজমুল করিম জানান, আহত চারজনের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। তাদের বাড়ি জেলার ইটনা উপজেলায়। কটিয়াদী হাইওয়ে থানার ওসি নাছির উদ্দিন মজুমদার বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা জব্দ করা হয়েছে। ট্রাকচালক ঘটনার পর পালিয়ে গেছে। নিহতদের মধ্যে অটোরিকশা চালকের পরিচয় পাওয়া গেছে। অন্য দুইজনের পরিচয় জানতে চেষ্টা চলছে। | সড়ক দুর্ঘটনা,নিহত | দুর্ঘটনা কবলিত সিএনজিচালিত অটোরিকশা | national |
https://www.bd-pratidin.com/mixter/2021/07/03/666150 | অবিশ্বাস্য, এমন অদ্ভূত শারীরিক জটিলতাও হতে পারে! | চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সম্ভবত এটিই প্রথম। একজন নারীর শরীরে দুটি জরায়ু। শুধু তা-ই নয়, রয়েছে দুটি বিশেষ অঙ্গ। এই কারণে তিনি একইসময়ে পিরিয়ড এবং গর্ভ ধারণ করতে পারেন, যা খুব বিরল। আমেরিকার পেনসিলভেনিয়ার বাসিন্দা ২০ বছর বয়সী পেগি ডি অ্যাঞ্জেলোর জরায়ুর বিশেষ সমস্যা আছে। তিনি দুটি প্রজনন প্রণালি নিয়েই জন্মগ্রহণ করেন। জানা গেছে, সাধারণ নারীর বিপরীতে অর্থাৎ পেগির শরীরে দুটি মাসিক চক্র সম্পন্ন হয়, যা উভয়ই জরায়ুর কারণে বিভিন্ন সময়ে ঘটে। এর অর্থ হল, তিনি একটি গর্ভাবস্থার মাধ্যমে গর্ভধারণ করতে পারবেন এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থায় পিরিয়ড অব্যাহত থাকতে পারে। পেগি এই অদ্ভুত শারীরিক সমস্যা সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন ১৮ বছর বয়সে। তার অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যার কারণে প্রথমবার স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যান। পেগিকে প্রতি দুই সপ্তাহে একবার পিরিয়ডের মধ্যে যেতে হয়। পেগি যখন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যান, তখন চিকিৎসকরা বিষয়টি বুঝতে পারেন। দেরি না করে পেগির মাকে তারা বিষয়টি খুলে বলেন। পেগি এই সমস্যা নিয়ে জানান, "পিরিয়ডের অনিয়ম নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। এটি আসলে দুটি পৃথক জরায়ুর কারণে হয়। দুটি গর্ভাশয়ের কারণে একটি গর্ভাশয়ে পিরিয়ড বন্ধ হলে, অন্যটি শুরু হয়। সূত্র: ওয়েলস অনলাইন বিডি প্রতিদিন/কালাম | null | পেগি ডি অ্যাঞ্জেলো | miscellaneous |
https://www.bd-pratidin.com/sports/2021/06/07/656972 | ভারতীয় কোচের চোখে বাংলাদেশ দল 'বিরক্তিকর' | বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ রাত আটটায় মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। তবে মাঠে নামার আগে গতকাল বাংলাদেশ দলের দারুণ প্রশংসা করেছেন প্রতিপক্ষের কোচ ইগর স্টিমাচ। এ সময় বাংলাদেশ দলকে বিরক্তিকরও বলেছেন ক্রোয়েশিয়ার সাবেক এই কোচ। ম্যাচ-পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে ইগর বলেন, 'ফুটবলবিশ্বে কিছু বিরক্তিকর দল থাকে। যারা খুব কঠিনভাবে রক্ষণভাগ সামলে ও ভালো খেলে প্রতিপক্ষকে বিরক্ত করে। ঠিক যে কাজটি আমরা কাতারের বিপক্ষে করেছিলাম।' ম্যাচে ভারত জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, সেটি বলতেও ভুল করেননি ইগর, 'বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচটি দল ও সমর্থকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ম্যাচটি জয়ের জন্য যাচ্ছি। এর অর্থ এই নয় যে আমরা প্রতিপক্ষকে অসম্মান করছি। শুরু থেকেই আমাদের লক্ষ্য ২০২৩ এশিয়ান কাপে জায়গা করে নেওয়া।'
বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ | ভারতীয়, বাংলাদেশ | ভারতীয় ফুটবল দলের খেলোয়াড়দের সাথে কোচ ইগর স্টিমাচ। | sports |
https://www.bd-pratidin.com/country/2020/04/08/519029 | ত্রাণ দেয়ার নামে ধর্ষণের অভিযোগ ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে | প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রভাবের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া এক দিনমজুরের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে আনোয়ার খান নামে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। বরগুনার তালতলীতে খাদ্য সহায়তার তালিকায় ওই পরিবারের নাম অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলে তাকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করা হয় বলে জানা গেছে। জানা যায়, বরগুনার তালতলীতে করোনাভাইরাসের কারণে বেকার হয়ে খাদ্য সংঙ্কটে পড়ে দিনমজুর ওই পরিবার। এই সুযোগ নিয়ে খাদ্য সহায়তার তালিকাভুক্ত করার কথা বলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আনোয়ার খান দিনমজুর ওই পরিবারের মেয়েকে নিজ বাড়িতে ডেকে নেন। পরে একা পেয়ে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে ভুক্তভোগী দিনমজুর পরিবারকে থানায় মামলা করলে এলাকা ছাড়ার হুমকি দেওয়া হয়। পরের দিন ওই ভুক্তোভোগীর স্বামীকে ইউপি সদস্য তুলে নিয়ে যান বলে অভিযোগ উঠে। আজ বুধবার পর্যন্ত তার স্বামীর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায়নি। আর ওই দিনমজুর পরিবারটিকে ইউপি সদস্যের লোকজন অবরুদ্ধ করে রেখেছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে ইউপি সদস্যের এমন কর্মকাণ্ডে হতবাক এলাকাবাসী। বিচারের দাবি করেন স্থানীয় সচেতন মহল। অভিযুক্ত আনোয়ার খান তালতলী উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। ভুক্তোভোগীর বাবা অভিযোগ করে বলেন, আমি দিনমজুরের কাজ করি। এই করোনাভাইরাসের কারণে আমি অসহায় দিনযাপন করছি। এর ভিতরে আমার মেয়ে তার স্বামীকে নিয়ে বেড়াতে আসেন বাড়িতে। আমার সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। স্থানীয় মেম্বার আনোয়ার খানের কাছে গেলে সে আমার মেয়েকে তার ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে তার বাড়িতে যেতে বলেন। পরে বিকেলের দিকে তার বাড়িতে আমার মেয়ে গেলে বাড়িতে কেউ না থাকায় জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। এই ঘটনায় মামলা করলে এলাকা ছাড়ার হুমকি দেন তিনি। এবিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য আনোয়ার খান বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে। এগুলো সব মিথ্যা। এই মেয়ে যাকে স্বামী হিসেবে পরিচয় দেয় সে আসল স্বামী না। এছাড়া তাকে তুলে আনা হয়নি। বরং ছেলের পরিবারের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান মিয়া বলেন, এবিষয়ে এখনও কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সেলিম মিঞা বলেন, খাদ্য সহায়তা দেওয়ার কথা বলে ধর্ষণ বিষয়টি খুব দুঃখজনক। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম | null | ইউপি সদস্য আনোয়ার খান | national |
https://www.dailynayadiganta.com/africa/348722/মালিতে-সড়ক-দুর্ঘটনায়-নিহত-২০-আহত-৬৩ | মালিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২০, আহত ৬৩ | মালির মধ্যাঞ্চলে একটি ট্রাক নদীতে পড়ে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে। বুধবার দেশটির সরকার জানিয়েছে, ট্রাকটির ব্রেক ফেলের কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার রাতে মালির মোপতি অঞ্চলে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। সরকারি এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'প্রাথমিক প্রতিবেদনে ২০ জন নিহত হওয়ার কথা বলা হয়েছে। জরুরি সার্ভিসগুলো ৬৩ জনকে উদ্ধার করেছে। নাটকীয় এই দুর্ঘটনাটি ব্রেক সিস্টেমের কারিগরি ত্রুটির কারণে ঘটে থাকতে পারে বলে তদন্তের প্রাথমিক পর্যায়ে ধারণা করা হচ্ছে।' | null | মালিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২০, আহত ৬৩ | international |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/06/06/%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a7%87%e0%a6%be%e0%a6%97-%e0%a6%93-%e0%a6%89%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a7%87/ | দুর্যোগ ও উন্নয়নে পাশে আছেন শেখ হাসিনা: ড.আনোয়ার খান এমপি | রামগঞ্জ উপজেলার পূর্ব বিঘা এবং নোয়াগাঁও গ্রাম ও বাজারের চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন আনোয়ার খান মডার্ণ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও লক্ষ্মীপুর-১ ( রামগঞ্জ ) আসনের সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান। এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ওপর সবাইকে আস্থা রাখার আহবান জানান। পরে তিনি নোয়াগাঁও নিত্য পন্যের বাজার পরিদর্শণ করেন এবং দ্রব্যমূল্য সহনীয় মাত্রায় রাখতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহবান জানান। রামগঞ্জ উপজেলায় সন্ত্রাস, মাদক ও যে কোন অন্যায়ের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখিয়ে যেতে স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেন আনোয়ার খান এমপি। শনিবার বিকেলে রামগঞ্জ শহরে মিল্কভিটার দুগ্ধ শীতলীকরণ কেন্দ্র বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেড-এর সমবায়ীদের সাথে মতবিনিময় করেন ড. আনোয়ার খান এমপি। তিনি বলেন, দুগ্ধ ও পুষ্টি উৎপাদনে সব সময় সরকার সমবায়ীদের পাশে আছে, এ ক্ষেত্রে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করা হবে। সভাস্থলে মিল্কভিটা'র চেয়ারম্যান শেখ নাদির হোসেন লিপু টেলিকনফারেন্সে যুক্ত হয়ে সমবায়ীদের সার্বিক সহযোগীতার আশ্বাস দেন। এসময় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মিল্কভিটার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যুগ্ম সচিব অমর চান বনিক, জেনারেল ম্যানেজার মাহমুদুর রহমান, রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম রুহুল আমিন, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমেদ ও উপজেলা সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুরাইয়া আক্তার শিউলী। | রামগঞ্জ,লক্ষ্মীপুর-১,সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান | রবিবার মতবিনময়সভায় লক্ষ্মীপুর-১ ( রামগঞ্জ ) আসনের সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান। কাগ | national |
https://www.prothomalo.com/bangladesh/সমৃদ্ধি-থেকে-সরিয়ে-নেওয়া-হচ্ছে-নাবিকদের-সহযোগিতায়-রাশিয়া | 'সমৃদ্ধি' থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে নাবিকদের, সহযোগিতায় রাশিয়া | ইউক্রেন রকেট হামলার কবলে পড়া বাংলার সমৃদ্ধি জাহাজের নিহত নাবিক হাদিসুর রহমানের লাশ এবং ওই জাহাজের জীবিত অন্য ২৮ জন নাবিককে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের ওই ২৮ নাবিক এবং তাঁদের সহকর্মীর লাশ ইউক্রেনের পাশের কোনো দেশে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মাসুদ বিন মোমেন বলেন, 'রাশিয়া জীবিত ২৮ জনকে নিরাপদে সরিয়ে আনা এবং নিহত নাবিকের লাশটি সরিয়ে আনার ক্ষেত্রে আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।' পররাষ্ট্রসচিব তাঁর দপ্তরে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, আজই আমরা নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠি পেয়েছি, যেটির খুব দরকার ছিল। যুদ্ধ পরিস্থিতিকালে জাহাজকে পরিত্যক্ত করার অনুমতি দিয়ে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। এটি আমরা তাদের (ইউক্রেন) জানিয়ে দিয়েছি। মাসুদ বিন মোমেন বলেন, এই মুহূর্তে তাঁরা (২৮ নাবিক) এখন যেখানে রয়েছেন, সেখান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে যাচ্ছেন। পরে হয়তো কোনো একটা বাংকার বা অন্য কোনো নিরাপদ জায়গায় যাবেন। সেখান থেকে পরে তাঁদের নিরাপদে যে দেশের সীমান্ত দিয়ে সম্ভব ইউক্রেন থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। পোল্যান্ডের সীমান্ত পরিস্থিতি জটিল হয়ে পড়েছে। সেখানে ভিড় অনেক বেশি। রকেট হামলার কবলে পড়া বাংলার সমৃদ্ধি জাহাজের কী হবে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, জাহাজটি এখন পরিত্যক্ত রেখে আসতে হবে। কারণ, সেখানে মাইন পাতা রয়েছে। কাজেই জাহাজটা এখন যেখানে রয়েছে সেখান থেকে সরানো ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের এ জাহাজটি তুরস্কের ইরাগলি বন্দর থেকে পণ্য বোঝাই করতে গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের অলভিয়া বন্দরের উদ্দেশে রওনা হয়। দুই দিন পর অলভিয়া বন্দরের জলসীমায় নোঙর করে। পরদিন বৃহস্পতিবার ভোরে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করলে জাহাজটি আটকে যায়। এক সপ্তাহের মাথায় হামলার শিকার হয়। বুধবারের হামলার পর এমভি বাংলার সমৃদ্ধি জাহাজে আগুন ধরে যায়। শুরুতে নাবিকেরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। অলভিয়া বন্দর থেকে একটি টাগবোট এসে আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেয়। নাবিকদের চেষ্টায় জাহাজের আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। হামলায় জাহাজের ব্রিজ ধ্বংস হয়ে গেছে। ধ্বংসস্তূপে নিথর দেহ পড়ে ছিল হাদিসুর রহমানের। | রাশিয়া,রাশিয়া ইউক্রেন সংঘাত,ইউক্রেন,রাশিয়া-ইউক্রেন | জাহাজ 'এমভি বাংলার সমৃদ্ধি' | national |
https://www.bd-pratidin.com/campus-online/2021/11/22/714280 | ঢাবির নিখোঁজ ছাত্র হিমেল কারাগারে | সন্ধান পাওয়া গেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিখোঁজ ছাত্র হিমেল হামিদ সিকদারের। খাদ্য বিভাগের নিয়োগ পরীক্ষায় অন্যের হয়ে পরীক্ষা দিতে এসে ধরা পড়েন তিনি। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন। বর্তমানে হিমেল টাঙ্গাইল কারাগারে রয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল থেকে শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) টাঙ্গাইলের সখীপুরে বাড়ি আসার উদ্দেশে বের হন হিমেল। তারপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। সোমবার (২২ নভেম্বর) তারা জানতে পারেন হিমেল কারাগারে আছেন। হিমেল সখীপুর উপজেলার জামালহাটকোরা গ্রামের বিল্লাল সিকদারের ছেলে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের মাস্টার্স শ্রেণির ছাত্র এবং ঢাকাস্থ সখীপুর স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক।
বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ | ঢাবির, নিখোঁজ, কারাগারে | হিমেল হামিদ সিকদার | education-career |
https://www.bhorerkagoj.com/2022/04/29/%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%98%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a7%80-%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a7%8e%e0%a6%b8%e0%a6%95-%e0%a6%96/ | চারঘাটের পল্লী চিকিৎসক খুনের রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি | রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার শলুয়া ইউনিয়নের কানজগাড়ী গ্রামের পল্লী চিকিৎসক আব্দুল মান্নান (৬৯) খুনের রহস্য। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে একজন আদালতের মাধ্যমে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন। জানা গেছে, গত ২২ এপ্রিল বিকালে কানজগাড়ী মাড়িয়া মৌজার বিলের পাটের জমিতে আসরের নামাজের পরে পাটক্ষেতে কীটনাশক দেয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন আব্দুল মান্নান। কিন্ত এশার নামাজ শেষ হলেও তিনি বাড়ি ফিরেনি। সন্দেহ হলে তার স্ত্রী মারজিনা বেগম, প্রতিবেশী জিয়ারুল, নাছির, মিলনসহ অনেকে তাকে খুঁজতে বের হন। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে পাটক্ষেতের পাশে বেগুন ক্ষেতের কৃত্রিম চৌবাচ্চায় গলাকাটা ও উলঙ্গ অবস্থায় তার মৃতদেহ দেখতে পান তারা। খবর পেয়ে রাতে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে দুইজনকে আটক করে থানা পুলিশ। আটকরা হলেন- কানজগাড়ী গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে রবিউল এবং আব্দুল রাজ্জাকের ছেলে লিটন। তবে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের ব্যবহৃত পোশাক এবং সঙ্গে থাকা অন্য কোনো সরঞ্জাম পাওয়া যায়নি। নিহতের স্ত্রী মারজিনা বেগম, ছেলে মাহিম হোসেন লিমন, মাইমুল হোসেন লিপন, মেহেদি হাসান লিখন, মাহমুদুল হাসান সুমন অভিযোগ করেন, ৩-৪ বছর আগে বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগ নিয়ে কয়েকজনের সঙ্গে মান্নানের বিরোধ হয়েছিল। পরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সঈদ চাঁদ একটি সালিশের মাধ্যমে বিবাদ নিস্পত্তি করেন। সম্প্রতি রবিউল ফের মান্নানের বাড়ির উপর দিয়ে বিদ্যুতের সংযোগ নিতে গেলে মান্নান ও তার ভাইয়েরা বাধা দেন। এর সূত্র ধরেও হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে তাদের ধারণা। চারঘাট সার্কেল সহকারি পুলিশ সুপার প্রণব কুমার জানান, মামলা নিয়ে কোন গড়িমশির সুযোগ নেই। চারঘাট মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, খুনের ঘটনাটি রহস্যজনক। পুলিশ রহস্য উদঘাটনে কাজ করছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা থানার এসআই মাহমুদুন নবী জানান, উর্ধতন কর্মকর্তারা বিষয়টি তদারকি করছেন। খুনের সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত আটককের চেষ্ট অব্যাহত রয়েছে। | null | পল্লী চিকিৎসক আব্দুল মান্নান | national |
https://www.ajkerpatrika.com/102800/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A6%E0%A7%81-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9D%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9 | মাসের শেষে আসছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ | চলতি মাসের শেষের দিকে রাজশাহী অঞ্চলে আসছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। এ মাসে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনাই বেশি। জানুয়ারিতে আসবে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ।গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক শহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, গত সোমবার ভোর ৬টায় রাজশাহীতে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল মঙ্গলবার ভোর ৬টায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ দিন দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টার মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পাওয়া গেছে ২৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এদিকে তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যাওয়ায় রাজশাহীতে এখন বেশ শীত অনুভূত হচ্ছে।সারা দিনের তাপমাত্রা এখন শীতল। শীত নিবারণে ভোরে খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুনের পরশ নিচ্ছেন মানুষ। ভিড় বেড়েছে ফুটপাতের গরম কাপড়ের দোকানে।রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক শহিদুল ইসলাম আরও জানান, ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের তাপামাত্রাকে মৃদু, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের তাপমাত্রাকে মাঝারি, ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে তীব্র এবং ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রাকে অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। এ মাসের শেষের দিকেই রাজশাহীতে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা যাবে। | রাজশাহী জেলা,রাজশাহী বিভাগ,আবহাওয়া,তাপমাত্রা,ছাপা সংস্করণ,রাজশাহী সংস্করণ,আজকের রাজশাহী | মাসের শেষে আসছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ | national |
https://www.dailynayadiganta.com/politics/612590/ঢাবিতে-ভর্তি-ইচ্ছুক-শিক্ষার্থীদের-মাঝে-ছাত্রদলের-ফুল-ও-কলম-বিতরণ | ঢাবিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের মাঝে ছাত্রদলের ফুল ও কলম বিতরণ | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ সেশনের ক-ইউনিটে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের মাঝে ফুল ও কলম বিতরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। শুক্রবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন, টিএসসি ও কার্জন হল এলাকায় এ ফুল ও কলম বিতরণ করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো: রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সদস্য সচিব মো: আমানউল্লাহ আমান ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো: আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীব মজুমদার, সোহেল, এ বি এম এজাজুল কবির রুয়েল, আরিফ হোসেন, রনিসহ অর্ধশত ছাত্রদল নেতাকর্মী। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সাধারণ ছাত্রসমাজের প্রাণের সংগঠন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠনটি বর্তামানে দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনায় এদেশের সকল ছাত্রসমাজের মনের মাঝে জায়গা করে নিয়েছে। তিনি বলেন, ছাত্রদল প্রতিষ্ঠার পর থেকে এদেশের সাধারণ ছাত্রদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে। ছাত্রদল সবসময় ছাত্রসমাজের সকল অধিকার আদায়ের আন্দোলনে অগ্রভাগে ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২০-২১ সেশনের ক-ইউনিটে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের মাঝে ফুল ও কলম বিতরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। আমাদের প্রত্যাশা এই বিদ্যাপীঠে আসা নবীনরা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে দেশের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখবে। | ঢাবি,ছাত্রদল | ঢাবিতে ভর্তি | politics |
https://www.bd-pratidin.com/country/2020/11/18/588513 | কুপিয়ে ছাত্রলীগ নেতার কব্জি কাটল বিএনপি নেতা | চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নির্বাহী সদস্য ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সহ-সভাপতি আতিকুল ইসলাম সুমনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে দুর্বৃত্তরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে গোমস্তাপুর উপজেলার বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের ইসলামপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে গোমস্তাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিডি প্রতিদিন/কালাম | null | আহত আতিকুল ইসলাম সুমন। | national |
https://www.ajkerpatrika.com/122266/%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%B9%E0%A7%83%E0%A6%A4-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%A7 | নোয়াখালীতে অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১ | নোয়াখালীতে অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১নোয়াখালীর মাইজদী থেকে অপহৃত এক স্কুলছাত্রীকে (১৭) বেগমগঞ্জ উপজেলার দূর্গাপুর ইউনিয়ন থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। এ সময় ওই ছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে রবিউল ইসলাম রাব্বি (২১) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।আজ রোববার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১১ এর সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শামীম হোসেন।শামীম হোসেন জানান, গত বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ৩টার দিকে নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশের খাদ্য অফিসের সামনে থেকে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যায় রবিউল ইসলাম রাব্বি। পরে ভুক্তভোগীকে ফুসলিয়ে ও বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে বেগমগঞ্জ উপজেলার দূর্গাপুর ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামে নিয়ে যায়। ওই এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে স্ত্রী পরিচয়ে তাঁকে জোরপূর্বক একাধিক বার ধর্ষণ করে।র্যাব কর্মকর্তা জানান, অপহৃত ছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেয়ে রোববার অভিযান চালায় র্যাব। অভিযানে রাজাপুর গ্রামের জয়নাল মিয়ার বাড়ি থেকে অপহৃত ওই ছাত্রীকে উদ্ধার ও অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত যুবককে সুধারাম মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর নানি বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি এবং অপহরণের ঘটনায় আরও একটি মামলা দায়ের করেছেন। | নোয়াখালী,গ্রেপ্তার,চট্টগ্রাম বিভাগ,স্কুলছাত্রী | গ্রেপ্তারকৃত রবিউল ইসলাম রাব্বি। | national |
https://www.prothomalo.com/politics/প্রধানমন্ত্রীকে-ইফতারের-দাওয়াত-দিল-বিএনপি | প্রধানমন্ত্রীকে ইফতারের দাওয়াত দিল বিএনপি | আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ইফতারের দাওয়াত দিয়েছে বিএনপি। ২৮ তারিখ সব রাজনৈতিক দলের সৌজন্যে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেছে বিএনপি। সেই ইফতারে আমন্ত্রণ জানাতে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল আজ রোববার বিকেলে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গিয়ে আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেয়।বিএনপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, সহদপ্তর সম্পাদক বেলাল আহমেদ ও তাইফুল ইসলাম টিপু। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলের উপদপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া বিএনপির আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন। এ সময় আওয়ামী লীগ সভাপতির ব্যক্তিগত কর্মকর্তা সৈয়দ আবদুল আউয়াল ও জি এম মাসুদুল হাসান উপস্থিত ছিলেন। বিএনপির আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ শেষে আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া সাংবাদিকদের বলেন, আজকে আমরা আগামী ২৮ তারিখে ইফতার মাহফিলের দাওয়াত পেয়েছি। তাদের কেন্দ্রীয় পর্যায়ের তিনজন নেতা এসে আমাদের দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে দাওয়াত দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ বিএনপির ইফতারে অংশ নেবে কি না, সাংবাদিকের এ প্রশ্নের জবাবে বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী ২৮ তারিখ সকালে দেশের বাইরে জাপান সফরে যাবেন। আর সাধারণ সম্পাদক কিছুদিন আগে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন। বিএনপি আজকে সবেমাত্র দাওয়াত দিল। আমরা দলীয় পর্যায়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহাকারী বিপ্লব বড়ুয়া আরও বলেন, গতকাল গণভবনে সব রাজনৈতিক দলের সৌজন্যে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইফতার মাহফিলে বিএনপি এলে ভালো হতো। গত বছরের ডিসেম্বর মাসে গণভবনে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংলাপে যেসব দল অংশগ্রহণ করেছিল, সবাইকে প্রধানমন্ত্রী যথাযথভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তিনি বলেন, বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্টের সব নেতার কার্ড আমরা আরামবাগে ঐক্যফ্রন্টের কার্যালয়ে দিয়ে এসেছি এবং গতকাল দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি নির্দেশনায় আমি বিশেষ সহকারী হিসেবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনসহ অন্য নেতাদের সঙ্গে টেলিফোনে আমন্ত্রণের বিষয়টি অবহিত করি। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁরা দাওয়াত পেয়েছেন কিন্তু তাঁদের পূর্বনির্ধারিত একটি কর্মসূচি থাকায় অনুষ্ঠানে যেতে পারছেন না। | শেখ হাসিনা,ধানমন্ডি,বিএনপি,ইফতার,রাজনীতি,আওয়ামী লীগ | প্রধানমন্ত্রীকে ইফতারের দাওয়াত দিল বিএনপি | politics |
https://www.prothomalo.com/entertainment/dhallywood/সিলভার-বাটন-পেল-চরকি | ৫৯ দিনে সিলভার বাটন পেল চরকি | যাত্রা শুরুর ৫৯ দিনের মাথায় সিলভার বাটন পেল চরকি। সাবস্ক্রাইবার ১ লাখ অতিক্রম করলেই এই বাটন দেওয়া হয়। চরকির ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা এখন ১ লাখ ৯০ হাজার। আত্মপ্রকাশের পর নতুন নতুন সব সিনেমা, সিরিজ ও অমনিবাস চলচ্চিত্র প্রকাশ করে ইতিমধ্যে দর্শকহৃদয় জয় করে নিয়েছে বাংলাদেশের এই স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম। রোববার সন্ধ্যায় ১৯ কারওয়ান বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে চরকির অফিস উদ্বোধন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ, সহযোগী সম্পাদক আনিসুল হক, ফিচার সম্পাদক সুমনা শারমীন, চরকির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা রেদওয়ান রনিসহ চরকি, প্রথম আলো ডিজিটালের হেড অব বিজনেস জাবেদ সুলতান ও প্রথম আলোর কর্মীরা। অফিস ঘুরে কেক কেটে নতুন অফিসের যাত্রা উদ্যাপন করেন তাঁরা। বাংলা কনটেন্টের রাজধানী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ১১ জুলাই আত্মপ্রকাশ করে চরকি। ইতিমধ্যে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটির 'ঊনলৌকিক', 'নেটওয়ার্কের বাইরে', 'মুন্সিগিরি', 'খাঁচার ভেতর অচিন পাখি', 'আধখানা ভালো ছেলে আধা মস্তান'সহ বেশ কয়েকটি কনটেন্ট সাড়া ফেলেছে। | ওটিটি,চরকি,ইউটিউব | রেদওয়ান রনির হাতে সিলভার বাটন তুলে দিচ্ছেন মতিউর রহমান। | entertainment |
https://samakal.com/whole-country/article/1603202396/লক্ষ্মীপুরে-২-টন-জাটকাসহ-আটক-৪ | লক্ষ্মীপুরে ২ টন জাটকাসহ আটক ৪ |
লক্ষ্মীপুরে ট্রাক বোঝাই দুই টন জাটকাসহ চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার সকালে বাসটার্মিনাল এলাকায় তাদের আটক করা হয়।
তারা হলেন, ইব্রাহিম, নিরব, ট্রাকচালক কামাল ও হেলপার রাশিদুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় বেলা ১১টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আটকদের এক বছর কারাদণ্ড দেন।
লক্ষ্মীপুর শহর পুলিশ ফাঁড়ির সহ টি এস আই এমরান জানান, দুইটন জাটকা মজুচৌধুরীর মাছঘাট হয়ে ট্রাকযোগে ঢাকায় পাঠানো হচ্ছিল। পরে খবর পেয়ে জাটকাসহ চারজনকে আটক করা হয়।
তিনি আরো জানান, আটক জাটকা বিভিন্ন এতিম খানা ও গরীবদের মাঝে বিলি করা হবে।
| লক্ষ্মীপুর | লক্ষ্মীপুরে জাটকাসহ আটক চারজন | national |
https://www.ajkerpatrika.com/97884/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE | বিশ্বনাথে পিএফজির সভা | সর্বদলীয় সম্প্রীতির উদ্যোগ, বিশ্বনাথ পিএফজি উপজেলার ফলোআপ সভা গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌর শহরের পুরানবাজারে সাপ্তাহিক বিশ্বনাথ বার্তা কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।পিএফজি বিশ্বনাথ উপজেলা অ্যাম্বাসেডর আসাদুজামান আসাদের সভাপতিত্বে ও পিএফজির কো-অর্ডিনেটর তজম্মুল আলী রাজুর পরিচালনায় সভায় বক্তব্য দেন পিএফজির পিস অ্যাম্বাসেডর নাসরিন জাহান, দি হাঙ্গার প্রজেক্ট সিলেটের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী মোজাম্মেল হক, পিএফজি বিশ্বনাথ উপজেলা সদস্য আফিয়া বেগম প্রমুখ। | সিলেট বিভাগ,বিশ্বনাথ,ছাপা সংস্করণ,সিলেট সংস্করণ,আজকের সিলেট | বিশ্বনাথে পিএফজির সভা | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2022/05/20/%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%bf/ | ভারতের নিখাত জারিন বক্সিংয়ে জিতে নিলেন স্বর্ণপদক | নিখাত জারিন যখন মেয়েদের বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতের জন্য স্বর্ণপদক জয় করলেন, তখন তার বাবা বললেন, এবার সমালোচকদের মুখ বন্ধ হয়েছে। নিখাত ভারতীয় বক্সারদের মধ্যে পঞ্চম নারী যিনি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন। বৃহস্পতিবার (১৯ মে) তুরস্কে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফ্লাইওয়েট বিভাগে তিনি থাইল্যান্ডের জিতপং জুতামাসকে ৫-০তে পরাজিত করেন। দু'হাজার আঠারো সালে ম্যারি কোম সোনা জেতার পর থেকে এ পর্যন্ত আর কোনো সোনা ভারতের ঘরে আসেনি। আর এই বিজয়ে নিখাত জারিনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৫-বছর বয়সী নিখাতের জন্ম দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তেলেঙ্গানার নিজামাবাদ শহরে। এর আগে তিনি জুনিয়ার ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপেও বিজয়ী হন। তার বাবা মোহাম্মদ জামিল নিজেও একজন স্পোর্টসম্যান। গত কয়েক দশক ধরে সমানে তিনি মেয়েকে উৎসাহ জুগিয়ে এসেছেন। "মুসলমান মেয়ে শর্টস (হাফ প্যান্ট) পরে প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে বলে লোকে কত নিন্দা করেছে। কিন্তু আমরা তাদের কথায় কান দেইনি," বিবিসিকে বলছিলেন তিনি, "কিন্তু সে যখন ইয়ুথ চ্যাম্পিয়ন হলো তখন থেকেই তাদের ধারণায় পরিবর্তন ঘটলো। সে তার যোগ্যতা প্রমাণ করেছে।" নিখাত জারিনের বিজয়ের খবর প্রকাশিত হওয়ার পর রাজনৈতিক দল তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র রিজু দত্ত টুইট করেছেন, তেলেঙ্গানার এক মুসলমান মেয়ে বিশ্ব দরবারে ভারতকে গর্বিত করেছে। "খবরটা দু'বার পড়ে দেখুন। আর গর্ব অনুভব করুন। থ্যাংক ইউ নিখাত। অনুসন্ধানী সাংবাদিক করন ত্রিপাঠি লিখেছেন, ইসলাম বিদ্বেষ, নারী বিদ্বেষ আর কাঁধের ইনজুরিকে ঘুষি মেরে ধরাশায়ী করে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন নিজামাবাদের মেয়ে নিখাত জারিন। আর এটা ছিল তার প্রথম রাউন্ড। বৃহস্পতিবার যখন ফাইনাল ম্যাচটি চলছিল তখন নিখাতের বাবা মোহাম্মদ জামিল ছিলেন বেশ উত্তেজিত। কিন্তু মেয়ের ওপর তার ভরসা ছিল। "ফাইনালের আগ পর্যন্ত নিখাত এত ভালো খেলেছে যে এই ম্যাচে সে যে জিতবে তাতে আমরা নিশ্চিত ছিলাম। দেশের জন্য এই জয় এক বিশাল ব্যাপার। ভারতের বক্সিং ফেডারেশনের জন্যও তাই," বলছেন তিনি। জিতপং জুতামাসের বিরুদ্ধে ফাইনাল ম্যাচে বিচারকরা নিখাত জারিনকে ৩০-২৭, ২৯-২৮, ২৯-২৮, ৩০-২৭ এবং ২৯-২৮ পয়েন্ট দেন। অর্থাৎ পাঁচটি বাউটেই তিনি প্রতিপক্ষকে হারাতে সক্ষম হন। "আমার লক্ষ্য ছিল বিচারকদের কাছ থেকে সম্ভব হলে সর্বসম্মত রায় আদায় করা। রায় বিভক্ত হলে ফলাফল যে কোন দিকে যেতে পারতো," বলছেন নিখাত। "কিন্তু দ্বিতীয় রাউন্ডে রায় বিভক্ত হয়েছিল। তাই তৃতীয় রাউন্ডে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। আমি খুশি যে জয় পেয়েছি।" ম্যাচের পর যে প্রেস কনফারেন্স হয় সেখানে নিখাত জানান, কীভাবে করোনাভাইরাসের মধ্যে অনেক কষ্ট করে তাকে অনুশীলন করতে হয়েছে। তিনি জানান, তার পরবর্তী লক্ষ্য হচ্ছে কমনওয়েলথ গেমসের ট্রায়ালের জন্য প্রস্তুতি নেয়া। সেই গেমসে তিনি ৫০ কেজি বিভাগে লড়বেন। | নিখাত জারিন,বক্সিং,স্বর্ন | কোচের সঙ্গে প্র্যাকটিস করছেন নিখাত জারিন | sports |
https://www.prothomalo.com/business/economics/করোনা-ধাক্কা-কাটছে-বাড়ছে-কনটেইনার-পরিবহন | করোনা ধাক্কা কাটছে, বাড়ছে কনটেইনার পরিবহন | করোনা পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসার প্রেক্ষাপটে চলতি বছরের প্রথম থেকেই কনটেইনার পরিবহন বাড়তে শুরু করেছে। গেল জানুয়ারি মাসে বন্দর দিয়ে ২ লাখ ৪৩ হাজার কনটেইনার পরিবহন হয়েছে, যা গত এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে কনটেইনার পরিবহনে এখনো স্বাভাবিক সময়ের মতো প্রবৃদ্ধি হয়নি। গত বছরের এপ্রিলে করোনার কারণে কনটেইনার পরিবহনে বিপর্যয় দেখা দেয়। ১৬ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কমসংখ্যক কনটেইনার পরিবহন হয় ওই মাসে। সাধারণ ছুটিতে সবকিছু স্থবির হয়ে পড়ায় এই বিপর্যয় ঘটেছিল। এরপর কিছুটা বাড়লেও স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় তা ছিল কম। ফলে বছর শেষে দেখা যায়, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে কনটেইনার পরিবহন সাড়ে ১০ শতাংশ কমেছে। বন্দরের ইতিহাসে কনটেইনার পরিবহন কমে যাওয়ার এটি দ্বিতীয় ঘটনা। বন্দরের তথ্যে দেখা যায়, গত জানুয়ারি মাসে বন্দর দিয়ে আমদানি পণ্যবাহী ১ লাখ ২৩ হাজার এবং রপ্তানি পণ্যবাহী ও খালি ১ লাখ ২০ হাজার কনটেইনার পরিবহন হয়েছে। গত ১৩ মাসে এর চেয়ে বেশি কনটেইনার পরিবহন হয়েছে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে। ওই মাসে ২ লাখ ৬৬ হাজার একক কনটেইনার পরিবহন হয়। কনটেইনার পরিবহন বাড়তে থাকায় বন্দরে এখন জাহাজ আগমনের সংখ্যা বাড়ছে। তাতে জেটিতে ভিড়ানোর অপেক্ষায় বহির্নোঙরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সংখ্যা বাড়তে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটাকে চলতি মাসেও কনটেইনার পরিবহন বৃদ্ধির লক্ষণ বলে মনে করা হচ্ছে। বন্দরসচিব ওমর ফারুক প্রথম আলোকে বলেন, করোনার ধাক্কা অনেকটা কাটিয়ে ওঠার পর দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ছে। এর প্রভাবে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েও কনটেইনার পরিবহন বাড়তে শুরু করেছে। গত কয়েক মাসে ধারাবাহিকভাবে কনটেইনার পরিবহন বৃদ্ধির তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, এ বছর বন্দরের কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হবে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল। তাতে বন্দরের কনটেইনার ওঠানো-নামানোর সক্ষমতা আরও বাড়বে। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে যত পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়, তার মাত্র ২৫ শতাংশই কনটেইনারে এবং বাকি পণ্য জাহাজের খোলে (বাল্ক আকারে) আনা-নেওয়া হয়। কনটেইনারে তুলনামূলক কম পণ্য পরিবহন হলেও পণ্য বিবেচনায় এর গুরুত্ব বেশি। কারণ, দু-তিনটি ছাড়া সব শিল্পকারখানার কাঁচামাল কনটেইনারে আমদানি হয়। এই তালিকায় আছে পোশাক, ওষুধ, জুতা, ইস্পাত, বাণিজ্যিক পণ্য, ভোগ্যপণ্য ইত্যাদি। তবে রপ্তানি পণ্যের প্রায় পুরোটাই পাঠানো হয় কনটেইনারে। এসব কারণে কনটেইনারে পণ্য পরিবহনের প্রবৃদ্ধি কম-বেশি হওয়াটা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি নির্দেশ করে। | করোনা অর্থনীতি,চট্টগ্রাম বন্দর,চট্টগ্রাম | করোনা ধাক্কা কাটছে, বাড়ছে কনটেইনার পরিবহন | economy |
https://www.dailynayadiganta.com/dhaka/369148/বর্তমান-সরকার-২০টি-সিট-পাবে-কাদের-সিদ্দিকী | বর্তমান সরকার ২০টি সিট পাবে : কাদের সিদ্দিকী | কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম নেতা বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীরোত্তম বলেছেন, যদি আমার দেশপ্রেম সত্য হয়, আমি সারাজীবন আল্লাহ রসুলে বিশ্বাস করে এসেছি, এই বিশ্বাস যদি বিন্দুমাত্র সত্য হয় তাহলে ১৯ থেকে ২০টি সিট পাবে বর্তমান সরকার। রোববার দুপুরে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হলে জেলা রিটার্নিং অফিসারের কক্ষ থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। কাদের সিদ্দিকী বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আমার বোন সরকার থাকবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আমাকে মনে হয় ইলেকশন করতে দেয়া হবে না। এ জন্য আমি খুশি। প্রতিদ্বন্দ্বী সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে বলে এটাই আমি আশা করছি। আমি চাই নির্বাচনটা ভালো হোক। আমার সংগ্রাম হচ্ছে ভোটার যেন ভোট দিতে পারে। দেশে যেন গণতন্ত্র অব্যহত থাকে, দেশে যেন সুশাসন থাকে, এখন যে কুশাসন চলছে এই শাসন ভালো না। আমার নির্বাচনে দাঁড়ানো আর না দাঁড়ানো কোনো বড় কথা না। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিষয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমি ইলেকশন কমিশনে আপিল করবো। আমরা যখন ইলেকশন কমিশনে গিয়েছিলাম, তখন তারা বলেছিলেন ইলেকশন কমিশন কখনো কোর্টে বাদি হবে না। আমি এটিই দেখবার জন্যই ইলেকশন কমিশনে যাবো। কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমি যাচাই-বাছাই দীর্ঘ সময় দেখেছি, আমার কাছে ভালো লেগেছে। আমার মনে হয় রিটার্নিং অফিসার হিসেবে তিনি নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবেন, সরকারের পা চাটা হবে না। এ সময় কাদের সিদ্দিকীর সাথে, জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি রফিকুল ইলামসহ দলের অন্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। | null | বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী | national |
https://www.prothomalo.com/world/asia/আফগান-টেলিভিশনে-নাটকে-দেখা-যাবে-না-নারীদের | আফগান টেলিভিশনে নাটকে দেখা যাবে না নারীদের | আফগানিস্তানে নতুন 'ধর্মীয় নীতিমালা' প্রকাশ করেছে তালেবান সরকার। এই নীতিমালায় টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর জন্য নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, নাটক বা কোনো অনুষ্ঠানে নারীদের দেখানো যাবে না। বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়, গতকাল রোববার আফগানিস্তানের নীতিনৈতিকতা-বিষয়ক মন্ত্রণালয় এসব নির্দেশনা জারি করে। চলতি বছর ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম আফগান গণমাধ্যমগুলোর ওপর নিয়মনীতি চাপিয়ে দিল তালেবান। মন্ত্রণালয়ের নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সংবাদ উপস্থাপনের সময় নারী সাংবাদিকদের হিজাব পরিধান করতে হবে। ধর্মীয় কোনো চরিত্র নিয়ে টেলিভিশনে কোনো চলচ্চিত্র বা অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা যাবে না। পাশাপাশি ইসলাম ও আফগান আদর্শের বিপরীতে যায়, এমন অনুষ্ঠানের ওপরও নিষেধাজ্ঞা এসেছে। এদিকে নীতিমালাগুলো জারির পর তা রোববারেই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হাকিফ মোহাজির এএফপিকে বলেন, 'এগুলো কোনো আইন না, বরং ধর্মীয় নীতিমালা।' তালেবানের হাতে কাবুলের পতনের আগে গত ২০ বছরে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছিল আফগানিস্তানের টিভি চ্যানেলসহ গণমাধ্যমগুলোর। ২০০১ সালের পর পশ্চিম-সমর্থিত তৎকালীন আফগান সরকারের অধীন গড়ে ওঠে বেশ কয়েকটি টিভি চ্যানেল ও রেডিও স্টেশন। সেখানে সম্প্রচার হতো ভিন্ন সব অনুষ্ঠান। 'আমেরিকান আইডলের' আদলে আয়োজন হয়েছিল গানের প্রতিযোগিতার। প্রচার করা হতো গানের ভিডিও। এ ছাড়া তুরস্ক ও ভারতের বেশ কিছু ধারাবাহিকও প্রচার করা হতো এসব টেলিভিশনে। তবে এর আগে পরিস্থিতি ছিল একেবারেই ভিন্ন। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বিনোদনের নানান মাধ্যমের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করে তালেবান। সে সময় ছিল না কোনো গণমাধ্যম। টেলিভিশন, চলচ্চিত্রসহ বিনোদনের বেশির ভাগ ধরনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল তালেবান সরকার। এসব নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে শাস্তির প্রচলনও করেছিল তালেবান। টেলিভিশন দেখা অবস্থায় কেউ ধরা পড়লে শাস্তির মুখে পড়তে হতো। ভেঙে দেওয়া হতো টেলিভিশনটিও। আর কারও কাছে ভিডিও প্লেয়ার মিললে শাস্তি ছিল জনসমক্ষে বেত্রাঘাত। | আফগানিস্তান,তালেবান,টেলিভিশন | আফগানিস্তানের গণমাধ্যমের ওপর নানা কড়াকড়ি আরোপ করেছে তালেবান সরকার। | international |
https://www.bhorerkagoj.com/2020/07/07/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b6%e0%a7%87%e0%a6%b7-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a7%8e%e0%a6%b8%e0%a6%95-%e0%a6%a8%e0%a6%bf/ | বিশেষ বিসিএসে চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার | করোনা মোকাবিলায় বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে আরও দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এখন প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নেবে। এরপর এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে শুধুমাত্র চিকিৎসক নিয়োগ দিতে ৩৯তম বিশেষ বিসিএস নেয় সরকার। এই বিসিএসের মাধ্যমে চার হাজার ৫৪২ জন সহকারী সার্জন এবং ২৫০ জন সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে নিয়োগ পান। ৩৯তম বিশেষ বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও পদ না থাকায় ৮ হাজার ১০৭ জন নিয়োগের জন্য সুপারিশ পাননি। করোনাভাইরাস সংকট মোকাবেলায় তাদের মধ্য থেকে গত ৪ মে দুই হাজার জনকে সহকারী সার্জন পদে নিয়োগ দেয়া হয়। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় আরো ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে বলে ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত করা হয়েছে। পাশাপাশি বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের একটি মার্কেটকে আইসোলেশন সেন্টারে রূপান্তর করা হয়েছে। সারা দেশে এ রোগের চিকিৎসা দিতে পারে এমন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বেসরকারি ক্লিনিকের ম্যাপিং করা হচ্ছে। এসব হাসপাতালে স্বাভাবিকভাবে আরও চিকিৎসক ও নার্স প্রয়োজন হবে। জরুরিভিত্তিতে চিকিৎসক নিয়োগ দেয়ার তাগিদ দিয়ে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ বলছে, প্রয়োজনে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব পরে প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির অনুমোদনসহ যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। | চিকিৎসক,নিয়োগ,বিসিএস,সরকার | বিসিএস । | national |
https://www.ajkerpatrika.com/149066/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BE | ভারতীয় শিক্ষার্থীদের সরিয়ে নিতে পুতিন-মোদি আলোচনা | ইউক্রেনের খারকিভ শহরে আটকে পড়া ভারতীয় শিক্ষার্থীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ভিডিও কলের মাধ্যমে এ বিষয়ে কথা বলেছেন।ক্রেমলিন জানিয়েছে, ইউক্রেনের সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল থেকে ভারতীয় নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে এবং নিজ দেশে ফিরে যাওয়া নিশ্চিত করতে রুশ সেনাদের নির্দেশ দিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন।এর আগে গত ১ মার্চ ইউক্রেনের খারকিভ শহরে রুশ বাহিনীর বোমা হামলায় নবীন শেখরপ্পা নামে ভারতীয় এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি ইউক্রেনে মেডিকেল শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাড়ি ভারতের কর্ণাটকের হাভেরিতে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক টুইট বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এমনটি জানানো হয়েছে।ওই সকালে ভারতীয় দূতাবাস শিক্ষার্থীসহ সব ভারতীয় নাগরিককে যেকোনোভাবে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ত্যাগ করার অনুরোধ জানায়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক টুইটার বার্তায় বলেছে, 'মঙ্গলবার সকালে ভারতীয় এক শিক্ষার্থী ইউক্রেনের খারকিভে বোমা হামলায় মারা গেছেন। মন্ত্রণালয় তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। আমরা পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।'এরই মধ্যে অনেক শিক্ষার্থী পায়ে হেঁটে ইউক্রেন ত্যাগ করতে শুরু করেছে। এ রকমই এক ভারতীয় শিক্ষার্থী রেবা জানান, টানা দুই দিন হেঁটেছেন তাঁরা। কোথাও কোনো আশ্রয় পাননি। তবে কখনো কখনো মাথার ওপর দিয়ে বিমান উড়ে গেলে হামলার ভয়ে তাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন রাস্তার ধারের জঙ্গল বা শস্যখেতে। | ভারত,ইউরোপ,এশিয়া,নরেন্দ্র মোদি,রাশিয়া,ভ্লাদিমির পুতিন,ইউক্রেন,রাশিয়া ইউক্রেন সংকট | ভ্লাদিমির পুতিন ও নরেন্দ্র মোদি। | international |
https://www.ajkerpatrika.com/58192/%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%93-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87 | কবর দেওয়ার মাটিও নেই | মধ্যনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের ছয় গ্রামে নেই কোনো স্থায়ী গোরস্থান। প্রায় পাঁচ হাজার মুসলিম জনগোষ্ঠীর বসবাস এই গ্রামগুলোতে। দুর্গম হাওরাঞ্চল হওয়ায় এখানে কোনো স্থায়ী গোরস্থান গড়ে ওঠেনি। বর্ষাকালে কেউ মারা গেলে ঘরের ভিটের মাটি কেটে কবর দিতে হয়। এমনকি শিশু মারা গেলে খাঁচার মধ্যে মাটিচাপা দিয়ে বিলের মধ্যে রেখে আসেন স্বজনেরা। এ দুরবস্থা থেকে মুক্তি পেতে স্থায়ী গোরস্থান চান গ্রামবাসী।স্থানীয়রা জানান, মধ্যনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের শাইলানি, আরিফপুর, আনোয়ারপুর, অনন্তপুর, শিবরামপুর ও নতুন গ্রাম রাজাপুরে নেই স্থায়ী গোরস্থান। দুর্গম হাওরাঞ্চল হওয়ায় এখানে কোনো স্থায়ী গোরস্থান গড়ে ওঠেনি। যে দুটি অস্থায়ী গোরস্থান রয়েছে, সেগুলোতে হেমন্তকালে যেটুকু সময় পানি না থাকে, ওই সময় শুধু কবর দেওয়া যায়। বর্ষাকালে সেখানে আর কবর দেওয়া যায় না। উপজেলার মধ্যনগর অথবা পার্শ্ববর্তী উপজেলা কলমাকান্দা গোরস্থানে যেতে হয়।অনন্তপুর গ্ামের মো. শহীদ মিয়া বলেন, 'আমাদের একটি গোরস্থান খুবই প্রয়োজন। অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় হাওরে মাটি কেটে আমাদের পক্ষে স্থায়ী গোরস্থান তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না। এমন অবস্থায় আমরা সরকারের কাছে সাহায্য চাই।'স্থানীয়রা আরও জানান, এই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাতটি গ্াম রয়েছে। একটি গ্রাম বাদে সব কটিতেই মুসলিম জনগোষ্ঠীর বসবাস। এমনকি বর্ষাকালে কেউ মারা গেলে তাঁদের কবর দিতে হয় পার্শ্ববর্তী উপজেলায়। এমন অবস্থায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।আনোয়ারপুর গ্রামের শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, 'আমরা জন্মের পর থেকেই গোরস্থানের সমস্যা দেখে আসছি। এই ওয়ার্ডে বর্ষায় উপযোগী ব্যবহারের জন্য স্থায়ী গোরস্থান স্থাপন করা হলে এলাকাবাসী উপকৃত হবে।'কয়েকজন এলাকাবাসী জানান, তাঁদের স্থায়ী কোনো গোরস্থান না থাকায় বর্ষাকালে বিপাকে পড়তে হয়। কেউ মারা গেলে ঘরের ভিটে কেটে কবর দিতে হয়। ছোট বাচ্চা মারা গেলে খাঁচার মধ্যে মাটিচাপা দিয়ে বিলের মাঝে ফেলে দিয়ে আসতে হয়। এ গ্রামগুলোর এমন দুরবস্থা দেখার যেন কেউ নেই।এদিকে এসব এলাকার মানুষের আর্থিক অবস্থা অসচ্ছল ও গ্রামগুলো হাওরাঞ্চলে অবস্থিত। যে পরিমাণ টাকা খরচ করে একটি স্থায়ী গোরস্থান করতে হয় তা তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। বর্ষাকালে কোনো ব্যক্তি মারা গেলে কবর দিতে হয় ১০ কিলোমিটার দূরে মধ্যনগর অথবা ২০ কিলোমিটার দূরে নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা গোরস্থানে।৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. মীর হোসেন বলেন, 'আমার ওয়ার্ডে সারা বছর মাটি দেওয়ার মতো কোনো গোরস্থান নেই, বিশেষ করে বর্ষাকালে কেউ মারা গেলে পাশের উপজেলার গোরস্থানে দাফন করতে হয়। এমন অবস্থায় স্থায়ী একটি গোরস্থান করার জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি।'মধ্যনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রবীর বিজয় তালুকদার বলেন, 'আমার ইউনিয়নের প্রত্যন্ত ওয়ার্ড এটি। এখানে স্থায়ী একটি গোরস্থান খুবই জরুরি। এ ব্যাপারে জেলা পরিষদের কাছে আবেদন দেওয়া আছে, অর্থপ্রাপ্তি সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'ধর্মপাশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মুনতাসির হাসান বলেন, তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। | ধর্মপাশা,সিলেট,ছাপা সংস্করণ,সিলেট সংস্করণ,সুনামগঞ্জ মৌলভীবাজার হবিগঞ্জ | সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার আরিফপুরের স্থায়ী গোরস্থান এখন পানির নিচে। গতকাল । | national |
https://www.ajkerpatrika.com/12031/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87-%E0%A7%A7%E0%A7%AD-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81 | বরিশালে মেডিকেলের করোনা ওয়ার্ডে ১৭ জনের মৃত্যু | বরিশাল শেরেবাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জন মারা গেছেন। তার মধ্যে ছয়জন করোনা পজিটিভ শনাক্ত ছিলেন এবং অপর ১১ জনের উপসর্গ ছিল। আজ রোববার সকাল ৮টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টার হিসাবে শেবাচিম হাসপাতালে করোনা সংক্রান্ত তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা জাকারিয়া খান স্বপন এ তথ্য জানিয়েছেন।অপরদিকে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস জানিয়েছেন রোববার সকাল ৮টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন পাঁচজন। তার মধ্যে তিনজন বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে এবং অপর দুজনের একজন পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও একজন বরগুনা জেলা হাসপাতালে।পরিচালক আরও জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ছয় জেলায় এক হাজার ৮৩৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬৮৫ জন পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩৭ দশমিক ৩১ ভাগ।শনাক্তের হার সর্বাধিক ভোলা জেলায় ৪০ দশমিক ৬৫ ভাগ। এ জেলায় ৩৩৭ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৩৭ জন পজিটিভ শনাক্ত হন। তবে শনাক্তের সংখ্যা বেশি বরিশালে। এ জেলায় ২৪ ঘণ্টায় ২৫৩ জন পজিটিভ শনাক্ত হন। নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৬৩৪ জনের। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩৯ দশমিক ৯১ ভাগ।ভোলা ও বরগুনায় শনাক্তের হার যথাক্রমে ৩৮ দশমিক ১৬ ও ৩৮ দশমিক ৩৯ ভাগ। ভোলাতে ২২৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৮৭ জন এবং বরগুনাতে ২২৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৮৬ জন পজিটিভ শনাক্ত হন।ঝালকাঠিতে শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৫৬। এ জেলায় ২৪৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৭৭ জন পজিটিভ শনাক্ত হন। পিরোজপুরে আক্রান্ত ও শনাক্তের দুটিই কমেছে। এ জেলায় নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ৬৩ ভাগ। ১৬৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৪৫ জন পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন।অপরদিকে শেবাচিম হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, এ হাসপাতালের আরটিপিসিআর ল্যাবে ২২৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৭১ জন পজিটিভ শনাক্ত হন। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৪১ ভাগ। শেবাচিম হাসপাতালের করোনা ইউনিটে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ৩৫৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন ছিল। যার মধ্যে ১৪৭ জন পজিটিভ শনাক্ত। | করোনা,করোনাভাইরাস,বরিশাল বিভাগ,বরিশাল | বরিশালে আরও ১৭ জনের মৃত্যু। | national |
https://www.prothomalo.com/bangladesh/district/উপাচার্যের-বিরুদ্ধে-অসদাচরণের-অভিযোগে-আলীগপন্থী-শিক্ষকদের-মানববন্ধন | উপাচার্যের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগে আ.লীগপন্থী শিক্ষকদের মানববন্ধন | সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদারের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ এনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা মানববন্ধন করেছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসংলগ্ন রাস্তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী লীগপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গাড়িসংক্রান্ত একটি বিষয়ে উত্তেজিত হয়ে উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক মো. মোস্তফা সামছুজ্জামান ও পরিবহন শাখার পরিচালক সুমন পালকে অশালীন ভাষায় গালি দিয়েছেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক লজ্জিত ও বিব্রতবোধ করছেন। আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচির সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. আনোয়ার হোসাইন। মানববন্ধনে শতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মো. জামাল উদ্দিন ভূইঞা, গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. মোশাররফ হোসাইন সরকার প্রমুখ বক্তব্য দেন। অশালীন আচরণের শিকার দুই অধ্যাপক মো. মোস্তফা সামছুজ্জামান ও সুমন পালও কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন। মানববন্ধনে মোস্তফা সামছুজ্জামান ও সুমন পাল অভিযোগ করে বলেন, উপাচার্য যে ধরনের ভাষা ব্যবহার করে তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন, এটা খুবই অপমানজনক। 'তুই' সম্বোধন করে কথা বলার পাশাপাশি মা-বাবাকেও কটাক্ষ করে উপাচার্য কথা বলেছেন। পরে বিষয়টি তাঁরা অন্য শিক্ষকদের জানিয়েছেন। এ অবস্থায় তাঁরা দায়িত্বশীল পদে থেকে বর্তমান উপাচার্যের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. বদরুল ইসলাম সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গাড়ি বরাদ্দ নিয়ে ময়মনসিংহ যান। ফেরার পথে গাড়িটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে গাড়িটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুর্ঘটনার বিষয়টি সংশ্লিষ্টরা অবহিত না করার কারণে উপাচার্য গত রোববার রাতে মোস্তফা সামছুজ্জামান ও সুমন পালকে মুঠোফোনে কল দিয়ে দিয়ে অশালীন ভাষায় কথা বলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। জানতে চাইলে উপাচার্য মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার প্রথম আলোকে বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িটি দুর্ঘটনার শিকার হলেও বিষয়টি আমার কাছে গোপন রেখে মেরামত করতে দেওয়া হয়। ঘটনার তিন দিন অতিবাহিত হলেও আমাকে জানানো হয়নি। পরে অন্য মারফত খবর পেয়ে দায়িত্বরত দুই শিক্ষকের সঙ্গে আমি কথা বলি। বিষয়টি গোপন রাখায় তাঁদের সঙ্গে কিছুটা রাগ করে কথা বলি। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান হিসেবে এ বিষয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসা করার অধিকার আমার আছে। অথচ এখন বিষয়টিকে অন্যদিকে মোড় দেওয়ার চেষ্টা চলছে।' | সিলেট,সিলেট বিভাগ,শিক্ষক,মানববন্ধন,কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় | বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী লীগপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে | national |
https://www.ajkerpatrika.com/181737/%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE | থানা নির্মাণের বালু দিয়ে খেলছে শিশুরা | একদিকে চলছে মাঠ দখল করে পুলিশি প্রহরায় থানার নির্মাণকাজ। অন্যদিকে সেই নির্মাণকাজের জন্য পাশে জমিয়ে রাখা বালু দিয়ে খেলছে শিশুরা। আজ বুধবার এ দৃশ্যের দেখা মিলেছে রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে।তেঁতুলতলা মাঠে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই পুলিশের প্রহরায় থানা নির্মাণের উদ্দেশে মাঠের চারপাশে দেয়াল তোলার কাজ করে যাচ্ছিলেন নির্মাণ শ্রমিকেরা। এ সময় আশপাশে স্থানীয় কয়েকজন এলাকাবাসীকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। এদিকে মাঠে খেলতে আসা শিশুরা মাঠে খেলার জায়গা না পেয়ে মাঠের পাশেই রাস্তার ওপর রাখা নির্মাণকাজের বালুর স্তূপে ওঠেই আপন মনে খেলতে শুরু করে।খেলতে আসা শিশুদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিদিনই এ মাঠে খেলতে আসে তারা। এ মাঠে থানা নির্মাণের সিদ্ধান্ত হওয়ার পর থেকে তারা আর মাঠে খেলতে পারছে না।এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে মাঠে খেলার অপরাধে শিশুদের কান ধরে ওঠবস করিয়ে সমালোচিত হয়েছিল পুলিশ। সে ঘটনায় সারা দেশে সমালোচনা শুরু হলে কলাবাগান থানার চার জন্য পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছিল।এর আগে এলাকাবাসীর প্রতিবাদের মুখে গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সব ধরনের নিয়ম মেনেই ধানমন্ডি মৌজার শূন্য দশমিক ২০ একর (২০ শতাংশ) ওই জমি থানার জন্য অধিগ্রহণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনস্বার্থে সরকার ডিএমপির কলাবাগান থানা ভবন নির্মাণের জন্য দেশের প্রচলিত সকল আইন কানুন মেনে ওই জায়গা বরাদ্দ দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ডিএমপি কোনো ব্যক্তির বা সংস্থার জমিতে বেআইনিভাবে থানা ভবন নির্মাণ করছে না। | বাংলাদেশ,পুলিশ,রাজধানী,ঢাকা বিভাগ,ঢাকা | বালু দিয়ে খেলছে শিশুরা। | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/11/26/%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%a6%e0%a6%be-%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%97%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%95/ | খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বাইতুল মোকাররমে দোয়া | বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় কেন্দ্রীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) জুমার নামাজের পর দোয়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া করেন বায়তুল মোকাররমের খতিব। একই সঙ্গে তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ তার পরিবারের জন্যও দোয়া করেন। পরে সুন্নত নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে খালেদা জিয়ার জন্য ভিন্ন করে আবার দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে বিএনপি। সিনিয়র নেতৃবৃন্দসহ বিএনপির কয়েক হাজার নেতাকর্মী এতে অংশ নেন। মাহফিলে দোয়া পরিচালনা করেন ওলামা দলের আহ্বায়ক শাহ নেসারুল হক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, আমান উল্লাহ আমান, তৈমুর আলম খন্দকার, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, চেয়ারপারসনের একান্ত সহকারি শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমেদ, সাবেক এমপি জহিরউদ্দিন স্বপন, সহ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, যুবদল সভাপতি সাইফুল ইসলাম নীরব, সাধারন সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সিনিয়র সহ সভাপতি মোস্তাফিজুল করিম বাদরু, স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, সাধারন সম্পাদক আব্দুল কাঁদির ভুঁইয়া জুয়েল, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন, মহানগর উত্তর বিএনপির সাধারন সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, দক্ষিনের সাধারন সম্পাদক রফিকুল আলম মজনু, কৃষক দলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, সাধারন সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ওলামা দলের আহ্বায়ক শাহ নেসারুল হক, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারন সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সিনিয়র সহসভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ। এর আগে সকাল ১১টায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে নেতাকর্মীরা বায়তুল মোকাররম দক্ষিন গেটে অবস্থান নিতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নেতাকর্মীর সংখ্যাও বাড়তে থাকে। পরে কয়েক'শ নেতাকর্মী বায়তুল মোকাররমে আসেন। নামাজ শেষে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণভাবে বায়তুল মোকাররম ত্যাগ করেন। এদিন মুসল্লিদের নিরপত্তা নিশ্চিতে বায়তুল মোকাররম ও এর আশেপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। | খালেদা,বিএনপি,রোগমুক্তি | শুক্রবার জুমার নামাজের পর দোয়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া করেন বায়তুল মোকাররমের খতিব। | national |
https://www.ajkerpatrika.com/8744/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%95-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%96%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE%C2%A0 | নায়ক হতে গিয়ে খলনায়ক মোরাতা | ইতালির বিপক্ষে হেরে সেমিফাইনালে থেমে গেছে স্পেনের ইউরো অভিযান। হারলেও দুর্দান্ত এক ম্যাচই উপহার দিয়েছে লুইস এনরিকের দল। তবে ম্যাচে এবারও আলোচিত চরিত্র আলভারো মোরাতা। পিছিয়ে পড়া স্পেনকে ম্যাচে ফেরাতে প্রয়োজনীয় সময়ে যে মোরাতা স্পেনের ত্রাতা হয়েছিলেন, সেই মোরাতাই পেনাল্টি শুটআউটে এমন ভুল করলেন, ভক্ত-সমর্থকেরা তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গ করে বলছেন, 'মোরাতা ত্রাতা, মোরাতাই যা তা!'এবারের ইউরোয় মোরাতাকে প্রায় প্রতি ম্যাচেই বিচিত্র সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছে। গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সুইডেনের বিপক্ষে গোলের সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে শুনেছেন দর্শকেদের দুয়োধ্বনি। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে পেনাল্টি মিস করে দর্শকদের তীব্র সমালোচনার শিকার হয়েছিলেন। তার পরিবার ও সন্তানকে নিয়েও শুনতে হয়েছে দর্শকদের কুরুচিকর মন্তব্য। তবে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে শেষ ষোলোর অতিরিক্ত সময়ে গোল করে সমালোচনার জবাব দিয়েছিলেন। কাল ইটালির বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে একবার নায়ক হয়েও শেষ মুহূর্তের ভুলে খলনায়ক হয়ে গেলেন!এ দিন লুইস এনরিকের শুরুর একাদশে ছিলেন না মোরাতা। ম্যাচের শুরু থেকেই বল দখলে দাপট ছিল স্পেনের। তবে ফিনিশিংয়ের অভাবে কাজের কাজ হচ্ছিল না। ম্যাচের ৬০ মিনিটে উল্টো গোল হজম করে স্পেন। গোল হজমের পরই অন্য রূপে দেখা দেয় এনরিকের দল। গোলের খোঁজে ফেরেন তোরেসকে তুলে নিলে নামান মোরাতাকে। ৮০ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে চোখধাঁধানো বুলেট গতির এক শটে স্পেনকে ম্যাচে ফেরান মোরাতা।নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে ড্র হলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। গোলের দেখা মেলেনি এই ৩০ মিনিটেও। শেষ পর্যন্ত ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকে। আবারও দৃশ্যপটে সেই আলভারো মোরাতা। পেনাল্টির চতুর্থ শট জালে জড়াতে ব্যর্থ স্প্যানিশ এই ফরোয়ার্ড। এই মিসেই স্বপ্ন শেষ স্পেনের! যে মোরাতা স্পেনকে ম্যাচে ফিরিয়েছিলেন, সেই মোরাতায় স্পেন ডুবল শেষ মুহূর্তে। | ফুটবল,ইতালি,স্পেন,ইউরো ২০২০,ইউরো | নায়ক হতে হতেই খলনায়ক বনে গেলেন মোরাতা! | sports |
https://www.ajkerpatrika.com/189200/%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A7%8E-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE | জুনে আসছে প্রসেনজিৎ মিথিলার প্রথম সিনেমা | আঁতুড়ঘরে কোলে বাচ্চা নিয়ে শুয়ে আছেন মিথিলা। মুখ তুলে বললেন, 'মেয়ে হয়েছে গো, মেয়ে।' এরপর আরও কিছু দৃশ্যের কোলাজে মিথিলাকে দেখা যায় বাচ্চাকে নিয়ে দোলনায়, বাড়ির বারান্দায়, কখনোবা বাচ্চার জন্য আশীর্বাদ নিতে গ্রামের মন্দিরে। আর এই পুরো সময়টায় মিথিলার সঙ্গী প্রসেনজিৎ। কয়েক দিন আগে 'আয় খুকু আয়' সিনেমার যে গানটি প্রকাশ পেয়েছে, তাতে এভাবেই দেখা দিয়েছেন মিথিলা।এরই মধ্যে কলকাতার বেশ কয়েকটি সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন বাংলাদেশের এই অভিনেত্রী। কোনোটির শুটিং শেষ, কোনোটি আছে মাঝপথে। তালিকায় আছে-রাজর্ষি দের 'মায়া', রিঙ্গোর 'আ রিভার ইন হ্যাভেন', অরুণাভ খাসনবিশের 'নীতিশাস্ত্র' ও শৌভিক কুণ্ডুর 'আয় খুকু আয়'। তবে এগুলোর মধ্যে এগিয়ে ছিল 'আয় খুকু আয়'। এ মাসেই (২৭ মে) মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল সিনেমাটি। কিন্তু গতকাল এক ফেসবুক পোস্টে নির্মাতা শৌভিক কুণ্ডু জানিয়ে দিলেন, 'আয় খুকু আয়' এ মাসে আসছে না। টালিউডে মিথিলার অভিষেক পিছিয়ে গেল আরও প্রায় এক মাস। জানানো হয়েছে, ২৭ মের বদলে সিনেমাটি মুক্তি পাবে আগামী ১৭ জুন। ২৭ মে মুক্তির তালিকায় আছে আরও তিনটি সিনেমা-'শবর', 'চিনেবাদাম' ও 'ভয় পেও না'। ব্যবসায়িক সুবিধার জন্য তাই পিছু হটেছে 'আয় খুকু আয়'। এত সিনেমার ভিড়ে পরস্পরকে টেক্কা দিতে গেলে বা লড়াইয়ে নামলে তা বাংলা সিনেমার জন্যই ক্ষতি। তাই প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন পরিচালক। আরেকটি কারণও অবশ্য জানিয়েছেন নির্মাতা শৌভিক-টেকনিক্যাল কারণ। গ্রাফিকসের কিছু কাজ শেষ করতে আরও কিছুদিন সময় লেগে যাবে। বাধ্য হয়ে তাই কিছুটা দিন সময় নিতে চেয়েছেন তিনি ও প্রযোজনা সংস্থা জিৎ ফিল্ম ওয়ার্কস।'আয় খুকু আয়' সিনেমার গল্প গ্রামের প্রেক্ষাপটে। মেয়েকে বড় করতে একজন একা বাবার সংগ্রামের গল্প ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সিনেমাটিতে। বাবার চরিত্রে প্রসেনজিৎ, মায়ের চরিত্রে মিথিলা আর তাঁদের মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিতিপ্রিয়া রায়। | বিনোদন,সিনেমা,মিথিলা,প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়,ছাপা সংস্করণ,আজকের বিনোদন | 'আয় খুকু আয়' সিনেমার দৃশ্যে মিথিলা | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/07/12/%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%89%e0%a6%a0%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a7%a7%e0%a7%a8%e0%a6%9f%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%a6%e0%a6%be/ | নিলামে উঠছে ১২টি প্লেন, দাম না পেলে বেচা হবে কেজি দরে | বাংলাদেশে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ১২টি প্লেন শীঘ্রই নিলামে তোলা হবে। এই বিমানগুলো দেশের বন্ধ হয়ে যাওয়া কয়েকটি বেসরকারি সংস্থার উড়োজাহাজ। কর্তৃপক্ষের কাছে দীর্ঘদিন যাবত বিমানবন্দরের পার্কিং ফি সহ নানা রকম বকেয়া রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর। কর্তৃপক্ষ বলছে, শীঘ্রই এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। তবে সেখানে কাঙ্ক্ষিত দাম না পেলে কেজি দরে বিক্রি করে দেয়া হবে প্লেনগুলো। খবর বিবিসির। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এসএম তৌহিদুল আহসান বলেছেন, এই মূহুর্তে মোট ১২টি এয়ারক্রাফট বিমানবন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এর মধ্যে ১০টি বিমান গত আট বছর ধরে কার্গো-ভিলেজের জায়গা দখল করে আছে। তিনি বলেছেন, 'এই বিমানগুলোর রেজিস্ট্রেশন আগেই বাতিল করেছে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ। বিমানবন্দর থেকে তাদের উড়োজাহাজ সরিয়ে নেয়ার জন্য নোটিশও দেয়া হয়েছে একাধিকবার। কিন্তু তারা নিজেদের বিমান সরায়নি বা জবাবও দেয়নি।' 'তাদের কাছে পাওনা অর্থও তারা পরিশোধ করেনি বারবার তাগাদা দেয়া সত্ত্বেও। যে কারণে এখন বাধ্য হয়েই ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে আমাদের।' এখন সিভিল এভিয়েশন আইন অনুযায়ী পরিত্যক্ত বিমানগুলো বাজেয়াপ্ত করে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিলাম আয়োজন করা হবে। কেবল বকেয়া আদায় নয়, বিমান বন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের কাজ চলছে। তার জন্যেও কার্গোর ওই জায়গাটি খালি করা দরকার বিমানবন্দরের। সে কারণেই কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিলাম আয়োজন করা হবে এবং কাঙ্ক্ষিত দাম না পেলে কেজি দরে বিক্রি করে দেয়া হবে প্লেনগুলো। এই মূহুর্তে যেসব বিমান পড়ে আছে তার মধ্যে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের আটটি, রিজেন্ট এয়ারওয়েজের দুইটি, জিএমজি এয়ারলাইন্স ও এভিয়েনা এয়ারলাইন্সের একটি করে প্লেন পড়ে আছে। এই ১২টি প্লেনের পার্কিং চার্জ ও সারচার্জ বাবদ প্রায় ৮০০ কোটি টাকার মতো বকেয়া রয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ বকেয়া জিএমজি এয়ারলাইন্সের কাছে। এই প্রতিষ্ঠানের কাছে ৩৬০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের। ২০১২ সালে জিএমজি এয়ারলাইন্স তাদের আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট স্থগিত করে। এরপর আর কখনো ওড়েনি এই সংস্থার বিমান। রিজেন্ট এয়ারওয়েজের কাছ থেকে বকেয়ার পরিমাণ ২০০ কোটি টাকা। ২০২০ সালের মার্চে বন্ধ হয়ে যায় রিজেন্ট, কিন্তু তার আগেই বেশ কয়েকটি রুটে বিমান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিল সংস্থাটি। এর বাইরে পার্কিং চার্জ ও সারচার্জ বাবদ কর্তৃপক্ষের কাছে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের বকেয়া ১৯০ কোটি টাকা। দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত একমাত্র বিমান কোম্পানি ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বন্ধ রয়েছে ২০১৬ সাল থেকে। এখন এই বকেয়া টাকা আদায়ের জন্যে কর্তৃপক্ষ বিমান নিলামে তুলছে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এসএম তৌহিদুল আহসান বলেছেন, ইতোমধ্যে নিলামের প্রক্রিয়া নির্ধারণে কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং নিলামের কর্মপদ্ধতি ও সুপারিশমালাও চূড়ান্ত হয়েছে। | উড়োজাহাজ,নিলাম,প্লেন,বিমানবন্দর | রানওয়েতে পার্ক করে রাখা বিমান। | national |
https://www.ajkerpatrika.com/130970/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A7%AB-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81-%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9F-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%BE | পুলিশের কোলে ৫ মাসের শিশু, ভোট দিলেন মা | ৬ষ্ঠ ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ময়মনসিংহের দুই উপজেলা ভালুকা ও ফুলপুরে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। ইভিএম মেশিনে দুই উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট চলে ভোট গ্রহণ।জেলার ফুলপুর উপজেলার রহিমগঞ্জ ইউনিয়নের তিলাটিয়া কওমি মাদ্রাসা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, ওই কেন্দ্রে ভোট দিতে লাইনে দাঁড়িয়েছেন দনতা গ্রামের আবদুল মোতালেব স্ত্রী সাবিনা খাতুন। তাঁর কোলে ৫ মাসের শিশু সন্তান রাজু। সে বারবার কান্না করায় লাইনে অন্য ভোটাররা বিরক্ত হচ্ছিলেন। বিষয়টি পাশে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্বরত পুলিশের উপপরিদর্শক মাইনুল রেজা। পরে তিনি ওই শিশুকে কোলে নিয়ে দাঁড়ালে ওই নারী ভোট দেন। পুলিশের এমন মানবিকতা দেখে ভোট দিতে আসা অন্য নারী-পুরুষেরা ওই পুলিশ সদস্যের প্রশংসা করেন।ভোট শেষে মা সাবিনা খাতুন বলেন, 'পুলিশ মানুষকে কষ্ট দেয় এমনটা জানতাম। কিন্তু, আজ ভিন্ন এক রূপ দেখলাম। এতে আমার খুব ভালো লাগছে এবং পুলিশের প্রতি ধারণাটাও পাল্টে গেছে। তা ছাড়া একজন পুলিশের এসআইয়ের কোলে আমার শিশুটি থাকায় আমি নির্ভয়ে ভোট দিতে পেরেছি।'দায়িত্বরত পুলিশের উপপরিদর্শক মাইনুল রেজা বলেন, 'বেশ কিছুক্ষণ ধরেই দেখছি রোদে লাইনে দাঁড়ানো মায়ের কোলে শিশুটি অস্বস্তি বোধ করছিল, শিশুটিও খুবই কান্নাকাটি করছিল। তা দেখেই ওই শিশুকে আমি কোলে নেই এবং ওই মহিলা ভোট দেন।' অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'মানুষের জানমাল রক্ষা করাই আমার দায়িত্ব। সে দায়িত্ব আমি পালন করতে পেরে আমার খুব ভালো লাগছে।'এসআই মাইনুল রেজা বর্তমানে ময়মনসিংহের গৌরীপুর থানায় কর্মরত আছেন। | পুলিশ,ময়মনসিংহ বিভাগ,ইউপি নির্বাচন,ময়মনসিংহ | ৫ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে ভোটারকে সহযোগিতা করছেন এসআই মাইনুল রেজা। | national |
https://www.prothomalo.com/business/তেলের-বাড়তি-দাম-জনগণকেও-বহন-করতে-হবে-অর্থমন্ত্রী | তেলের বাড়তি দাম জনগণকেও বহন করতে হবে: অর্থমন্ত্রী | জ্বালানি তেলের (ডিজেল ও কেরোসিন) বাড়তি দামের অংশ জনগণকেও বহন করতে হবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। অর্থমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি পুরোপুরি যৌক্তিক। এতে জনগণের ওপর চাপ পড়বে। তবে সরকারের দিক থেকে চেষ্টা থাকবে যে পরিমাণ দাম বাড়বে, তা যেন ভোক্তারা সহ্য করতে পারেন। গতকাল বুধবার ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত ও সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, 'জ্বালানি তেলের দাম যখন আন্তর্জাতিক বাজারে কম ছিল, সে সুবিধা কি আমরা পাইনি? এখন দাম বেড়েছে। আর আমরা তেল উৎপাদন করি না। আমরা ভোক্তা।' অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিজের দায়িত্ব আছে জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, সরকার কোত্থেকে টাকা পাবে? রাজস্ব অর্জন করেই সরকারকে কাজ করতে হয়। রাজস্ব জোগান দিতে হয়। এ জোগান দিতে না পারলে প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে না। পিছিয়ে যেতে হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, 'সরকার টাকা নিয়ে কী করবে? এই যে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলো আছে, এগুলো তো সরকার টাকা ছাপিয়ে চালাচ্ছে না। সরকারকে টাকা আয় করে চালাতে হয়। সরকার যতটুকু পারে বহন করে, সামান্য যেটা না হলেই নয়, সেটাই দেওয়া হয় ভোক্তার ওপর।' এদিকে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) ভিত্তিতে শান্তিনগর থেকে ঢাকা-মাওয়া রোড (ঝিলমিল) পর্যন্ত উড়ালসড়ক নির্মাণ প্রকল্প হওয়ার যে কথা ছিল, অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে তা বাতিল হয়ে গেছে। অর্থমন্ত্রী জানান, আগে যে বাস্তবতার ভিত্তিতে এটা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, তা আর নেই। রামপুরা-আমুলিয়া-ডেমরা মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি অবশ্য পিপিপি ভিত্তিতেই হবে। প্রকল্পে বিনিয়োগকারী হিসেবে যৌথভাবে চায়না কমিউনিকেশন কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড ও চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশনকে নিয়োগের প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন পায়। এদিকে ক্রয় কমিটির বৈঠকে ১ হাজার ১৫০ কোটি টাকার আটটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে নরসিংদী জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প, খুলনা পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৭১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে তিন পরামর্শক নিয়োগ, ৩০১ কোটি টাকা ব্যয়ে নরসিংদীর ঘোড়াশাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের সরঞ্জাম কেনা, ৬০৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯০ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। | জ্বালানি তেল,জ্বালানি,জ্বালানি খাত,মূল্যবৃদ্ধি | অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল | economy |
https://www.bd-pratidin.com/country/2021/06/26/663733 | নদীতে গোসল করতে গিয়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার | বন্ধুর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে শীতলক্ষ্যা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে নিখোঁজ হয় বিশ্বজিৎ কুমার বাসফোর (১৭) নামের এক কিশোর। নিখোঁজের দুইদিন পর শনিবার (২৬ জুন) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার ফকির মজনু শাহ সেতুর নীচ থেকে থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃত বিশ্বজিৎ কুমার বাসফোর গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ বাজার এলাকার বিনয় কুমার বাসফোরের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে শ্রীপুরের বরমীর শাহ্ সিমেন্ট ঘাট এলাকায় শীতলক্ষা নদীতে গোসল করতে নিখোঁজ হয় সে। খবর পেয়ে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল বিকেল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়েও তার কোন সন্ধান পাননি। শনিবার সকাল ৮টার দিকে কাপাসিয়া উপজেলার শীতলক্ষ্যা নদীতে নির্মিত ফকির মজনু শাহ সেতুর পিলারের কাছে তার লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। খবর পেয়ে তার স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ শনাক্ত করেন। পরে কাপাসিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। কাপাসিয়া থানার ওসি মো. আলম চাঁদ জানান, খবর পেয়ে নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করা হয়েছে। পরে মৃতের স্বজনদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত | লাশ উদ্ধার | বিশ্বজিৎ কুমার | national |
https://samakal.com/politics/article/18021281/নির্বাচনের-আগেই-সমঝোতা-করতে-হবে-মওদুদ | নির্বাচনের আগেই সমঝোতা করতে হবে: মওদুদ | বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা ছাড়া ক্ষমতাসীনরা নির্বাচন পর্যন্ত যেতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সোমবার 'জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ' আয়োজিত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলার রায় প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে বিএনপি নির্বাচন করবে- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যের সমালোচনা করে মওদুদ আহমদ বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া বাংলাদেশে আর কোনো সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না। আপনারা নির্বাচন পর্যন্ত যেতে পারবেন না। তার আগেই সমঝোতা করতে হবে।আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম গিয়াস উদ্দিন খোকনের সভাপতিত্বে বিএনপি নেতা বরকত উল্লাহ বুলু, শিরিন সুলতানা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। | মওদুদ আহমদ | মওদুদ আহমদ | politics |
https://www.prothomalo.com/bangladesh/capital/একুশের-চেতনায়-গণতন্ত্র-প্রতিষ্ঠা-করতে-হবে | একুশের চেতনায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে | দেশে নির্বাচনের নামে প্রহসন চলছে। একদলীয় শাসনের যাঁতাকলে দেশের গণতন্ত্র পিষ্ট। এভাবে পরিস্থিতি বদলানো সম্ভব নয়। একুশের চেতনায় দেশে আবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আজ শনিবার বেলা ১২টার দিকে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। '২১-এর চেতনায় স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা' শীর্ষক এ সভার আয়োজন করে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের সব অর্জন ধ্বংস করা হচ্ছে দেখে কষ্ট হয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নষ্ট হতে দেখে খারাপ লাগে। গণতন্ত্র, সাম্য, বৈষম্য, শান্তি, শৃঙ্খলা নষ্ট হয়েছে। জিয়ার খেতাব প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম বলেন, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সভায় বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় জিয়ার খেতাব বাতিলের। এটা কি তাদের কাজ নাকি? খেতাব তো তারা দেয় না। এটা তো তাদের এখতিয়ারবহির্ভূত। আল-জাজিরার প্রতিবেদনের দৃষ্টি সরাতেই এসব করা হচ্ছে। সভাপতির বক্তব্যে জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফুর রহমান বলেন, একুশের চেতনা থেকে শিক্ষা নিয়ে হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। এই স্বৈরতন্ত্রের পতন নিশ্চিত করতে হবে অতিসত্বর। বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লা আমান বলেন, একদলীয় শাসনের যাঁতাকলে দেশের মানুষ। মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা নেই। সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নেই। তিনি বলেন, একুশ মানে মাথা নত না করা। সেই চেতনায় দেশে একটা গণ-অভ্যুত্থান করতে হবে। ঐক্যবদ্ধ হয়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। একটা গণ-আন্দোলন করার প্রতিশ্রুতি নিতে হবে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, দেশে নির্বাচনের নামে প্রহসন চলছে। প্রচলিত ধারার এ নির্বাচন কোনোভাবে জনগণের কল্যাণ বয়ে আনবে না। এভাবে পরিস্থিতি বদলানো সম্ভব নয়। এই স্বৈরশাসনের অবসান ঘটাতে হবে। একুশের চেতনায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। | গণতন্ত্র,জাতীয় প্রেসক্লাব,রাজধানী,জাতীয় পার্টি,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস | জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) আজ জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে | politics |
https://www.dailynayadiganta.com/politics/389435/ডাকসু-নির্বাচন-৬-দফা-দাবিতে-ভিসি-কার্যালয়-ঘেরাও | ডাকসু নির্বাচন : ৬ দফা দাবিতে ভিসি কার্যালয় ঘেরাও | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন (ডাকসু) নিয়ে ছয় দফা দাবিতে ভিসির কার্যালয় ঘেরাও বাম ছাত্র সংগঠনগুলো। আজ সোমবার বেলা পৌনে ১টার দিকে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর দুই মোর্চা প্রগতিশীল ছাত্র জোট ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ছাত্রঐক্য এ ঘেরাও কর্মসূচি শুরু করে। এর আগে সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ভিসি কার্যালয়ে আসেন আন্দোলনকারীরা। তাদের এ ছয় দফার অন্যতম আবাসিক হলের বদলে একাডেমিক ভবনে ডাকসু নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র করা। বয়সের সীমা বাদ দিয়ে 'যারা ডাকসুর ফি দেয়'- এরকম সবাইকে ভোটার ও প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দেওয়ার দাবি রয়েছে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর। পাশাপাশি শ্রেণিকক্ষে প্রচারের সুযোগ দেয়া, হলে সন্ত্রাস বন্ধ করা এবং বৈধ ছাত্রদের মেধার ভিত্তিতে আসন বণ্টন, ডাকসুর সাবেক নেতাদেরও প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে অংশ নেয়ার সুযোগ দেয়ার কথা রয়েছে তাদের ছয় দফার মধ্যে। ঘেরাও কর্মসূচির শুরুতে প্রগতিশলী ছাত্র জোটের সমন্বয়ক ইকবাল কবীর বলেন, অধিকাংশ ছাত্র সংগঠনের প্রত্যাশার বিরুদ্ধে গিয়ে কেবল ছাত্রলীগের দাবি অনুযায়ী হলে ভোটকেন্দ্র রেখেছে প্রশাসন। অন্য ছাত্র সংগঠনের কোনো দাবি না মেনে কেবল ছাত্রলীগ যা যা বলছে, তারা তাই তাই করেছে। যেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বসেছিল, ছাত্রলীগ কি বলে তা মেনে নেয়ার জন্য। নিজেদের দাবি আদায়ের জন্য ঘেরাও কর্মসূচির পর আরো কর্মসূচি ঘোষণার হুমকি দেন বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল। গত কয়েকদিনের মতো আজও মধুর ক্যান্টিনে আসে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের পাশাপাশি অবস্থানে সরগরম ছিল পুরো এলাকা। দুপুরে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, মঙ্গলবার থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় থাকলেও তারা সেটা করছেন না। ক্যাম্পাসে ও হলে সহাবস্থানসহ বিভিন্ন দাবি আদায়ে 'শেষ পর্যন্ত' অপেক্ষা করবেন তারা। বলেন, 'আমরা আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের দাবি মেনে নেবে।' বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ১৮ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা যাবে। ভোট হবে আগামী ১১ মার্চ। এদিকে, বাম দলগুলো যখন ভিসি কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করছিল, সরকার সমর্থক সংগঠন ছাত্রলীগ তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারকে আধুনিক ও বহুতল কমপ্লেক্সের রূপ দেয়ার দাবিতে গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন করে। | ডাকসু,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,নির্বাচন | ডাকসু নির্বাচন ৬ দফা দাবিতে ভিসি কার্যালয় ঘেরাও | politics |
https://www.ajkerpatrika.com/46910/%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%93%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F-%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3 | সড়কের ওপর হাট, ভোগান্তিতে জনসাধারণ | পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌরশহরের শরৎনগর হাটের নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেই। সড়কের ওপরই বসছে হাট। এতে যানচলাচলসহ জনসাধারণকে পোহাতে হচ্ছে চরম ভোগান্তি। বছরের পর বছর ধরে এভাবে চলে আসলেও জনভোগান্তি নিরসনে নেওয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ।জানা যায়, এখানে সপ্তাহে শনি ও বুধবার দুদিন হাট বসে। ভাঙ্গুড়া উপজেলাসহ আশপাশের এলাকার কৃষক তাঁদের উৎপাদিত ধান, পাট, গম, সরিষা, শাকসবজিসহ প্রভৃতি কৃষিপণ্য এ হাটে বিক্রি করতে আসেন। প্রতি হাটে হাজার-হাজার মণ কৃষিপণ্য কেনাবেচা হয়। এখান থেকে প্রতি বছর সরকারের আয় হয় মোটা অঙ্কের রাজস্ব। কিন্তু হাট বসার জন্য নেই নির্দিষ্ট কোনো জায়গা। তাই শহরের প্রধান সড়ক দখল করে দীর্ঘদিন ধরে বসছে আসছে এই হাট। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে জনসাধারণকে। বিশেষ করে স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও রোগীবাহী গাড়ি চলাচলে মারাত্মক সমস্যার সৃষ্টি হয়। শরৎনগর ফাজিল মাদ্রাসা ছাত্র ইফতেখার মাহমুদ শাকিল জানান, হাটের দিনে ভিড়ের মধ্যে দিয়ে মাদ্রাসায় যেতে তাঁদের সমস্যা হয়। সড়কে হাট না বসিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় হলে ভালো হতো। শরৎনগর বাজারের স্থানীয় বাসিন্দা বুলবুল আহমেদ বলেন, সপ্তাহে দুই হাটের দিনে আমাদের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। হাটের একটি নির্দিষ্ট জায়গা থাকলে দুর্ভোগ লাঘব হতো।তবে লেবু ব্যবসায়ী সিরাজ বলেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, সব এলাকাতেই সড়কের ওপর হাট বসে। সড়কে হাট বসলে বেচাকেনা ভালো হয়।পৌরসভার মেয়র গোলাম হাসনাইন রাসেল জনসাধারণের ভোগান্তির কথা স্বীকার করে বলেন, হাট বসানোর মতো কোনো জায়গা না থাকায় এ ব্যাপারে তিনি কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। | পাবনা,রাজশাহী বিভাগ,ভাঙ্গুড়া,ভোগান্তি | প্রধান সড়কে হাট বসায় মানুষসহ যান চলাচলে ভোগান্তির শিকার হতে হয়। | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2020/05/20/%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%a8-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%af/ | তিন হাজার করে টাকা ও খাদ্য বিতরণ ওলসার | দেশের ঐতিহ্যবাহী গবর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল, ঢাকার প্রাক্তন ছাত্রদের সংগঠন ওল্ড ল্যাবরেটরিয়ান্স অ্যাসোসিয়েশন (ওলসা) করোনা পরিস্থিতিতে অবরুদ্ধ মানবতার পাশে দাঁড়িয়েছে। সংগঠনটি ১৫০টি অসহায় পরিবারের কাছে ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছে। পাশাপাশি সংকটকালীন মৌলিক খাদ্যদ্রব্য সংবলিত প্রায় দেড় হাজার উপহার ব্যাগ পৌঁছে দিয়েছে অভাবি জনগোষ্ঠীর দুয়ারে। আরো কমপক্ষে এক হাজার পরিবারকে আর্থিক সাহায্য ও ৫ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেয়ার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে ওলসা। এছাড়া দেশ বিদেশে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য প্রাক্তন ল্যাবরেটরিয়ান ও তাদের পরিবারের জন্য চালু করেছে টেলিমেডিসিন সুবিধা। ওলসার কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি মোসাদ্দেক আযম সিদ্দিকী (ল্যাব'৬৯) বলেন, দেশের এমন ক্রান্তিলগ্নে সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের এ যুদ্ধে জয়ী হতেই হবে। গবর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রদের যে কোনো প্রয়োজনে বা অনুদান পাঠাতে ফেসবুকে 'দ্য ল্যাবরেটরিয়ানস' পেইজ অনুসরণ করার অনুরোধ জানান সংগঠনটির মহাসচিব রাশেদুল করিম (ল্যাব'৯১)। | null | অসহায় মানুষদের সাহায্য করছে ওলসা। । | national |
https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2022/01/27/1643294238215 | অবরোধ উঠলেও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন অব্যাহত | শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) সব অবরোধ তুলে নেওয়া হলেও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। বুধবার রাতে উপাচার্যের বাসভবন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের অবরোধ তুলে নেওয়ার পর বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক বিল্ডিংসহ সব ভবনের তালা খুলে দিয়েছেন তারা। এদিকে বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি)সন্ধ্যায় "শাবিতে কেমন ভিসি চাই"-শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করেন শিক্ষার্থীরা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাদের বৈঠক চলছিল। আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ইয়াসির সরকার জানান, উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে আলপনা এঁকে প্রতিবাদ জানাতে চান তারা। সন্ধ্যার বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ইয়াসির বলেন, "কেমন আলপনা আঁকা হবে ও কোথায় কতটুকু আঁকা হবে-সেটি নিয়ে স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করছেন। এ ছাড়াও সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের টং দোকান নিয়েও আলোচনা হবে।" আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী রোমিও নিকোলাস রোজারিও জানান, উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বিক্ষোভ, অবস্থান কর্মসূচির পাশাপাশি প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে। উপাচার্যের বাসভবন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসহ অন্যান্য ফটকের অবরোধ তুলে নেওয়া হলেও বরাবরের মতো ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের দখলে থাকবে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, "উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন ক্যাম্পাসের টং দোকানসহ ক্যাম্পাসে যেসব কার্যক্রম বন্ধ করেছিলেন, সেগুলো চালু করা হয়েছে। মঙ্গলবারের ধারাবাহিকতায় বুধবার রাতেও গোলচত্বরে প্রতিবাদী গানের কনসার্ট হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনিও ক্যাম্পাসে আসার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।" সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, "উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের অংশ হিসেবে ২৮ জন শিক্ষার্থী টানা ১৬৩ ঘণ্টা ১৭ মিনিট যাবত অনশনরত থাকার পর অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার এবং ড. ইয়াসমিন হক ম্যাডামের অনুরোধে অনশন থেকে সরে আসে। আমরণ অনশন কর্মসূচি থেকে সরে আসার মূল কারণ ছিল আমাদের এক দফা দাবি মেনে নেওয়া হবে এ আশ্বাসে। তবে সঙ্গে আন্দোলনকারীরা এও স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে, আপাতত অনশন থেকে সরে এলেও ভিসির পদত্যাগের আগ পর্যন্ত চলমান আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।" এর আগে বুধবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে অনশনরত শিক্ষার্থীরা অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক ড. ইয়াসমিন হকের হাতে পানি পান করিয়ে ১৬৩ ঘণ্টার অনশন ভাঙেন। উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে গত ১৬ জানুয়ারি শাবির প্রধান ফটক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। | অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল,শিক্ষক,শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান | মঙ্গলবার রাতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থান বাংলা | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/11/17/%e0%a6%a1%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%93-%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a7%9f%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b6/ | ড্র করেও চিলির পরাজয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত আর্জেন্টিনার | চিলির বিপক্ষে ইকুয়েডরের জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত হয়ে গেল আর্জেন্টিনার। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশ সময় ভোরে শুরু হওয়া ম্যাচটিতে ইকুয়েডরের বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে হারে চিলি। এরআগে সান হুয়ানে ব্রাজিলের বিপক্ষে ৪২টি ফাউলের ছন্দহীন ম্যাচে গোলশূণ্য ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টিনা। এ ম্যাচে জয় পেলেই বিশ্বকাপ আগেই নিশ্চিত হয়ে যেতো মেসিদের। তবে কিছুক্ষণ পরেই দিনের আরেক ম্যাচ সুখবর এনে দেয় তাদের। ইকুয়েডরের বিপক্ষে চিলির হারে লাতিন আমেরিকা থেকে দ্বিতীয় দল হিসেবে আগামী বিশ্বকাপে উঠে যায় আর্জেন্টিনা। ১৩ ম্যাচ খেলে আট জয় ও পাঁচ ড্রয়ে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে অবস্থান করছে আর্জেন্টিনা। আগের ম্যাচেই কাতার বিশ্বকাপ নিশ্চিত করা ব্রাজিল ১৩ ম্যাচে ১১ জয় ও দুই ড্রয়ে ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে রয়েছে। তিনে থাকা থাকা ইকুয়েডরের পয়েন্ট ২৩। সমান ১৭ করে পয়েন্ট নিয়ে পরের দুটি স্থানে যথাক্রমে কলম্বিয়া ও পেরু। ১৬ পয়েন্ট নিয়ে ছয় নম্বরে অবস্থান করছে চিলি। | আর্জেন্টিনা,চিলি,ব্রাজিল | চিলির পরাজয়ে নিশ্চিত হলো আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ | sports |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/12/14/%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a7%e0%a7%80%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a7%e0%a7%80%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b6%e0%a7%87%e0%a6%b0/ | স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: তথ্যমন্ত্রী | তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধীরা আন্তর্জাতিক চক্রকে সঙ্গে নিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই সময়েও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের সকালে রাজধানীর রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সামরিক গোষ্ঠী ও তাদের দোসর আলবদর, আলশামস রাজাকারেরা যখন বুঝতে পেরেছিলো তাদের পরাজয় সন্নিকটে, তখন বাঙালি জাতিকে পঙ্গু করার উদ্দেশ্যেই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছে। শুধু ঢাকায় নয় সারাদেশে সব জেলায় ধরে ধরে নিয়ে গিয়ে কয়েক হাজার বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করা হয়েছে। ড. হাছান বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আমরা দেখতে পাচ্ছি, দেশি যে অপশক্তি এবং যে আন্তর্জাতিক অপশক্তি আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলো তারা মিলে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরেও নানাধরনের ষড়যন্ত্র করছে। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা প্রবাহ এটিই প্রমাণ করে। বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের বিচার প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, 'অবশ্যই বুদ্ধিজীবীদের হত্যার বিচারের জন্য আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর, বিচার হয়েছে এবং অনেক আসামী পলাতক রয়েছে তাদেরও ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের সরকার চেষ্টা করছে। তবে যে আন্তর্জাতিক অপশক্তি আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলো তাদের প্রভাবিত দেশে বঙ্গবন্ধুর খুনী, বুদ্ধিজীবীদের খুনী এবং তাদের সন্তানেরাও সেখানে লুকিয়ে আছে। সব জায়গা থেকে এখনো কাঙ্ক্ষিত সহযোগিতা পাওয়া যায়নি এবং সেসব জায়গায় বসে তারা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এটি অত্যন্ত দু:খজনক।' | তথ্যমন্ত্রী | মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। | national |
https://www.ajkerpatrika.com/127546/%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF | মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি | মনোজদের বাড়ির বাসিন্দারা একেকজন দেখার মতো। এ বাড়িতে রয়েছেন সেই ঠাকুরঝি, বুড়ো বয়সেও গুলতি ছুড়ে বেল পাড়তে পারেন যিনি। যখন-তখন, যেখানে-সেখানে আছাড় খাওয়াতেও পারদর্শী বলা যায়! শুধু তিনিই নন, আছেন উবুড় হয়ে বসতে না পারলে যিনি পড়াতেই পারেন না, সেই দুঃখহরণ বাবু। আরও আছেন গানের মাস্টার গণেশ ঘোষাল, যিনি আবার একটু তাল-লয় এদিক-ওদিক হলে গলায় দড়ি দিতে যান। কী যন্ত্রণা বলো তো!রোজ ঘটে যাওয়া এত ঘটনার মধ্য়ে রয়েছে আরও এক ব্যাপার। মনোজদের বাড়িতে সেই কতকাল আগে থেকে পড়ে আছে একটা ছবি। কেউ জানে না ছবির এই ছেলেটি কে। ছবির মিষ্টি চেহারার ছেলেটা তবে কে? অন্যদিকে আছে ডাকাত দলের মেজ সরদার, যার ডাকাতিতে মন নেই। মনোজদের বাড়ির এসব আজগুবি ঘটনার পাশাপাশি আছে অনেক রহস্য। এমনই গোল পাকানো নানা ঘটনা জানতে হলে পড়তে হবে 'মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি' বইটি।শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের এই বইটি পড়ে তোমার বিকেলগুলো দারুণ কাটবে। বইটি অর্ডার করতে পারো রকমারিতে। | জীবনধারা,শিশু,আজকের জীবন,ছাপা সংস্করণ | মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি | national |
https://samakal.com/whole-country/article/211288991/নির্বাচনী-সহিংসতা-ভাঙ্গায়-প্রকাশ্যে-বৃদ্ধকে-পিটিয়ে-হত্যা | নির্বাচনী সহিংসতা: ভাঙ্গায় প্রকাশ্যে বৃদ্ধকে পিটিয়ে হত্যা | ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার হামেরদী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় দুলাল সিকদার (৬০) নামের এক বৃদ্ধকে পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার বিকেলে মুনসুরাবাদ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। দুলাল সিকদার হামেরদী ইউনিয়নের মুনসুরাবাদ গ্রামের মৃত লাল মিয়া সিকদারের ছেলে। স্থানীয়রা জানায়, হামেরদী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের পরাজিত ইউপি সদস্যপ্রার্থী বাবর আলী ও নির্বাচিত ইউপি সদস্য আলম মোল্লার সমর্থকদের মধ্যে মঙ্গলবার সকালে সংঘর্ষ হয়। আলম মোল্লার সমর্থকরা মুনসুরাবাদ গ্রামের বাবর আলীর সমর্থক বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম শুকুর শেকের বাড়িসহ ৮টি বাড়িতে ভাংচুর চালায় ও মালামাল লুটপাট করে। খবর পেয়ে ভাঙ্গাথানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বুধবার সকালে নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান খোকন মোল্লার মধ্যস্থতায় সালিশের সময় ধার্য হয়। স্থানীয় তৈয়ার আলী জানান, বুধবার বিকেলে বাবর আলী মোল্লার সমর্থক দুলাল সিকদার আছরের নামাজ পড়ে মুনসুরাবাদ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকা দিয়ে পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে আলম মোল্লার সর্মথক ছরোয়ার মেম্বার, ইমদাদ, ইকরাম ও ইমরান তারগতিরোধ করে। এসময় তাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে ঘটনাস্থলেই হত্যা করা হয়। খবর পেয়ে এলাকার লোকজন এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়। দুলাল সিকদারকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে দুলাল সিকদারের মৃত্যুর খবর পেয়ে গ্রামবাসী লাঠিসোটা নিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সন্ধ্যা সাতটায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুলাল সিকদারের লাশ ভাঙ্গা হাসপাতালে রাখা হয়েছে। হাসপাতাল এলাকায় উত্তেজিত জনতার ভিড় রয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ভাঙ্গা সার্কেল) ফাহিমা কাদির বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ২৮ নভেম্বর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। | ভাঙ্গা,নির্বাচনী সহিংসতা,পিটিয়ে হত্যা | খবর পেয়ে নিহতের স্বজনরা হাসপাতালে ছুটে যান | national |
https://www.prothomalo.com/business/করোনায়-আর্থিক-প্রতিষ্ঠানকে-আরও-সুবিধা-দেবে | করোনায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে আরও সুবিধা দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক | করোনাভাইরাসের কারণে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও সুবিধা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক নিশ্চয়তার বিপরীতে তারল্য সহায়তা, শিথিল শর্তে প্রণোদনার তহবিল থেকে ২ হাজার কোটি টাকা এবং ঋণ নবায়নে বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে। এর আগে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নগদ জমার হার (সিআরআর) কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সভায় সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা যায়, সম্প্রতি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে বিভিন্ন দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেওয়া হয়। সেসব দাবির কয়েকটি মানার আশ্বাস দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ নিয়ে একাধিক প্রজ্ঞাপন জারি করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জানা গেছে, মঙ্গলবারের সভায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে ২ হাজার কোটি টাকার প্রিফাইন্যান্স করা নিয়ে আলোচনা হয়। কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে পারলে তার বিপরীতে অগ্রিম এ টাকা দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলোকে ঋণ বিতরণের পর পুনঅর্থায়ন নিতে পারে, আর্থিক প্রতিষ্ঠন ঋণ দেওয়ার আগেই তহবিল পাবে। মুলত তহবিল সংকটের কারনে সমস্যায় পড়া আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা দিতেই এ উদ্যোগ। আর ১০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থমন্ত্রণালয়ে আবেদন করবে, তাতে সুপারিশ করার আশ্বাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া ব্যাংকগুলো আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যে অর্থায়ন করে সাধারণ গ্রাহকদের মতো তাতে যেন সুদহার ৯ শতাংশে নামিয়ে আনে এবং আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা তুলে না নেয় সে বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর্থিক প্রতিষ্ঠঅনগুলো চাইছে, গ্রাহকদের মতো তারাও সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঋণ পরিশোধে সুবিধা পাক। তহবিল ঋণ বা আমানত যে কায়দায় নেওয়া হোক না কেন। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ নবায়নে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বর্তমানে ঋণের মোট মেয়াদেও তুলনায় সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ মেয়াদ বাড়াতে পারে। তার মানে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ৬ বছর মেয়াদি ঋণে সর্বোচ্চ ১৫ মাস মেয়াদ বাড়াতে পারে। এই শর্ত শিথিল করে ৫০ শতাংশ তথা ৩০ মাস বাড়ানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আর স্বল্প মেয়াদি ঋণের পুরো অর্থ সমন্বয় না করে শুধু সুদ আদায় করে নবায়ন করা যাবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইনান্স কোম্পানির (বিএলএফসি) চেয়ারম্যান ও আইপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মমিনুল ইসলাম প্রথম আলােকে বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এসব সুযোগ দিলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে এগিয়ে আসতে পারবে। এর মাধ্যমে পুরো খাত ঘুরে দাঁড়াতে পারে। | বাংলাদেশ ব্যাংক | করোনায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে আরও সুবিধা দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক | economy |
https://www.ajkerpatrika.com/92855/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE | বাগেরহাট প্রেসক্লাবে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা | বাগেরহাট প্রেসক্লাবে বার্ষিক অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু শুরু হয়েছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ক্যারাম খেলার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়।এ সময় প্রেসক্লাবের সভাপতি নিহার রঞ্জন সাহা, সাধারণ সম্পাদক তালুকদার আব্দুল বাকি, অর্থ সম্পাদক মাসুদুল হক, প্রেসক্লাব সদস্য শওকত আলী বাবু, ইয়ামিন আলীসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।এই প্রতিযোগিতায় ক্যারাম, দাবা, লুডুসহ বিভিন্ন ইভেন্টে ২৫ জন সদস্য অংশগ্রহণ করেছেন। | বাগেরহাট,খুলনা বিভাগ,প্রেসক্লাব,ছাপা সংস্করণ,খুলনা সংস্করণ,প্রতিযোগিতা,খুলনা ৭ | বাগেরহাট প্রেসক্লাবে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা | national |
https://www.ajkerpatrika.com/83280/%E0%A6%AA%E0%A7%83%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%82-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87 | পৃথিবীর রং আবার বদলাবে? | ঢাকার পুরানা পল্টনের দুটি নম্বর, দুটি ঠিকানা, দুটি বাড়ি আমাকে, আমার মতো আরও অনেককে খুব টানত। ১০ পুরানা পল্টনে ছিল ছাত্র ইউনিয়ন অফিস। আর ২১/১ পুরানা পল্টনে কমিউনিস্ট পার্টির অফিস। কত দিন, কত ঘণ্টা যে আমরা অনেকে ওই দুই অফিসে কাটিয়েছি, তার হিসাব নেই। কবিতা লেখা, আর প্রেমে পড়া নাকি বাঙালি তরুণদের সহজাত। কবিতা লেখার ব্যর্থ চেষ্টা করেছি। প্রেমেও পড়েছি। তবে কোনো মানবীর নয়, রাজনীতির। নারী প্রেমেও যে কেউ কেউ পড়েননি, তা নয়। তবে তা ছিল একান্ত আপন এবং গোপন। আহা, সেই সব দিনগুলো। সোনা রঙের সেই দিনগুলো কোথায় হারিয়ে গেল। ১০ পুরানা পল্টনে ছাত্র ইউনিয়ন অফিস ছিল ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত। সেখানে ছাত্র ইউনিয়নের সাপ্তাহিক মুখপত্র 'জয়ধ্বনি' অফিসও ছিল। ছাত্রদের একটি নিয়মিত পত্রিকা, যার প্রকাশনার দায়িত্ব ছাত্রদের, জয়ধ্বনি ছাড়া এ দেশে তার দ্বিতীয় নজির নেই। অন্য দেশেও বেশি আছে বলে মনে হয় না।১৯৭৩ সালে ঢাকা এসে খুব দ্রুত আমি জয়ধ্বনির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলাম। প্রথমে জয়ধ্বনির সম্পাদক ছিলেন আব্দুল কাইয়ুম মুকুল (এখন প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক)। পরে সম্পাদক হন অজয় দাশগুপ্ত (একুশে পদকপ্রাপ্ত সিনিয়র সাংবাদিক)। ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় নেতাদের কয়েকজনকে নিয়ে একটি সম্পাদকীয় বোর্ড ছিল। এ ছাড়া চার-পাঁচজনের একটি টিম জয়ধ্বনি প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, সবাই ছাত্র। আমি যাদের পেয়েছি, তাঁদের মধ্যে ছিলেন মনিরুজ্জান লস্কর বাদল, তাঁর ভাই জুয়েল, আ ক ম নূর হোসেন। আজকের পত্রিকার সম্পাদক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমানও আমাদের টিমে ছিলেন। সব মিলিয়ে কি জমজমাট সময় ছিল তখন। ১০ পুরানা পল্টন ছিল আমাদের কাছে নেশার মতো। দিনে এক চক্কর না দিলে পেটের ভাত হজম না হওয়ার অবস্থা।২১/১ পুরানা পল্টনের (এখন কমরেড মণি সিংহ সড়ক) কমিউনিস্ট পার্টি অফিসও ছিল আমাদের আরেক বড় আকর্ষণ। আমরা বলতাম, বিপ্লবের লাল দুর্গ। যেখানে বসে মণি সিংহ, আব্দুস সালাম, খোকা রায়, অনিল মুখার্জি, জ্ঞান চক্রবর্তী, অজয় রায়, মোহাম্মদ ফরহাদ, সাইফউদ্দিন আহমেদ মানিক, মনজুরুল আহসান খান, নূরুল ইসলাম নাহিদ, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমেরা হৃদয়ের উত্তাপ দিয়ে বিপ্লবের বাষ্প তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টারত। সে বাষ্পতাপ একবার শরীরে না নিয়ে কি হলে ফেরা যায়? কমিউনিস্ট পার্টি অফিস এখনো ২১/১ নম্বরে থাকলেও আগের অবস্থায় নেই। যেমন আগের অবস্থায় নেই আমি, আমার মতো আরও অনেকে। কমিউনিস্ট পার্টির একতলা হলুদ বাড়িটি এক সময় বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক-প্রগতিশীল আন্দোলনের প্রধান ঠিকানায় পরিণত হয়েছিল। এখন মাঝখানে দেয়াল তুলে দুদিকে দুই বিরাট ভবন তৈরি হয়েছে। একদিকে কমিউনিস্ট পার্টি, অন্যদিকে সাবেক কমিউনিস্টরা মণি সিংহ ও মোহাম্মদ ফরহাদের নামে ট্রাস্ট গঠন করে দখলিস্বত্ব কায়েম করে আছেন। ঠিকানা আছে অপরিবর্তিত, শুধু যাওয়া-আসা কমেছে পুরনো মানুষদের। নতুনদের আনাগোনাও কি খুব বেড়েছে? জানি না।ছাত্র ইউনিয়ন অফিসের সঙ্গে লাগোয়া ছিল মরণচাঁদের মিষ্টির দোকান, ওই দোকান এখনো আছে। তখন ছাত্র ইউনিয়ন অফিস থেকে বের হয়ে মরণচাঁদ পার হতে গিয়ে দোকানের ভেতর কাচঘেরা আলমারিতে থরে থরে সাজানো বিভিন্ন রকম মিষ্টির থালা দেখে মনে হতো, আহ, সব পদের একটি করে মিষ্টি যদি খেতে পারতাম! পকেটে হাত দিয়ে মনের ইচ্ছাটা চাপা দিতাম। ছাত্র ইউনিয়ন অফিসের উল্টোদিকে রাস্তার ওপারে ছিল তখনকার খুব নামকরা ফ্ল্যামিঙ্গো রেস্টুরেন্ট। আমাদের কেউ কেউ, বিশেষ করে যাদের মেয়ে বন্ধু ছিল, তাদের একটু বেশি যাতায়াত ছিল ফ্ল্যামিঙ্গোতে। নিজের পয়সায় ফ্ল্যামিঙ্গো যাওয়ার সাধ্য আমার ছিল না। তবে কোনো না কোনো বন্ধুর সৌজন্যে ফ্ল্যামিঙ্গোতে গিয়েছি। বিশেষ করে মনে আছে কথাসাহিত্যিক শওকত ওসমান কমপক্ষে দুদিন আমাকে এবং তানভীরকে (তানভীর মোকাম্মেল, একুশে পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতা) ফ্ল্যামিঙ্গোতে নিয়ে খাইয়েছিলেন, বেশ কিছু সময় আড্ডায় মেতে ছিলেন। তানভীর ঢাকা কলেজে শওকত ওসমানের সরাসরি ছাত্র ছিলেন। ছাত্রকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে শিক্ষকের আড্ডা-হ্যাঁ, শওকত ওসমান অমনই ছিলেন।কমিউনিস্ট পার্টি অফিসের আগেই ছিল ম্যান্ডারিন নামের চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। প্রথম দিকে শুধু বাইরে দাঁড়িয়ে ভেতরের দৃশ্য কল্পনা করতাম। আর মনকে এই বলে সান্ত্বনা দিতাম যে, আমরা হলাম মস্কোপন্থী, চাইনিজ খাবারে আমাদের লোভ থাকতে নেই! চাইনিজ খাওয়া হয়েছিল প্রথম সম্ভবত বন্ধু মহসিন আলীর কল্যাণে। মহসিন এখন ওয়েভ নামের একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রধান নির্বাহী।১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠনের পর দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলে যেতে থাকে। ১৫ আগস্টের নারকীয় হত্যাকাণ্ড পরিস্থিতি আমূল পাল্টে দেয়। পরে জিয়াউর রহমানের সময় রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু হলেও পুরানা পল্টনে ছাত্র ইউনিয়ন অফিস আর ফিরে পাওয়া যায়নি। তখন ছাত্র ইউনিয়ন অফিস নেওয়া হয়েছিল হোসনি দালানে। জিয়া অবশ্য কমিউনিস্ট পার্টি অফিস পার্টিকে ফেরত দিয়েছিলেন। সে সময় পার্টির নমনীয় নীতির পুরস্কার হিসেবেই পার্টি অফিস ফেরত পাওয়া হয়েছিল কিনা, তা অবশ্য এখনো পরিষ্কার নয়।২১/১-এ আমাদের সময় কেটেছে তুলনামূলকভাবে বেশি। আমিতো ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে এসে মোহাম্মদ ফরহাদের সৌজন্যে কমিউনিস্ট পার্টি অফিসে সপ্তাহখানেক রাতও কাটিয়েছি। তখন শেখরদা (শেখর দত্ত) পার্টি অফিসেই থাকতেন। আমি ফরহাদ ভাইয়ের এলাকা থেকে আসায় একটু বাড়তি খাতির পেয়েছিলাম বলে মনে হয়। তখন আমাদের মনে কত আশা, কত স্বপ্ন। দেশে বিপ্লব হবে। সমাজতন্ত্র কায়েম হবে। কত মিছিল। কত স্লোগান-'কেউ খাবে আর কেউ খাবে না, তা হবে না তা হবে না', 'ভাত-কাপড়-জমি-কাজ, কমিউনিস্ট পার্টির এক আওয়াজ', 'আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব'। মণি সিংহের বজ্রদীপ্ত ঘোষণা-বাংলাদেশ হবে ১৫তম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র। কত আয়োজন। কত প্রস্তুতি। কত সংগঠন। কত সংগঠক। কত বন্ধু। কত চেনা মুখ। ম হামিদ, শহীদুল ইসলাম বাদল, অজয় দাশগুপ্ত, বিধান বিশ্বাস, আ ক ম জাহাঙ্গীর, কামালউদ্দিন আহমেদ, কাজী আকরাম হোসেন, মুহম্মদ হিলালউদ্দিন, কামরুল আহসান খান, খায়রুল আহসান খান, মৃণাল সরকার, সুরেশ দত্ত, মনীরুজ্জামান লস্কর বাদল, খন্দকার শওকত হোসেন জুলিয়াস, শওকাত হোসেন, নিতাই দাস, খন্দকার ফারুক, আনোয়ারুল হক, রঞ্জন কর্মকার, নুরুল ইসলাম, জীবন সাহা, সুলতান আহমেদ, মিজানুর রহমান চৌধুরী, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, তাহেরউল্লাহ, আরিফুল হক কাবুল, মোসলেহউদ্দিন, নাসিরউদ্দোজাসহ আরও কত নাম স্মৃতির পাতায় ভাসছে। একসঙ্গে কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে বর্তমানে খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. নজরুল ইসলাম, ড. বিনায়ক সেন, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, ড. মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. এম এম আকাশসহ আরও কতজনের সঙ্গে। আমাদের যারা আরও সিনিয়র কিংবা পদধারী বড় নেতা, তাঁদের নামতো উল্লেখই করলাম না। একপর্যায়ে কমিউনিস্ট পার্টির কত প্রভাব। আওয়ামী লীগ, বিএনপির মতো বড় দলের নেতারাও এসে ধরনা দিচ্ছেন কমিউনিস্ট পার্টি অফিসে। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের চালকের আসনে যেন মোহাম্মদ ফরহাদ, কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক। আমাদের বুকে কত বল। কত ভরসা।অকস্মাৎ বজ্রপাত হলো। আমরা বিহ্বল হলাম। চিকিৎসার জন্য মস্কো গিয়ে মোহাম্মদ ফরহাদ ফিরে এলেন শব হয়ে। নক্ষত্রের পতন হলো। অসুস্থ হয়ে শয্যাগত কিংবদন্তি কমিউনিস্ট নেতা মণি সিংহ। এত তারা আকাশে। অথচ সব কেমন নিষ্প্রুভ মনে হতে লাগল। কী থেকে কী হয়ে গেল। যে সোভিয়েত ইউনিয়নের সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব এ দেশসহ দেশে দেশে অসংখ্য মানুষকে বিপ্লবের মন্ত্রে দীক্ষিত করে তুলেছিল, সেই মহাপরাক্রমশীল রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়ন তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। আমাদের দেশের কমিউনিস্ট নেতারাও মুখ থুবড়ে পড়লেন। আমার মনে হয়, আমাদের নেতারা ছিলেন সোভিয়েতঅন্ধ। অন্ধের হাতে ওয়াকিং স্টিক তুলে না দিয়ে সোভিয়েতের ভেঙে পড়ায় তাঁরা বিভ্রমে পড়েন এবং এত এত মানুষের আত্মদান, রক্ত, ত্যাগে গড়া পার্টিটা হুড়মুড় করে ভেঙে দিলেন। ঐতিহাসিক আপসরফায় পার্টি অফিসে দেয়াল তুলে দিলেন। একদিকে আদি কমিউনিস্টরা লাল ঝান্ডা উড়িয়ে জানান দিচ্ছেন-'সব শেষ হয়ে যায়নি। মানুষের শোষণ মুক্তির আশা জেগে থাকবেই। লড়াই জারি রহে গা।'অন্যদিকে মণি সিংহ-মোহাম্মদ ফরহাদ স্মৃতি ট্রাস্ট। প্রবাদপ্রতিম দুই কমিউনিস্টের নাম জড়িয়ে যারা ট্রাস্ট করলেন, তাঁরা আর নিজেদের কমিউনিস্ট বলে পরিচয় দেন না। হায়, এক জীবনে কত কী দেখছি। কী চেয়ে কী পেলাম! কাদের হাতে আমরা আমাদের ভাগ্য সঁপে দিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়গুলো বিলিয়ে দিলাম! এখন আর পুরানা পল্টনের দিকে খুব একটা যাওয়া হয় না। তবে ফেলে আসা দিনগুলোর জন্য মন কেমন করাটা কাটাতে পারি না। যে পার্টি অফিসে প্রাণ খুলে আড্ডা দিয়েছি, নানা তর্ক-বিতর্কে অংশ নিয়েছি, সেখানে যেতে এখনো মন চায়। কিন্তু এ ভেবে অস্বস্তি বোধ করি, আমি যে আর কমিউনিস্ট নেই। মার্কসবাদকে আমি আর সব রোগের মহৌষধ মনে করি না। যারা মার্কসবাদে আস্থা রেখে বিপ্লবের স্বপ্ন এখনো জাগিয়ে রেখেছেন, তাঁদের কাছে আমি যে আর বন্ধু নই। তাঁরা বিশ্বাসী, তারা মহৎ। আমি বিশ্বাস রাখতে ব্যর্থ হয়েছি। আমার চিত্ত দুর্বল। তবে আমি বিত্তবৈভবের পেছনে ছুটিনি। সৎভাবে জীবনরক্ষার সংগ্রামে লিপ্ত। আমার চেয়ে অধম আর কে হতে পারে! বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহু দূর।পৃথিবীর রং নাকি আবার বদলাবে। মানুষের শোষণ মুক্তির স্বপ্ন মিথ্যা নয়। আশায় বুক বাঁধি। কিন্তু হতাশার কারণই বেশি ঘটতে দেখি। দুনিয়াব্যাপী ধর্মোন্মাদনার ঝড়ো হাওয়া। থামানোর পথ দেখা যাচ্ছে কি? কান পেতে শোনার চেষ্টা করি কালের ঘণ্টাধ্বনি। কাল বহমান। নিরবধি গতিময়। সবকিছু ভেসে যায়-জীবন, যৌবন, ধন, মান। থাকে তবে কী? 'থাকে শুধু অন্ধকার', 'দু'দণ্ড শান্তি' দেওয়ার ও 'মুখোমুখি বসিবার নাটোরের বনলতা সেন'!পল্টন যদি আমাদের আবার এক করতে পারত! আছে কোনো জাদুরকাঠি?লেখক: সহকারী সম্পাদক, আজকের পত্রিকা | মতামত,উপসম্পাদকীয়,রাজধানী,গণতন্ত্র,ঢাকা,স্মৃতিকথা | বিভুরঞ্জন সরকার | opinion |
https://www.ajkerpatrika.com/104028/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87 | বিশ্বনাথের শুঁটকি সারা দেশে | বিশ্বনাথ উপজেলার শুঁটকি যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। উপজেলার লামাকাজি ইউনিয়নের মাহতাবপুরের ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের নানা স্থানে শুঁটকি পাঠাচ্ছেন।সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়কের পাশে লামাকাজি ইউনিয়নের মাহতাবপুর গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, শুঁটকি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ শুঁটকি শুকাতে ব্যস্ত, কেউবা শুঁটকি গাড়িতে তোলার কাজে ব্যস্ত। সবার মধ্যে নীরব প্রতিযোগিতা।কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতি বছর নভেম্বর মাস থেকে শুঁটকির মৌসুম শুরু হয়। তখন ব্যবসায়ী-শ্রমিক সবার মধ্যেই শুরু হয় চাঞ্চল্য। কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন সবাই। সব ধরনের মাছ শুঁটকি করা হলেও ট্যাংরা ও পুঁটি মাছের শুঁটকির চাহিদাই বেশি। এই শুঁটকি উৎপাদনের কাজ চলে বর্ষার আগ পর্যন্ত। এর মধ্যেই অনেক ব্যবসায়ী নির্দিষ্ট আড়তে শুঁটকি পৌঁছে দেওয়ার কাজ সারেন। কেউ কেউ সারা বছরের জন্য শুঁটকি মজুত করেন।প্রায় ৪০ জন ব্যবসায়ী এখানে শুঁটকি ব্যবসা করেন। সব মিলিয়ে ২ শতাধিক শ্রমিক কাজ করেন এই শুঁটকি আড়তে। প্রতি শ্রমিক গড়ে ৪০০ টাকা করে মজুরি পান।হেলাল নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, তিনি এই বছর থেকে শুঁটকি ব্যবসায় নেমেছেন। গত পাঁচ মাসে তিনি ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে ১ লাখ টাকা আয় করতে সমর্থ হয়েছেন।ব্যবসায়ী আউয়াল বলেন, 'কয়েক বছর ধরে এখানে ব্যবসা করছি। কখনো লোকসানের মুখে পড়তে হয়নি। প্রতিবছরই ব্যয় বাদ দিয়ে ২ লাখের ওপরে লাভ থাকে।'শুঁটকি কোথায় পাঠান জানতে চাইলে গিয়াস, জাকির হোসেন, কালা মিয়া বলেন, আমরা সিলেটের বৃহৎ শুঁটকি আড়ত ছড়ারপার এলাকায় শুঁটকি পৌঁছে দিই। সেখান থেকে শুঁটকি সারা দেশে পাঠানো হয়।স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান কবির হোসেন ধলা মিয়া বলেন, 'কয়েক বছর আগে এই এলাকার যুবকেরা বেকারত্বের অভিশাপ বয়ে বেড়াত। তাঁরা নানা অপকর্মেও জড়িত ছিল। শুঁটকি ব্যবসা সেই অভিশাপ থেকে আমাদের যুবকদের মুক্তি দিয়েছে। পাল্টে গেছে এলাকার আর্থসামাজিক অবস্থা।' | সিলেট জেলা,সিলেট বিভাগ,ব্যবসায়ী,শ্রমিক,বিশ্বনাথ,ছাপা সংস্করণ,সিলেট সংস্করণ,আজকের সিলেট | বিশ্বনাথের শুঁটকি সারা দেশে | national |
https://www.bd-pratidin.com/country/2021/12/08/719126 | নেত্রকোনায় ট্র্যাজেডি দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি | ট্র্যাজেডি দিবস উপলক্ষে প্রতিবারের ন্যায় এবারও ৫ মিনিট স্তব্ধ নেত্রকোনায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বুধবার সকাল পৌনে ১১টায় নেত্রকোনা শহরের ছোট বাজার শহীদ মিনারের সামনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। এসময় নেত্রকোনা ট্র্যাজেডি উদযাপন পর্ষদের সাথে জেলা শহরের সকল সামাজিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। শহীদ মিনার থেকে তেরী বাজার মোড়, বিজের মোড়সহ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে ফেস্টুন নিয়ে দাঁড়ায় সংস্কৃতিকর্মীরা। এসময় সকল যান চলাচল, এমনকি পথচারীদের চলাচলও বন্ধ হয়ে যায়। পরে শহীদ মিনার থেকে একটি প্রতিবাদী বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে। সকালে এর আগে উদীচী কার্যালয়ের সামনে নিহতদের স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। উদীচীর সাবেক সভাপতি সানওয়ার হোসেন ভুইয়া, বর্তমান সহসভাপতি মাকছুদুল খান, কোষাধ্যক্ষ সুব্রত সাহা রায় টিটুসহ অর্ধ-শতাধিক আহত হয়েছিলেন। এরপর থেকেই নেত্রকোনাবাসী দিবসটিকে ট্রাজেডি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। বিডি প্রতিদিন/এমআই | নেত্রকোনা, ট্র্যাজেডি, দিবস, কর্মসূচি | নেত্রকোনায় ট্র্যাজেডি দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি। | national |
https://www.bd-pratidin.com/campus-online/2019/10/05/463096 | সিলগালা গোপালগঞ্জের সেই ভিসির বাসভবন | গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য পদত্যাগী উপাচার্য অধ্যাপক ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের অরক্ষিত বাসভবন সিলগালা করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. নুর উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে গত ২৮ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ববিদ্যালয়) আবদুল্লাহ আল হাসান চৌধুরীর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি অধ্যাপক ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন। এর আগে শিক্ষার্থীদের টানা ১১ দিনের চলমান আন্দোলনের মধ্যে ২৭ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার সময় অসুস্থতার কথা বলে ক্যম্পাস ছেড়ে যান উপাচার্য। এসময় ক্যাম্পাসের ভেতরে অবস্থিত সরকারি বাসভবন থেকে পুলিশের কড়া পাহারায় বেরিয়ে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যান তিনি। বিডি প্রতিদিন/আরাফাত | null | ভিসির বাসভবন | education-career |
https://www.prothomalo.com/business/industry/অবশেষে-শুরু-হচ্ছে-ভেনামি-চাষ | অবশেষে শুরু হচ্ছে ভেনামি চাষ | যশোর বিসিক শিল্প নগরীর এম ইউ সি ফুডস লিমিটেড বর্তমানে বিশ্বের ১৫টি দেশে বছরে প্রায় ১০১ কোটি টাকার হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি করে। রপ্তানি আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি এবার উচ্চফলনশীল জাতের ভেনামি চিংড়ি চাষ প্রকল্পে জড়িত হয়েছে। আগামী মাসে শুরু হবে ভেনামি চিংড়ির চাষ। এম ইউ সি ফুডস সূত্রে জানা গেছে, তারা থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, হংকং, বেলজিয়াম, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, ভিয়েতনাম, গ্রিস, পর্তুগাল, সাইপ্রাস, স্পেনসহ এশিয়া ও ইউরোপের ১৫টি দেশে হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি করে। ২০১৯ সালে দেশের মোট ২ হাজার ৯৯৬ কোটির টাকার হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানির মধ্যে এম ইউ সি ফুডসের হিস্যা হচ্ছে ১০০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। রপ্তানিতে বিশেষ অবদানের জন্য প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্যামল দাসকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে দুই দফায় সিআইপি (বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) ঘোষণা করে পদক দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৮ সালে জাতীয় মৎস্য পুরস্কারে রৌপ্যপদক অর্জন করেছেন। ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এম ইউ সি ফুডসে নারী-পুরুষ মিলে অন্তত ৩০০ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রতিদিন অন্তত ৫০ মেট্রিক টন হিমায়িত চিংড়ি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এতে ৮০০ মেট্রিক টন হিমায়িত চিংড়ি সংরক্ষণ ও গুদামজাত করার সুবিধা রয়েছে। দেশ থেকে হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শ্যামল দাস প্রথম আলোকে বলেন, 'প্রতিবছর দেশে বাগদা চিংড়ির উৎপাদন কমে যাচ্ছে, যে কারণে জাতীয়ভাবে চিংড়ি রপ্তানি কমছে। চিংড়ির অভাবে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে। কিছু কোম্পানি ক্ষয়িষ্ণু অবস্থায় রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে উচ্চফলনশীল চিংড়ি চাষ করা ছাড়া আমাদের সামনে বিকল্প নেই।' দেশে এত দিন উচ্চফলনশীল ভেনামি জাতের বিদেশি চিংড়ির চাষ নিষিদ্ধ ছিল। দেশীয় চিংড়ির উৎপাদনও দিন দিন কমছে। যে কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে সুবিধা করতে পারছে না বাংলাদেশ। তাই সরকার সম্প্রতি পরীক্ষামূলকভাবে ভেনামি জাতের বিদেশি চিংড়ি চাষের অনুমতি দিয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) অধীনে খুলনার পাইকগাছা উপজেলায় ভেনামি চিংড়ি চাষের একটি পাইলট প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এই প্রকল্পের ব্যবস্থাপক সুরেন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, 'পরীক্ষামূলক ভেনামি চিংড়ি চাষ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য থাইল্যান্ডের সিপি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে। সে অনুযায়ী কোম্পানিটি ভেনামি চিংড়ি পোনা ও প্রয়োজনীয় খাদ্য সরবরাহ করবে। আমাদের প্রকল্প প্রস্তুত রয়েছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে পোনা আমদানি করা যায়নি বলে প্রকল্পের কাজ কিছুটা পিছিয়ে গেছে।' | যশোর,মাছ চাষ,আমদানি রপ্তানি | অবশেষে শুরু হচ্ছে ভেনামি চাষ | economy |
https://www.ajkerpatrika.com/203086/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A7%A7%E0%A7%A6%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE | পাকিস্তানে রাত ১০টার পর বিয়ে করতে মানা | পাকিস্তান সরকার রাত ১০টার পর সব ধরনের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা নিষিদ্ধ করেছে। স্থানীয় সময় বুধবার থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার কথাও বলা হয়েছে। দেশটির গণমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।একটি বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে জিও নিউজ বলেছে, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ নিজে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। একই সঙ্গে বিয়ের অনুষ্ঠানে এক পদের বেশি খাবার না দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। সূত্রটি জানিয়েছে, শিগগির এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করা হবে।ইসলামাবাদের পুলিশ ও প্রশাসনকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার জন্য ইতিমধ্যে বলা হয়েছে। যদি কেউ এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।তবে কী কারণে এমন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি বলে জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।বিদ্যুতের তীব্র সংকটের কারণে পাকিস্তানজুড়ে বিক্ষোভ চলছে। এমন পরিস্থিতিতে এই নিষেধাজ্ঞার খবর জানা গেল। | পাকিস্তান,এশিয়া | পাকিস্তান সরকার রাত ১০টার পর সকল ধরনের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা নিষিদ্ধ করেছে। টুইটার | international |
https://www.bd-pratidin.com/national/2020/01/19/493775 | ই-পাসপোর্ট পাওয়া যাবে আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রাবাড়ীতে | প্রাথমিকভাবে রাজধানীর আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রাবাড়ী থেকে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর এই প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। রবিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জানা গেছে, দুই মিলিয়ন পাসপোর্ট তৈরি হবে জামার্নিতে। ফলে যারা আগে আবেদন করবেন, তারা জামার্নির তৈরি পাসপোর্ট পাবেন। ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ৫ থেকে ১০ বছর। মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের পাশাপাশি ইলেক্ট্রনিক পাসপোর্টের জন্য ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই ডিআইপি এবং ভেরিডসের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। বিডি প্রতিদিন/কালাম | null | স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। | national |
https://www.bd-pratidin.com/city-news/2019/10/01/461966 | খালেদের নির্যাতন থেকে রেহাই পাননি ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাও (ভিডিও) | নিজের আধিপত্য ও মাদকের ব্যবসার সুবিধার জন্য গেফতার হওয়া সাবেক যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া নিয়মিতই হস্তক্ষেপ করতেন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কয়েকটি থানা কমিটিতে। তার কথা না মানায় হামলা হয়েছে পল্টন থানার সভাপতির বাড়িতে, আক্রান্ত হয়েছে কর্মীদের পরিবারও। এমনকি প্রাণ বাঁচাতে দেশ ছেড়েছেন ছাত্রলীগের অনেক নিবেদিত কর্মীও। সেখানেই থেমে থাকেননি খালেদ, পরবর্তীতে কমিটি থেকে রানার নাম বাদ দিতে চাপ দেন পল্টন থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল হককে। কথা না রাখায় হামলা চলে তার বাড়িতেও। মাদক ব্যবসার সুবিধার জন্য যুবলীগের পদ পাওয়ার আগে থেকেই ক্যাডার খালেদের চোখ পড়ে হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজের ছাত্রলীগ কমিটির উপর। কয়েকবার মেরে ফেলার চেষ্টা হয় তৎকালীন সভাপতি ও প্রতিভাবান ছাত্রনেতা সোহেল শাহরিয়ারকে। বাধ্য হয়ে দেশ ছাড়েন সোহেল। খালেদের নির্যাতন থেকে বাদ পড়েনি সোহেল পরবর্তী সভাপতি নুরুন্নবী অপুও। আর নির্দেশ না মানায় ছাত্রলীগ কর্মী জিতুকে ট্রেনের নিচে ফেলে হত্যার চেষ্টা করে খালেদের সন্ত্রাসী বাহিনী। সময়ে সময়ে বড় বড় নেতাদের কাছে খালেদের এমন নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরেও কোনও সুরাহা হয়নি, বাধ্য হয়েই কেউ খালেদের হয়ে কাজ করেছেন, কেউ আবার পালিয়ে বেড়িয়েছেন। শুধু মানি লন্ডারিং, অস্ত্র আর মাদকেরই নয়, খালেদের এমন নির্যাতনেরও বিচার চান কর্মীরা। ভিডিও: বিডি প্রতিদিন/কালাম | null | খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া। | national |
https://samakal.com/capital/article/200213597/ও-রুপনের-বাড়িতে-পাঁচ-সিন্দুক-টাকা | এনু-রুপনের বাসায় পাঁচটি সিন্দুকে ২৬ কোটি টাকা | রাজধানীর ওয়ারি এলাকায় ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত দুই নেতা এনু ও রুপনের বাসায় অভিযান চালিয়ে পাঁচটি সিন্ধুক থেকে ২৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার মধ্যরাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত পুরান ঢাকার লালমোহন স্ট্রিটে এনু ও রুপনের ছয়তলা বাড়ির নিচতলায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালঙ্কারও উদ্ধার করেছে র্যাব। জব্দ করা হয়েছে ৫ কোটি টাকারও বেশি এফডিআর। ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের পরিচালক এনু ছিলেন গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। আর তার ভাই রুপন ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রকিবুল হাসান জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার মধ্যরাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত পুরান ঢাকার লালমোহন স্ট্রিটের ওই ছয়তলা বাড়ির নিচতলায় অভিযান চালানো হয়। অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে২৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, ১ কেজি স্বর্ণ ও ৯ হাজার ইউএস ডলার উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে গত ১৩ জানুয়ারি নগদ ৪০ লাখ টাকা ও দুটি মোবাইল ফোনসহ এনু ও রুপনকে কেরানীগঞ্জের সুবাদ্দা এলাকার একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে অর্থ পাচার মামলায় দুই ভাইয়ের প্রত্যেককে ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গত বছরের সেপ্টেম্বরে গেন্ডারিয়া এলাকায় তাদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে সাড়ে পাঁচ কোটি নগদ টাকা ও ৮ হাজার ৭২ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধারের পর থেকেই পলাতক ছিলেন এনামুল ও রুপন। তাদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের চারটি মামলা দায়ের করা হয়। অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপ-মহাপরিদর্শক ইমতিয়াজ আহমেদ জানান, দুই ভাইয়ের ২২টি বাড়ি রয়েছে, যার বেশিরভাগই পুরান ঢাকায়। সেইসাথে ৯১টি ব্যাংক হিসেবে ১৯ কোটি টাকা এবং পাঁচটি ব্যক্তিগত গাড়ি রয়েছে। | অভিযান,রুপন ভুইয়া,এনামুল হক এনু,ক্যাসিনোকাণ্ড,আওয়ামী লীগ | এনু ও রুপনের বাসায় অভিযান চালিয়ে পাঁচটি সিন্ধুক থেকে ২৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা উদ্ধার করেছে র্যাব | national |
https://samakal.com/whole-country/article/211186803/নাকে-কাপড়-চেপে-গোয়ালঘরে-ভোট-দিচ্ছেন-ভোটাররা | নাকে কাপড় চেপে গোয়ালঘরে ভোট দিচ্ছেন ভোটাররা | চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুরে গোয়ালঘরে অস্থায়ী ভোটকেন্দ্র করা হয়েছে। সেখানে দুর্গন্ধের কারণে নাকে কাপড় চেপে ভোটারদের ভোট দিতে হচ্ছে। সরেজমিন দেখা গেছে, ভোট দিতে আসা ভোটাররা নাকে কাপড় চেপে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। এরকম অবস্থা জানলে এখানে ভোট দিতে আসতেন বলেও জানান অনেক ভোটার। কাগজে-কলমে ভোটকেন্দ্রটিকে কৃষ্ণপুর আশ্রয়ণ কমিউনিটি সেন্টার নামে উল্লেখ করা হলেও সেখানে আশ্রয়ণ নিবাসী কয়েকজন গরু-ছাগল পালন করেন। আশ্রয়ণ কমিউনিটির প্রধান মুক্তার আলী জানান, শুরুর দিকে এটা কমিউনিটি সেন্টার ছিল। তবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে তা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ায় স্থানীয় কয়েকজন সেখানে গরু-ছাগল পালন করেন। তিনি জানান, এখানেগরুর মলমূত্রের গন্ধে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) রেয়াজুল ইসলাম বলেন, 'ভোটকেন্দ্রের নাম কমিউনিটি সেন্টার দেখে ভেবেছিলাম পরিবেশটা খুবই চমৎকার হবে। কিন্তু বাস্তব অবস্থা পুরোটাই উল্টো। এমন দুর্গন্ধময় পরিবেশে কষ্ট করেই দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে।' | ভোট,ইউপি নির্বাচন,নির্বাচন,গোয়ালঘরে ভোট | চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর আশ্রয়ণ কমিউনিটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে। : | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2019/08/03/%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%a6%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%88%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%b0/ | খালেদার মুক্তিতে ঈদের পরে আন্দোলন: ফখরুল | চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, 'ঈদের পর খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন আরও বেগবান করার জন্য বিভাগীয় সমাবেশগুলো দ্রুত শুরু করা হবে।' রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে শনিবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল। প্যারোলে মুক্তি নিয়ে খালেদা জিয়া সৌদি আরব যাচ্ছেন- কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত এমন সংবাদের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'আমি এ সম্পর্কে কিছুই বলতে পারব না। এ সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। আসলে প্যারোলের ব্যাপারে আমরা এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করিনি, কোথাও কোনো চিঠিও দেয়নি; আমরা কোথাও কোনো কথাও বলিনি। সুতরাং এটার প্রশ্নই উঠতে পারে না- আমাদের দিক থেকে। এটা সম্ভবত ওই যে সৃজনশীলতা আপনাদের সাংবাদিকদের সেখান থেকে বোধহয় এসেছে আর কী।' বিএনপি মহাসচিব জানান, ঈদের পর খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন আরো বেগবান করার জন্য বিভাগীয় সমাবেশগুলো দ্রুত শুরু করা হবে।' বৈঠকে মহাসচিব ছাড়া স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন। লন্ডন থেকে স্কাইপে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও যুক্ত ছিলেন। | null | মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ( ) | national |
https://www.ajkerpatrika.com/129304/%E2%80%98%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E2%80%99 | 'শৌচাগারে যাওয়াই যায় না' | মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ঐতিহ্যবাহী তালতলা বাজার। এক বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ বাজারে মাত্র দুটি গণশৌচাগার। দুটিই দীর্ঘদিন ধরে অস্বাস্থ্যকর ও দরজা ভাঙা অবস্থায় রয়েছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা।সরেজমিন দেখা যায়, তালতলা বাজারে প্রায় ১ হাজার ৫০০ দোকান রয়েছে। এ বিশাল বাজারের গণশৌচাগার দুটি জরাজীর্ণ, ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মাছবাজারের পাশে শৌচাগারটির উত্তর-পশ্চিম পাশেই দোকানিদের কাঁচামালের অবশিষ্ট, মুরগির বিষ্ঠা, গরু জবাইয়ের বর্জ্যসহ নানা ধরনের বর্জ্য ফেলা হয়েছে। বর্জ্যের দুর্গন্ধে শৌচাগারে যাওয়াই যায় না।তালতলা বাজারে আসা ক্রেতা হাজেরা বেগম বলেন, 'এত বড় একটি বাজার, কিন্তু এখানে একটি স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার নেই।'ব্যবসায়ী ইয়ামিন হোসেন বলেন, 'টয়লেটে যেতে হলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নকর্মীকে পাঁচ টাকা করে দিতে হয়। কিন্তু শৌচাগার ঠিকমতো পরিষ্কার করে না। তা ছাড়া টয়লেটের দরজা ভাঙা। পাশের ময়লার স্তূপের দুর্গন্ধে টয়লেটে যাওয়া যায় না।'তালতলা বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন বলেন, 'পাবলিক টয়লেট দুটি মোটামুটি ব্যবহার করা যায়। তবে দরজা একটু খারাপ আছে। সেগুলো মেরামত করে দেব। আরেকটি নতুন নির্মাণ করা হচ্ছে, শিগগিরই ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।'মালখানগর ইউপির সচিব আমিনুর রহমান বলেন, 'মাছবাজার ও উত্তর বাজারের পুরোনো টয়লেট সংস্কার করার জন্য আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি। বরাদ্দ পেলে সংস্কারকাজ করা হবে।' | মুন্সিগঞ্জ,ঢাকা বিভাগ,সিরাজদিখান,স্বাস্থ্যঝুঁকি,ঢাকা,ছাপা সংস্করণ,ঢাকা সংস্করণ,রাজধানীর চারপাশ | সিরাজদিখানের তালতলা বাজারের গণশৌচাগার। | national |
https://www.dailynayadiganta.com/subcontinent/621219/আফগানিস্তানের-১৭-প্রদেশে-নতুন-গভর্নর-নিয়োগ-দিয়েছে-তালেবান-সরকার | আফগানিস্তানের ১৭ প্রদেশে নতুন গভর্নর নিয়োগ | আফগানিস্তানের ১৭ প্রদেশে নতুন গভর্নর নিয়োগ দিয়েছে তালেবান সরকার। সোমবার নতুন এই গভর্নরদের নিয়োগ দেয়া হয় বলে তালেবানের প্রধান মুখপাত্র ও তথ্য উপমন্ত্রী জবিউল্লাহ মুজাহিদ এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানান। বিবৃতিতে তিনি জানান, তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা মোল্লা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদার আদেশে এই নিয়োগ দেয়া হয়। নতুন গভর্নর নিয়োগ করা প্রদেশগুলো হলো, বাদাখশান, পাকতিয়া, কাবুল, কুন্দুজ, বাগলান, লগার, পাকতিকা, বামিয়ান, উরুজগাঁ, ফারাহ, সারি পুল, জাওজজান, মাইদান ওয়ারদাক, জাবুল, ফারইয়াব, নিমরোজ ও গজনি। এছাড়া ১৫ প্রদেশে উপ প্রাদেশিক গভর্নর ও ১০ প্রদেশে পুলিশ প্রধান নিয়োগ দেয়া হয়েছে বলে জানান জবিউল্লাহ মুজাহিদ। সূত্র : তোলো নিউজ | এশিয়া,উপমহাদেশ,আফগানিস্তান | কাবুলে প্রাদেশিক গভর্নরের বাসভবন | international |
https://www.ajkerpatrika.com/89954/%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | তিস্তার গ্রাসে নিঃস্ব জীবন | গঙ্গাচড়ার ছালাপাক গ্রাম তখনো তিস্তা নদীর গ্রাসের শিকার হয়ে শুধু চর ছালাপাকে পরিণত হয়নি। সে সময় আবদুল মতিনদের ছিল প্রায় ছয় একর চাষের জমি। সেই সঙ্গে ছিল ফলের বাগান, পুকুর আর গরু-ছাগলে ভরা গোয়ালঘর। সংসারে কোনো কিছুরই অভাব ছিল না।সেই দিন অতীত হয়েছে অনেক আগে। তিস্তার ভাঙনে নিঃস্ব হয়ে গেছে মতিনদের পরিবার। নদী কেড়ে নিয়েছে সবকিছু। বর্তমানে ৫৫ বছর বয়সী মতিনের জীবন চলে নৌকা চালিয়ে। তাঁর পরিবারের বেঁচে থাকার সম্বল একটি ডিঙি নৌকা। একে আঁকড়ে ধরেই গত ৩০ বছর ধরে জীবিকা নির্বাহ করছেন তিনি।সম্প্রতি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের চর ছালাপাক গ্রামে গিয়ে দেখা পাওয়া যায় মতিনের। সেখানে তাঁর মতো হাজারো হতভাগা রয়েছেন যাঁরা তিস্তায় সর্বস্ব হারিয়েছেন। যাঁদের এক সময় ছিল দিগন্তজোড়া জমি, তাঁদের সবকিছু কেড়ে নিয়ে পথের ভিখারি করেছে সর্বনাশা তিস্তা।বর্তমানে ছালাপাক গ্রামের অধিকাংশ স্থানই তিস্তা নদীর গর্ভে রয়েছে। অবশিষ্টাংশ আছে চর হিসেবে। তাই গ্রামটিকে এখন বলা হয় চর ছালাপাক। এ গ্রামের সবাই নদীভাঙা পরিবারের সদস্য। তাঁদের কেউ কেউ ১০ বার পর্যন্ত নদীভাঙনের শিকার হয়েছেন।মতিন জানান, ৩০ বছর আগে তাঁদের জমিতে তিস্তার ভাঙন শুরু হয়। দুই বছরের মধ্যে বসতভিটাসহ সব জমি নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। নিঃস্ব হয়ে তাঁর বাবা আবদুল আউয়াল ছালাপাক চরে অন্যের জমিতে বসতি গড়েন। তবে রোগে-শোকে ভুগে তিনি অল্প দিনের মধ্যে মারা যান। মতিনেরা চার ভাই দিন মজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ শুরু করেন। শেষে অনেক সংগ্রাম করে সামান্য টাকা জমিয়ে সবাই দুই থেকে চার শতক করে জমি কিনে নিজ নিজ বসতবাড়ি করেন।মতিনের পরিচয় এখন মতিন মাঝি। তাঁর চাওয়া ছোট নৌকাটি বড় করা। যদিও এই চাওয়া এখনো পূরণ হয়নি। ছোট ডিঙি নৌকাতে তিনি এক সঙ্গে তিন থেকে চারজনের বেশি লোক পারাপার করতে পারেন না। সারা দিন পরিশ্রম করে সর্বোচ্চ আয় করতে পারেন ৩০০ টাকা।মতিন জানান, তাঁর চার ছেলের মধ্যে বড়জন ঢাকায় পোশাক কারখানায় কাজ করেন। দ্বিতীয় ছেলে দিনমজুরি করেন। বড় মেয়ের বিয়ে হয়েছে। ছোট দুই ছেলে ও এক মেয়ে গ্রামের স্কুলে লেখাপড়া করছে। মতিনের আশা, এক দিন তিনি বড় একটি নৌকার মালিক হবেন, দেখা পাবেন আর্থিক সচ্ছলতা। | রংপুর বিভাগ,নদীভাঙন,তিস্তা নদী,গঙ্গাচড়া,ছাপা সংস্করণ,রংপুর সংস্করণ,আজকের রংপুর | নৌকা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন আবদুল মতিন। গতকাল গঙ্গাচড়ার ছালাপাকে তিস্তা নদী থেকে । | national |
https://www.bd-pratidin.com/country/2020/10/07/574373 | টেকনাফে ইয়াবাসহ সিএনজি জব্দ করেছে র্যাব | কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র্যাব-১৫) এর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে ৭০ হাজার ইয়াবাসহ একটি অটোরিকশা (সিএনজি) জব্দ করেছে। এ ঘটনায় অটোরিকশা চালক ও ইয়াবার চালান বহনকারীরা পালিয়ে যান। র্যাব-১৫ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ শেখ সাদী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। এই ঘটনায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা দায়েরের পর উদ্ধারকৃত ইয়াবা ও সিএনজি টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর | null | র্যাবের অভিযানে জব্দ করা সিএনজি ও ইয়াবা | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2019/11/22/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a6%ae%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b2/ | বিয়ের কথাবার্তা থমকে গেল পথেই | মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ের নাগেরহাট থেকে বিয়ের কথাবার্তা বলার জন্য মাইক্রোবাসে চড়ে সবাই যাচ্ছিলেন কামরাঙ্গীচরে। পথিমধ্যে নির্মম দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাতে হলো একই পরিবারের চারজনসহ ১০ জনকে। থমকে গেল বিয়ের কথাবার্তা। আনন্দের যাত্রা পরিণত হয়েছে নির্মমতায়। শোক আর কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দুপুর পৌনে দুটোর দিকে বরযাত্রীবাহী মাইক্রেবাসটি ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের শ্রীনগরের ষোলঘর কালিমন্দির সংলগ্ন বাসস্ট্যান্ডের সামনে পৌঁছলে বেপরোয়া গতির যাত্রীবাহী ধাক্কা দেয় মাইক্রোবাসটিকে (ঢাকা মেট্রো চ-১৫ ৫৫৬৬)। মুহূর্তেই দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে মাইক্রোবাসের ছয় যাত্রী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। আহতের উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও ঢাকায় পাঠানো হলে আরো ৪ জন মারা যান। নিহতদের মধ্যে আটজনের নাম জানা গেছে। এরা হলেন- নাগেরহাটের রশিদ বেপারী (৭০), লিজা (২৪), তাবাসসুম (৬), তাহসান (৫), রেনু (১০), কেরামত বেপারী (৭২), মফিজুল মোল্লা (৬০) এবং মাইক্রোবাসের চালক বিল্লাল (৪০)। | null | শ্রীনগর | national |
https://www.bd-pratidin.com/tech-world/2016/07/06/155511 | কলেজ পেরোনোর সার্টিফিকেট নেই, তবুও ডাক এল নাসার | মার্কশিটে একশোতে একশো পাননি কোন দিনই। প্রথাগত শিক্ষা বলতে যা বোঝায়, তার তাও নেই। কলেজের গণ্ডি পেরোনোর সার্টিফিকেট হাতে নেই বলে, নাসা তাকে মোটা বেতনও দেয় না। উপার্জন অল্প, তাই খুব মেপে চলতে হয়। এই ৭৯ বছর বয়সেও ক্যালিফোর্নিয়ার পাসাডেনায় নাসার জেট প্রোপালসন ল্যাবরেটরিতে (জেপিএল) এখনও তাকে প্রতিদিন আসতে হয়। আট ঘণ্টার ডিউটি, আধা ঘণ্টার লাঞ্চ ব্রেক। জেপিল-এ আসা আর বেরিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিদিনই নাসার দেওয়া আইডেনটিটি কার্ডটা তাঁকে 'ইন' আর 'আউট' পাঞ্চ করতে হয়। না হলে এই ৭৯ বছর বয়সেও বেতন কাটা যাবে। তিনি সুসান ফিনলে। এই সৌরজগতের সবচেয়ে বড় আর সবচেয়ে বিপজ্জনক গ্রহ বৃহস্পতিকে জয় করার জন্য যার মুখাপেক্ষী হয়েছে নাসা। ভারতীয় সময় মঙ্গলবার ভোরে বৃহস্পতির কক্ষপথে ঢুকে পড়ে মহাকাশযান জুনো। প্রথম যে সিগন্যাল বা 'টোন'টা পাঠিয়েছিল তা দেখা, শোনা ও বোঝার দায়িত্বটা ছিল এই ফিনলে-র কাঁধেই। কিন্তু, সেই সিগন্যাল ঠিকঠাক বোঝার মতো দক্ষতা সকলের থাকে না। অন্তত নাসার হাতে আপাতত আর কেউই নেই ৭৯ বছর বয়সের এই ফিনলে ছাড়া। তাই, ফিনলেকেই দেওয়া হয়েছিল জুনো মিশন তদারকির ভার। ২০০৪-এ মঙ্গলে স্পিরিট এবং অপরচুনিটি এই দুটো রোভার মহাকাশযানের পাঠানো সিগন্যালও ডিকোড করেছিলেন এই ফিনলে। ২০১২ সালে মঙ্গলে কিউরিওসিটি নেমেও ফিনলেকে প্রথম পাঠিয়েছিল প্রথম বার্তাটা। বেঁচে থাকলে ২০২১-এ মঙ্গলে যে আর একটা রোভার মহাকাশযান পাঠাবে নাসা, তারও পৌঁছানোর সংবাদ শোনার দায়িত্বটা পাবে ফিনলে। মঙ্গলবার পাসাডেনার জেপিএল থেকে হোয়াটস্অ্যাপে ফিনলে ভারতের জনপ্রিয় বাংলা গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকাকে বলেন, ''নাসার জন্মের আগে থেকেই আমি মহাকাশ গবেষণায় মেতে আছি। ১৯৫৮-এ আমি প্রথম এসেছিলাম জেপিএল-এ। তখনও নাসার জন্মই হয়নি। কম্পিউটার ইঞ্জিয়নিয়ারিং-এ সহকারী হিসেবে কাজ করতাম। তার পরেই আমেরিকা মহাকাশে পাঠাল তার প্রথম উপগ্রহ এক্সপ্লোরার-ওয়ান। তার ছ'মাস পর মার্কিন কংগ্রেসে সিদ্ধান্ত নিল, তৈরী করা হবে নাসা। আমার দুই ছেলে মেয়ে। ছেলে মেয়েদের একটু দেখতে মাঝে ছ'মাসের জন্য নাসা ছেড়ে গিয়েছিলাম। ফিরে আসি ৬৯-এ। ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নিতে ঢুকেছিলাম কলেজে। কিন্তু, ছেলে মেয়ের লেখাপড়ার জন্য নিজের পড়া শেষ করতে পারিনি। ডিগ্রি নেই আমার। তাই বেতনও পাই কম। ওভারটাইম দিয়ে নাসা অবশ্য আমাকে পুষিয়ে দেয়। এখনও কার্ড পাঞ্চ করে ঢুকতে হয় আর আট ঘণ্টা থাকতে হয়। এটাই শুধু সম্মানে লাগে! কী করব, ডিগ্রি নেই যে আমার!'' ডিগ্রি নেই বলে, হয়তো লক্ষ্মীর অভাব আছে ফিনলে-র ঘরে! কিন্তু, সেই ফিনলের ভরসাতেই লক্ষ্মীলাভের লক্ষ্যে বৃহস্পতিতে পৌঁছে গেল নাসা। সভ্যতার গুরুগ্রহ বৃহস্পতিকে জয় করল এক বৃদ্ধার হাত ধরেই! সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
বিডি প্রতিদিন/৬ জুলাই ২০১৬/হিমেল-০২ | null | সুসান ফিনলে | science-tech |
https://www.ajkerpatrika.com/84045/%E0%A6%86%E0%A6%9C-%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81 | আজ এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু | আজ রোববার থেকে সারা দেশে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছর রংপুর বিভাগের মোট আটটি জেলার ২ হাজার ৬৭৪টি বিদ্যালয়ের প্রায় দুই লাখ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। রংপুর বিভাগের মোট আটটি জেলায় ২৭৫টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দিনাজপুরের পরীক্ষা শাখার কর্মকর্তারা জানান, এ বছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এক লাখ ৯৫ হাজার ৭৪০ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৯৯ হাজার ৯৮৩ জন, ছাত্রী ৯৫ হাজার ৭৫৭ জন। তাদের মধ্যে নিয়মিত পরীক্ষার্থী এক লাখ ৬৫ হাজার ৯৮১ জন। অনিয়মিত পরীক্ষার্থী ২৯ হাজার ২৪৬ জন ও জিপিএ উন্নয়ন ৫১৩ জন। বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার্থী সংখ্যা ৮০ হাজার ১৩৫ জন। মানবিক বিভাগের মোট পরীক্ষার্থী এক লাখ ১১ হাজার ১৫৬ জন। ব্যবসায় শিক্ষা শাখার মোট পরীক্ষার্থী ৪ হাজার ৪৪৯ জন। এবার দিনাজপুরের ৬০টি, রংপুরের ৫০টি, গাইবান্ধায় ৪০টি, নীলফামারীর ২৫টি, কুড়িগ্রামের ৩৪টি, লালমনিরহাটের ২০টি, ঠাকুরগাঁওয়ে ২৪টি ও পঞ্চগড়ের ২২টি কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া হবে।মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দিনাজপুরের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর তোফাজ্জুর রহমান জানান, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। | দিনাজপুর,পরীক্ষা,এসএসসি,ছাপা সংস্করণ,রংপুর সংস্করণ,দিনাজপুর নীলফামারী গাইবান্ধা | আজ রোববার থেকে সারা দেশে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2019/10/28/%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%a7%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%ae%e0%a6%aa%e0%a6%bf-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%81/ | সাজার বিরুদ্ধে এমপি হারুনের হাইকোর্টে আপিল | বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ এমপিকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে বিচারিক আদালতের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল আবেদন করেছেন। সাজা স্থগিতের পাশাপাশি আবেদনে তার জামিন আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার স্ত্রী ও আইনজীবী আশিফা আশরাফী পাপিয়া। রোববার (২৭ অক্টোবর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদন করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। সোমবার (২৮ অক্টোবর) হাইকোর্টের বিচারপতি মো: শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে তার আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানা গেছে। গত ২১ অক্টোবর বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ এমপিকে ৫ বছরের দণ্ড দিয়ে রায় দেন আদালত। পাশাপাশি তাকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় দেন। শুল্কমুক্ত গাড়ি এনে তা বিক্রি করে আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের দায়ের করা মামলায় তাকে এ সাজা দেয়া হয়েছে। এ মামলায় আরও দুজনকে সাজা দেয়া হয়েছে। তারা হলেন-ব্যবসায়ী এনায়েতুর রহমান ও গাড়ি ব্যবসায়ী ইশতিয়াক সাদেক। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, সংসদ সদস্য থাকাবস্থায় শুল্ক মুক্ত গাড়ি এনে তা বিক্রির ঘটনায় হারুন অর রশিদসহ তিনজনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় মামলা হয় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ। মামলার বাদী হলেন পুলিশের উপপরিদর্শক ইউনুস আলী। মামলাটি তদন্ত করে হারুনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ওই বছরের ১৮ জুলাই আদালতে চার্জশিট দেন দুদকের সহকারী পরিচালক মোনায়েম হোসেন। আদালত অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে হারুনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ২০ আগস্ট বিচার শুরু করেন আদালত। দীর্ঘ বিচার শেষে তার বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করা হয়। | এমপি,হাইকোর্ট,হারুন | সাংসদ হারুন অর রশিদ | national |
https://www.ajkerpatrika.com/102549/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%AE-%E0%A6%9C%E0%A6%A8 | খাবার খেয়ে অচেতন একই পরিবারের ৮ জন | সখীপুরে খাবার খেয়ে অচেতন হয়েছেন শিশুসহ একই পরিবারের আটজন। গত রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার কালিয়া ইউনিয়নের বিন্নাখাইড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ওই দিনই তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তবে সবাই এখন সুস্থ আছেন। খাবারের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় এমনটি হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আবদুস সোবহানের।স্বজনেরা জানান, গত রোববার সকালে উপজেলার বিন্নাখাইড়া গ্রামের মীর আব্দুল্লাহর পরিবারের সবাই একসঙ্গে খাবার খান। এর আধা ঘণ্টা পর থেকে একে একে সবাই অচেতন হয়ে পড়েন। অচেতন হওয়া পরিবারের সদস্যরা হলেন মীর আব্দুল্লাহ (৪২), তাঁর স্ত্রী ফারজানা আক্তার (৩২), ছেলে মুহিম (৮), আবদুল মজিদ (৬৩), মীর নায়েব আলী (৬৭), মীর আরাফাত (২৪), জমিলা বেগম (৬০) ও কদভানু (৫০)। কিছুক্ষণ পর প্রতিবেশীরা তাঁদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। পরে তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ফারজানা আক্তার বলেন, 'সকালে ভাত খাওয়ার পর প্রথমে আমার শাশুড়ি জানান তাঁর কেমন জানি লাগছে। এ কথা বলেই তিনি বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। তারপর আমারও মাথায় চক্কর দেয়, বমি আসে। আমিও ঘুমাতে যাই। এভাবে আমাদের পরিবারের আটজনই অচেতন হয়ে পড়েন।' | ঢাকা জেলা,টাঙ্গাইল,ঢাকা বিভাগ,সখীপুর,স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,ঢাকা,ছাপা সংস্করণ,ময়মনসিংহ সংস্করণ,আজকের টাঙ্গাইল | খাবার খেয়ে অচেতন একই পরিবারের ৮ জন | national |
https://www.ajkerpatrika.com/189513/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A7%A8%E0%A7%AB-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%9F%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%A4 | কালবৈশাখীতে ২৫ বাড়ির ক্ষয়ক্ষতি, তিনজন আহত | মধুপুরে কালবৈশাখীতে ৭টি বাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এ ছাড়া ১৮টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেঙে পড়েছে অনেক গাছপালা। আহত হয়েছেন অন্তত তিনজন। গত শনিবার ভোর ৫টার দিকে মধুপুরের মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের মির্জাপুর ও পৌর শহরের দুর্গাপুর গ্রামে এসব ঘটনা ঘটে।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ভোররাতে ভারী বর্ষণ শেষে হঠাৎ দমকা হাওয়া শুরু হয়। এতে মুহূর্তেই গাছপালা ভেঙে ঘরের ওপর পড়ে। এতে বেশ কিছু বাড়িঘর ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কয়েক জায়গায় টিনের চাল অন্যত্র উড়িয়ে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে মফিজ উদ্দিন, তোতা মিয়া, আশরাফ উদ্দিন, শরাফত আলী, আইয়ুব আলী, শেফালী বেগম, শাইমান বেওয়া, জুলহাস উদ্দিন, আমজাদ আলী, তুলা মিয়া ও সুজা ফকিরের বাড়ি একেবারে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. মনিরুজ্জামান জানান, মির্জাপুর ফকিরপাড়া গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঝড়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। এক নারীসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বেশ কয়েকটি বাড়ি একেবারে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। অনেকের রান্নাঘর, গোয়ালঘর উড়িয়ে নিয়ে গেছে। অনেকের ঘরের চালের টিন বাঁশবাগানে ঝুলে আছে।এর মধ্যে সহায়-সম্বলহীন শেফালী, মোস্তফা, আশরাফ, সাইফুলদের থাকার উপযোগী ঘর করার সামর্থ্য নেই। এসব পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জরুরি ভিত্তিতে অন্তত ৫০ হাজার করে টাকা দিতে পারলে মাথা গোঁজার ঠাঁই করতে পারত তারা। কিন্তু স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সে সামর্থ্য নেই।ঝিয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করা শেফালী বেগম বলেন, 'আমারে দেহার কেউ নাই। হঠাৎ কইরা ঝড়ে থাকার জাগাটাও শেষ কইরা দিলো। অহন পরের বাড়ি, নয়তো গাছতলায় থাকা ছাড়া আমার আর উপায় নাই।'এমন পরিস্থিতিতে মির্জাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মো. সাদিকুল ইসলাম ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের খোঁজখবর না নেওয়ায় এলাকার মানুষ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।এ ব্যাপারে মির্জাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জানান, ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য নারী ইউপি সদস্য এবং ওই ওয়ার্ডের সদস্যকে পাঠানো হয়েছে। তবে তিনি ব্যস্ততায় যেতে পারেননি। অপর দিকে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরিভাবে সহায়তা করার কোনো ব্যবস্থা পরিষদের না থাকায় হতাশা ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সরকারি সহযোগিতা কামনা করেন।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন বলেন, 'ইউপি চেয়ারম্যান আমাকে বিষয়টি অবহিত করলে অবশ্যই তাৎক্ষণিক তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারতাম। যেহেতু অনেক বিলম্বে আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম, এখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।' | টাঙ্গাইল,ঢাকা বিভাগ,মধুপুর,ছাপা সংস্করণ,ময়মনসিংহ সংস্করণ,আজকের টাঙ্গাইল | মধুপুরের মির্জাপুর ফকিরপাড়া গ্রামে কালবৈশাখীতে ক্ষতিগ্রস্ত একটি বাড়ি। গতকাল । | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2022/06/09/%e0%a6%ad%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%89%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a7%9f%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a7%87/ | ভুল উচ্চারণে গেয়ে কেকে কে শ্রদ্ধা হিরো আলমের! | বেসুরো গলায় একের পর এক গান গেয়ে নেটমাধ্যমে জনপ্রিয়তার শীর্ষে হিরো আলম। গান গেয়ে একাধিকবার বিতর্কের মুখেও পড়েছেন। গানটা যেন ঠিক তার আসে না! এ কথা তাকে বোঝাবে কে? কখনও রবীন্দ্রনাথ, কখনও হলিউডের টাইটানিক, এবার বলিউডের প্রয়াত গায়ক কেকে-এর গান গেয়ে ট্রোলের মুখোমুখি তিনি। দিন কয়েক আগেই তার গলায় রবীন্দ্রসঙ্গীত তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। এত কিছুর পরও থেমে থাকতে নারাজ বগুড়ার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। বলিউড গায়কের মৃত্যুর পর, গান গেয়ে কেকে-কে শ্রদ্ধা জানিয়েছে গোটা বিশ্ব। সেই তালিকায় নিজের নাম জুড়তে চেয়েছেন হিরো আলমও। পড়ুন: রবীন্দ্র সঙ্গীত গেয়ে ক্ষোভের মুখে হিরো আলম, বললেন শখে গেয়েছি! 'কাইটস' ছবি থেকে কেকে-র গাওয়া 'জিন্দেগি দো পাল কি' গানটি গেয়েছেন হিরো আলম। তবে হিরো আলমের গাওয়া গানে না আছে সুর, না তাল! এমনকি উচ্চারণও ভুল। বলা চলে, নিজের মতো করে গাইতে গিয়ে গানের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছেন হিরো আলম। তার গান শুনে ক্ষেপে উঠেছে একাংশ নেটিজেন। তার গলায় এই গান শুনে নেটমাধ্যমে ট্রোল এবং মিমের বন্যা। সম্প্রতি 'আমারও পরানো যাহা চায়' রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়েছেন হিরো আলম। গানটি প্রকাশ্যে আসার পরই তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি। নিজের পিঠ বাঁচাতে বাংলাদেশের এক সংবাদমাধ্যমের কাছে হিরো আলমের মন্তব্য, গানটি শখ করে গেয়েছিলেন তিনি, 'রবীন্দ্রসঙ্গীত যেইটা ভাইরাল হইছে সেইটা আমি শখ করে গাইছি, ওইটা অফিশিয়াল না।' ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন | কে কে,নতুন গান,ভাইরাল,ভুল উচ্চারণে হিরো আলমের গান,হিরো আলম,হিরো আলমের রবীন্দ্রসঙ্গীত | হিরো আলম ও কে কে | entertainment |
https://www.ajkerpatrika.com/190757/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9A-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A7%A9%E0%A7%AB%E0%A7%A6-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | লেপের নিচ থেকে ৩৫০ লিটার সয়াবিন তেল উদ্ধার | মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় লেপের নিচ থেকে তেল উদ্ধার ও চার প্রতিষ্ঠানকে ৭৮ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন সাটুরিয়া উপজেলা প্রশাসন ও জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। উদ্ধারকৃত তেল তাৎক্ষণিকভাবে উপস্থিত ভোক্তাদের মাঝে বিক্রয় করা হয়েছে।আজ বুধবার সকালে সাটুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আরা ও মানিকগঞ্জ জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল উপজেলার বিভিন্ন বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন।অভিযানে তেলের মূল্যে কারসাজির অপরাধে দড়গ্রাম বাজারে তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৬০০ লিটার বোতলজাত তেল উদ্ধার করা হয়। অনিক স্টোরে মালিক বাসুদেব বসাককে (৩৫০ লিটার মজুত) ৫০ হাজার টাকা, অসীম স্টোরকে (১০০ লিটার মজুত) ১৫ হাজার টাকা এবং সুধীর স্টোরকে (১৫০ লিটার মজুত) ১০ হাজার টাকা, সাটুরিয়া বাজারে বুদ্ধু সাহা স্টোরকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।মানিকগঞ্জ জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, 'ঈদের আগে মজুতকৃত বোতলজাত তেল দোকানে প্রদর্শন না করে অতিমুনাফার লোভে বিভিন্ন গুপ্ত স্থানে লুকিয়ে গায়ের মূল্য বেশি দামে তেল বিক্রি করা হচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে অনিক স্টোরে মালিক বাসুদেব বসাকের বাসায় গিয়ে খাটের নিচে, লেপ কাঁথার নিচ থেকে অবৈধ মজুতকৃত ৩৫০ লিটার বিভিন্ন ব্রান্ডের বোতলজাত তেল উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে আরও দুই প্রতিষ্ঠান থেকে ২৫০ লিটারসহ মোট ৬০০ লিটার তেল উদ্ধার করা হয় এবং উদ্ধারকৃত ৬০০ লিটার বোতলজাত তেল উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আরার তত্ত্বাবধানে তাৎক্ষণিকভাবে উপস্থিত ভোক্তাদের মধ্যে বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়। এ ছাড়াও দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে কাঁচাবাজার ও আটা ময়দার বাজার মনিটরিং করা হয়।অভিযানে সহযোগিতা করেন সাটুরিয়া উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর নিলুফার ইয়াসমিন, ৩৮ ব্যাটালিয়ন আনসার মানিকগঞ্জ। | বাংলাদেশ,মানিকগঞ্জ,ঢাকা বিভাগ,ভোজ্যতেল,সাটুরিয়া,অভিযান,জব্দ | উপজেলা প্রশাসন ও জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে জব্দকৃত তেল। | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2021/06/12/%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%93-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a7%9c%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a6%85%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%a7%e0%a6%a8%e0%a7%80/ | করোনা কালেও বাড়ছে অতি ধনীদের সংখ্যা | করোনাকালীন সময়ে ধনী ও গরিবের মধ্যে সম্পদের বৈষম্য আরও বেড়েছে। করোনার এই সংকটকালে বিশ্বে অতি ধনীর সংখ্যা কমা তো দূরের কথা, বরং বেড়েছে। অতি ধনী হয়েছে আরও ছয় হাজার মানুষ।অন্যদিকে সাধারণ মানুষের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। মহামারির কারনে প্রায় প্রতিটি দেশ লকডাউন দিয়েছে। যার প্রভাব অর্থনীতিতে পড়েছে। বহু মানুষ চাকরি হারিয়েছেন আবার বহু মানুষ গরিব হয়েছেন। অন্যদিকে বিশ্বে অতি ধনীর সংখ্যা বেড়েছে। কেবল করোনার এই সময়ে ছয় হাজার মানুষ সুপার রিচদের তালিকায় নাম লিখিয়েছেন। নতুন এই ধনীদের সংখ্যা সব চেয়ে বেশি যুক্তরাষ্ট্রে। তারপর চীন এবং তিন নম্বরে জার্মানি। গত বৃহস্পতিবার বস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, করোনাও কিছু মানুষের অতি ধনী হওয়াকে থামাতে পারেনি। ২০২০ সালে সারা বিশ্বে অতি-ধনীর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ হাজারে। যার মধ্যে জার্মানি থেকে আছেন দুই হাজার ৯০০ জন। জার্মান অতি ধনীরা বিশ্বের বিনিয়োগযোগ্য সম্পদের এক দশমিক চার ট্রিলিয়ান ডলার নিয়ন্ত্রণ করেন। ২০২০ সালে তাদের আর্থিক বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ছয় শতাংশ। করোনাকালে এই ধনীদের সম্পদের পরিমাণ রেকর্ড ছুঁয়েছে। বিশ্ব জুড়ে অতি ধনীদের সম্পদের পরিমাণ ২৫০ ট্রিলিয়ান ডলার ছুঁয়েছে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় আট শতাংশ বেশি। করোনার ফলে ধনী ও গরিবের বৈষম্য আরও বেড়েছে। বিশ্বের ৬০ হাজার অতি-ধনী মানুষ মোট বিনিয়োগের ১৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করছেন। একই সময়ে বিশ্বে গরিব মানুষের সংখ্যা বেড়েছে।
ডি-ইভূ
| অর্থনীতি,করোনা,ধনী,লকডাউন | করোনাকালে এই ধনীদের সম্পদের পরিমাণ রেকর্ড ছুঁয়েছে। | economy |
https://samakal.com/international/article/211080739/আফগানিস্তানের-আর্থিক-সংকট-কাটানোর-অঙ্গীকার-বিশ্বনেতাদের | আফগানিস্তানের আর্থিক সংকট কাটানোর অঙ্গীকার বিশ্বনেতাদের | আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা দখলের পরে দেশটি চরম আর্থিক ও মানবিক সংকটের মুখোমুখি বলে জানিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দাতব্য সংস্থাগুলো। তাই দেশটিকে এই অর্থনৈতিক সংকট থেকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন উন্নত দেশগুলোর জোট জি-২০-এর নেতারা। আফগান অর্থনীতি রক্ষায় শত কোটি ডলার দিতে জাতিসংঘ আহ্বান জানানোর পর বিশ্ব নেতারা একটি ভার্চুয়াল সামিটে অংশ নেন। এখানেই আফগানিস্তান সংকট নিয়ে আলোচনা হয় এবং জি-২০-এর নেতারা দেশটিতে চরম আর্থিক সংকট কাটানোর অঙ্গীকার করেন। খবর বিবিসির। ভার্চুয়াল সামিটে জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেল বলেছেন, দেশটিকে চরম বিশৃঙ্খলার মধ্যে পড়তে দেওয়া ঠিক হবে না। জাতিসংঘ প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জোর দিয়ে বলেছেন, সেখানে যেসব সাহায্য দেয়া হবে, তা দিতে হবে স্বাধীন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মাধ্যমে, সরাসরি তালেবানের হাতে নয়।তবে এখন পর্যন্ত যতটুকু অর্থ সহায়তা পাওয়া গেছে, তা কয়েক মিলিয়ন ডলার হতে পারে, যা জরুরি খাদ্য ও ওষুধের জন্য দেওয়া হচ্ছে। নতুন প্রতিশ্রুতির মধ্যে ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডের লেয়েন বলেছেন, আফগানিস্তান এবং প্রতিবেশী যেসব দেশ শরণার্থীদের গ্রহণ করছে, তাদের জন্য একশ' বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেওয়া হবে। চ্যান্সেলার মের্কেল গত মাসের নির্বাচনে অংশ নেননি, ফলে নতুন সরকার গঠিত হওয়ার পর তাকে সরে যেতে হবে। কিন্তু তিনি আফগানিস্তানের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, 'পুরো আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বা আর্থিক পদ্ধতি যদি ভেঙে পড়ে, তাহলে আমাদের কারও কোনো উপকারই হবে না। তখন আর মানবিক সহায়তাও দেওয়া যাবে না। আসলে সীমারেখা টানা সহজ নয়। কিন্তু চার কোটি মানুষ যদি বিদ্যুৎ না থাকা বা আর্থিক পদ্ধতি ভেঙ্গে পড়ার কারণে চরম বিশৃঙ্খলার মধ্যে পড়ে, সেটা তো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের লক্ষ্য হতে পারে না।' তিনি বলেছেন, জাতিসংঘের সহায়তা দেওয়া সব প্রতিষ্ঠানে তালেবানের অংশগ্রহণ থাকা উচিত। সেই সঙ্গে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, এক্ষেত্রে মেয়ে ও নারীদের অধিকারের বিষয়েও সম্মান দিতে হবে। মের্কেলের বক্তব্যের সঙ্গে একমত জানিয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘি, যিনি এই ভার্চুয়াল সামিটের আয়োজন করেছিলেন। তিনি বলেছেন, তালেবানের সঙ্গে জি-২০ দেশগুলোর যোগাযোগ করতে হবে। কিন্তু তার মানেই এটা ইসলামপন্থী তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়া নয়। তবে এই ভার্চুয়াল সামিটে জি-২০ দেশগুলোর সব সদস্য উপস্থিত ছিলেন না। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পক্ষে প্রতিনিধি ছিলেন। তবে বৈঠকে অংশ নেওয়া সব সদস্যই আরও বেশি সহায়তা দিতে সম্মত হয়েছেন। আফগানিস্তান যাতে আল-কায়েদা বা ইসলামিক স্টেট গ্রুপের মতো জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত না হয়, সেটা নিশ্চিত করার ব্যাপারেও আলোচনা করেছেন বিশ্বনেতারা। সেই সঙ্গে বিদেশি নাগরিক এবং দেশ ছাড়তে আগ্রহী আফগানদের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। শীর্ষ নেতাদের এই বৈঠক এমন সময়ে হলো যখন দাতব্য সহায়তা, সন্ত্রাস প্রতিরোধ এবং বিদেশিদের সরিয়ে আনার কাতারে আলোচনায় বসেছেন পশ্চিমা এবং আফগান কর্মকর্তারা। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার ও তালেবানের ক্ষমতা নেয়ার পর এই প্রথম দুই পক্ষের সরাসরি আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। | আফগানিস্তান,তালেবান,মানবিক সংকট,আর্থিক সংকট | : কাবুল ডটকম | international |
https://samakal.com/whole-country/article/210458742/শিমুলিয়া-ঘাটে-ঈদের-ভিড় | শিমুলিয়া ঘাটে 'ঈদের ভিড়' | করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে আগামীকাল বুধবার থেকে সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হচ্ছে। এতে করে স্রোতের মতো ঘরে ফিরতে শুরু করেছেন দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ। ফলে শিমুলিয়া ঘাটে রীতিমতো যাত্রী ও যানবাহনের তীব্র ভিড় দেখা দিয়েছে। মানুষজন ঢাকা থেকে যে যেভাবে পারছে ঘাটে ছুটছে। আগের চেয়ে তিন-চার গুণ বেশি ভাড়া গুনছে পরিবহনে। ঘাট কর্তৃপক্ষ বলছে, ফেরিতে যাত্রীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। যাত্রী ও যানবাহনের চাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। এমন চাপ শুধু ঈদেই দেখা যায়। শিমুলিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) সাফায়েত আহমেদ আজ দুপুর ২টার দিকে সমকালকে বলেন, শিমুলিয়া ঘাট, রাস্তায় কোথাও পা ফেলার জায়গা নেই।যাত্রী ও যানবাহনের চাপ এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। লকডাউন উপেক্ষা করে ফেরিতে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হচ্ছে। রোরো, ডাম্প, মিডিয়াম ও কে-টাইপসহ ১৪টি ফেরিতে যাত্রী ও যানবাহনে পার হচ্ছে। অতিরিক্ত চাপ সামাল দিতে খেতে হচ্ছে হিমশিম। মানুষের মধ্যে করোনা নিয়ে কোনো ধরনের ভাবনা বা ভীতি নেই। ফেরিতে গাদাগাদি করে চলছে ওঠানামা। শিমুলিয়া ফেরিঘাট ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার সকাল থেকেই এই ঘাটে চাপ ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। সোমবার সকাল থেকে চাপ আরও অনেক বেশি বেড়ে গেছে। সারাদিন ঘাটে যানবাহন ও মানুষের জটলা বেঁধে ছিল। মঙ্গলবার এ ঘাটের চাপ বিগত সময়ের তুলনায় কয়েক গুণ বেড়েছে। ঘাট ও সড়কে সহস্রাধিক যানবাহন পাড়াপারের অপেক্ষায় আছে। মানুষ শিমুলিয়া ঘাটে এসে নৌপরিবহনে ওঠার জন্য রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে লঞ্চ যাতায়াত বন্ধ রয়েছে। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, স্পিডবোট ও ট্রলার বন্ধ থাকার কথা থাকলেও তা চলছে। নিম্নআয়ের মানুষ ফেরিতে পার হচ্ছে। আর যাদের পকেট ভারি কিংবা তাড়া আছে- তারা দ্বিগুণ বেশি ভাড়ায় স্পিডবোটে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে। স্বাভাবিক সময়ে ট্রলারে অল্প-স্বল্প যাত্রী পারাপার করা হলেও মঙ্গলবার ট্রলারবোঝাই করে পদ্মা নদী পাড়ি দিচ্ছে চালকরা। তারা যাত্রীদের কাছ থেকে তিনগুণ বেশি ভাড়া আদায় করছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ শিমুলিয়া ঘাটের উপ-পরিচালক মো. জসীমউদ্দিনের মুঠোফোনে অনেকবার কল করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে শিমুলিয়া ফেরিঘাটের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) মো. হিলাল উদ্দিন বলেন, ঘাটে মঙ্গলবার সকাল থেকে সোমবারের চেয়ে দ্বিগুণ যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এমন চাপ ঈদের দুয়েকদিন আগে দেখতাম। ঘাটে সহস্রাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় আছে। ঘাটে চাপ আরও বাড়তে পারে। রোববার ২ হাজারের বেশি যানবাহন পারাপার করা হয়েছে। আজকে এ সংখ্যা তিন হাজেরর বেশি ছাড়াবে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার লকডাউনের ঘোষণা দিলেও মানুষের মধ্যে তেমন সতর্কতা নেই। মানুষের বেপরোয়া চলাচলের কারণে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি আরও মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। | শিমুলিয়া ঘাট,লকডাউন | শিমুলিয়া ঘাটে স্পিডবোটে পারাপারের জন্য যাত্রীদের ভিড়। : | national |
https://www.dailynayadiganta.com/politics/327485/৪-নদী-থেকে-পানি-আনা-হবে-বুড়িগঙ্গায় | ৪ নদী থেকে পানি আনা হবে বুড়িগঙ্গায় | পানি প্রবাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে সরকার বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দূষণমুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে পানিসম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এ কথা জানান।পানি সম্পদ মন্ত্রী জানান, বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দূষণমুক্ত করার লক্ষ্যে ১ হাজার ১২৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। এই প্রকল্পের অধীন নিউ-ধলেশ্বরী, পুংলী, বংশাই ও তুরাগ নদী খননের মাধ্যমে যমুনা নদী থেকে শুষ্ক মৌসুমে ২৪৫ কিউসেক পানি প্রবাহ নিয়ে বুড়িগঙ্গা নদীতে ১৪১ কিউসেক পানি প্রবাহ বৃদ্ধি করা হবে।তিনি বলেন, এর ফলে শুষ্ক মৌসুমে বুড়িগঙ্গা নদীর প্রবাহ ও নাব্যতা বৃদ্ধি পাবে এবং পানির দূষণের মাত্রা হ্রাস পাবে। বর্তমানে প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে, ২০২০ সালের জুন মাস নাগাদ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কাজ সমাপ্ত হবে। | null | ৪ নদী থেকে পানি আনা হবে বুড়িগঙ্গায় | politics |
https://www.bd-pratidin.com/country/2020/11/19/588803 | টিভি সিরিয়াল দেখেই চাচাকে হত্যার কৌশল রপ্ত করেন ভাতিজা! | সম্প্রতি চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে ড্রামের ভেতর থেকে উদ্ধার হয় নিহত সিদ্দিকুর রহমানের (৩৫) মরদেহ। এই হত্যা মামলার প্রধান আসামি সারোয়ার আলম (২৫)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। গ্রেফতার হওয়া আসামি ইতোমধ্যে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। এই নিয়ে বুধবার চাঁদপুরে পিবিআই কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নিহত সিদ্দিকুর রহমান হত্যার কারণ তুলে ধরা হয়। পিবিআই'র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শঙ্কর কুমার জানান, পারিবারিক জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে গত ১০ নভেম্বর কুমিল্লার পদুয়ার বাজার এলাকার একটি বাড়িতে সারোয়ার আলম তার সহযোগীকে নিয়ে নিকটাত্মীয় বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি সিদ্দিকুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করে লাশ ড্রামে করে চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে সড়কের পাশে ফেলে যায়। এই ঘটনার পর পেশায় ফ্রিজ মিস্ত্রি সারোয়ার আলম কৌশলে আত্মগোপন করে। পরে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে গত সোমবার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ভাতিজা সারোয়ার আলম তার চাচার কাছে নিজের বসতঘরে আসা যাওয়ার সড়কের জন্য ১০ ফুট জায়গা দাবি করেন। এতে চাচা সিদ্দিকুর রহমান তা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এই নিয়ে কয়েক দফা সালিশ বৈঠকও হয়। আর গত ৯ মাস আগে এমন আব্দার করে ব্যর্থ হয়ে ভারতীয় টিভি সিরিয়াল দেখে দেখে চাচাকে হত্যার কৌশল রপ্ত করেন ভাতিজা সারোয়ার আলম। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৯ নভেম্বর কুমিল্লা বিশ্বরোডের পাশে পদুয়ার বাজারের একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে ক্রিকেট খেলার স্ট্যাম্প দিয়ে পিটিয়ে কাবু করে সিদ্দিকুর রহমানকে। পরে ধারাল চাকু দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে এবং গলা কেটে হত্যা করা হয়। শুধু তাই নয়, ঘটনার শিকার ব্যক্তিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা যাতে শনাক্ত করতে না পারে- তার জন্য নিহতের দুই হাতের বুড়ো আঙুল থেঁতলে দেওয়া হয়। পরে নিহতের লাশ চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের শাহরাস্তি উপজেলার রাজাপুর এলাকায় ফেলে গা ঢাকা দেয় সারোয়ার আলম ও তার আরেক সহযোগী। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শঙ্কর কুমার আরও জানান, চাচাকে কিভাবে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়-তা পুলিশ এবং আদালতের কাছে অকপটে স্বীকার করেছেন সারোয়ার আলম। আর এই ঘটনায় জড়িত অন্যজনকেও খোঁজা হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে চাঁদপুরে পিবিআইয়ে কর্মরত অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, ঘটনার দায় স্বীকার করে চাঁদপুরের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার পর আসামি সারোয়ার আলমকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। অন্যদিকে, চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলা পিবিআই তদন্ত করলেও নিহতের মা লুৎফুন্নাহার শাহরাস্তি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। প্রসঙ্গত, নিহত সিদ্দিকুর রহমান প্রথম স্ত্রী রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। তাকে হত্যার পর পরিবারের ধারণা ছিল প্রথম স্ত্রী প্রতিশোধ নিতে স্বামীকে হত্যা করেছে। তবে পিবিআই হত্যায় জড়িত মূল আসামিকে গ্রেফতার করার পর নির্মম এই হত্যাকাণ্ডের জট উম্মোচিত হল। বিডি প্রতিদিন/কালাম | null | পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সারোয়ার আলম | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2020/01/19/196541/ | সুইজারল্যান্ডে মুক্তি পাচ্ছে 'কাঠবিড়ালী' | সুইজারল্যান্ডে মুক্তি পাচ্ছে 'কাঠবিড়ালী'। নিয়ামুল মুক্তা পরিচালিত সিনেমা 'কাঠবিড়ালী' গত ১৭ জানুয়ারি মুক্তি পেয়েছে। দেশের ১৮টি হলে প্রদর্শিত হচ্ছে সিনেমাটি। আর মুক্তির পরই পেয়েছে দর্শকের অকুণ্ঠ প্রশংসা। সে ধারাবাহিকতায় এবার দেশের বাইরে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ছবিটি। প্রযোজনার সঙ্গে যুক্ত ফরহাদ শাহী জানান, দেশের গণ্ডি পেরিয়ে এবার সুইজারল্যান্ডের জুরিখে 'কাঠবিড়ালী' সিনেমার দুটি প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৫ জানুয়ারি ও ১ ফেব্রয়ারি জুরিখের বাংলা স্কুলের হলরুমে ছবিটি প্রদর্শিত হবে। পরিচালক নিয়ামুল মুক্তা বলেন, "আমাদের স্বপ্নের ছবি 'কাঠবিড়ালী'। মুক্তির প্রথম দুই দিনে দর্শক সিনেমাটির প্রতি যে ভালোবাসা দেখিয়েছেন, তা আমাদের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। সে ধারাবাহিকতায় এবার সুইজারল্যান্ডের পাশাপাশি ইউরোপের অন্যান্য দেশেও 'কাঠবিড়ালী' মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।" তাসনিমুল তাজের চিত্রনাট্য এবং নিয়ামুল মুক্তার রচনা ও পরিচালনায় ২০১৭ সালের ২ মার্চ শুরু হয় 'কাঠবিড়ালী' চলচ্চিত্রের শুটিং। নানা ধাপে টানা দুই বছর চিত্রায়ণের পর মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটি। এতে অর্চিতা স্পর্শিয়ার বিপরীতে অভিনয় করেছেন আসাদুজ্জামান আবীর ও সাইদ জামান শাওন। আরও অভিনয় করেছেন শাহরিয়ার ফেরদৌস, শিল্পী সরকার, হিন্দোল রায়, এ কে আজাদ, তানজিনা রহমান। | null | কাঠবিড়ালী র একটি দৃশ্য। । | entertainment |
https://www.ajkerpatrika.com/117584/%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%82 | বদলাবে না আপেলের রং | আপেল কেটে টুকরোগুলো একত্রে করে গোটা আপেলের আকার দিন। এরপর রাবার ব্যান্ড দিয়ে আটকে দিন। রং ধূসর হবে না।আপেল কাটার পর ১ টেবিল চামচের ৩ ভাগের ১ ভাগ লবণ ১ কাপ পানির সঙ্গে মিশিয়ে ৮-১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এরপর তুলে নিয়ে একটি বাক্সে ভরে ফ্রিজে রাখুন। কয়েক দিন ভালো থাকবে, রং ধূসর হবে না।সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার | জীবনধারা,টিপস,আজকের জীবন,ছাপা সংস্করণ | বদলাবে না আপেলের রং | national |
https://www.bhorerkagoj.com/2022/04/15/%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a6%ac%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%98/ | রণবীর বিয়ে করায় সারারাত ঘুমাতে পারেনি দীঘি | শিশুশিল্পী থেকে নায়িকা বনে যাওয়া দীঘির ছোটবেলা থেকে 'ক্রাশ' ছিলেন রণবীর। ভীষণ পছন্দ করেন তাকে। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে দীঘি বলতেন, 'রণবীর কাপুরের নায়িকা হতে চান!' দীঘির সেই ইচ্ছে অধরাই থেকে গেছে। এরমধ্যে আলিয়াকে বিয়ে করায় ভীষণ কষ্ট পেয়েছেন দীঘি! ফেসবুকে ট্যাগ করা একটি পোস্টে দীঘি লিখেছেন 'রণবীরের বিয়ে কারণে, তিনি রাতে ঘুমাতেই পারেননি'। দীঘি বলেন, আলিয়ার সঙ্গে বিয়েটা একদমই নিতে পারছি না। ওর (রণবীরে) অন্য কোনও এক্সের সঙ্গে ক্যাটরিনা কিংবা দীপিকার সঙ্গে বিয়ে হলে সেটা মেনে নেওয়া যেত। কিন্তু আলিয়াকে আমি আগে থেকেই নিতে পারি না! রণবীরকে পছন্দের কথা জানিয়ে দীঘি বলেন, এখনও আমার ফোনের ওয়ালপেপারে রণবীরের ছবি দেওয়া। আমার মোবাইলে রণবীরের আলাদা একটি ফোল্ডারই রয়েছে। তার জন্য আমার ফোনে আলাদা একটা ফোল্ডার আছে; সেখানে সব রণবীরের ছবি। রণবীরের বিয়ে হয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়ে অনেক কিছু করেছেন দীঘি। জানালেন, রাতে ঘুম হয়নি। সারারাত বসে বসে পেস্ট্রি খেয়েছেন! দীঘি বলেন, 'কষ্ট পেয়েছি। এই কষ্টে পেস্ট্রি খেয়ে আগামী কয়েকদিন ডায়েট করতে পারবো না।' উল্লেখ্য দুই পরিবারের উপস্থিতিতে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা নাগাদ রণবীর-আলিয়ার বিয়ে সম্পন্ন হয়। কাপুরদের বান্দ্রার বাড়ি 'বাস্তু'তেই সম্পন্ন বিয়ের অনুষ্ঠান। পাঞ্জাবি রীতিতে হয় তাদের বিয়ে। | আলিয়া,দীঘি,রণবীর | চিত্রনায়িকা দীঘি | entertainment |
https://samakal.com/whole-country/article/210665643/চাঁদা-না-পেয়ে-অপহরণ-ছাত্রলীগ-নেতা-গ্রেপ্তার | চাঁদা না পেয়ে অপহরণ, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার | চাঁদা না পেয়ে ফুটপাতের দোকানিকে অপহরণের অভিযোগে আবু বকর সিদ্দিক নামে ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার ভোরে নগরীর ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ রোড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয় অপহৃত মো. রিফাতকে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে। ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন সমকালকে জানান, আবু বকর ফুটপাতে চাঁদাবাজি চক্রের সদস্য। মুন্না নামের সন্ত্রাসী গ্রুপে কাজ করে সে। মুন্না গ্রুপে পাঁচজন সদস্য রয়েছে যারা আগ্রাবাদ এলাকায় ফুটপাতে চাঁদাবাজি করে। কেউ চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা তাকে তুলে নিয়ে যায়। শুরুতে মারধর করে যা পায় তা হাতিয়ে নেয়, পরে পরিবারের কাছে মুক্তিপণ দাবি করে। পুলিশ সুত্র বলা হয়, আগ্রাবাদ বাদামতলী মোড়ের ফুটপাতে ব্যবসা করেন মো. রিফাত। তার কাছে চাঁদা দাবি করে মুন্না বাহিনী। চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় তাকে তুলে নিয়ে যায় মুন্না বাহিনীর সদস্যরা। মারধর করে ২০ হাজার টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় তারা। পরে তার পরিবারের কাছে ফোন করে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ফোন পেয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে ৫ হাজার টাকা পাঠানো হয়। এরপরও ছেড়ে না দিলে বিষয়টি পুলিশকে জানায় তারা। পুলিশ অভিযান চালিয়ে আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ রোডের পরিত্যক্ত প্রাথমিক শিক্ষা ভবনের নিচতলা থেকে রিফাতকে উদ্ধার করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অন্যরা পালিয়ে গেলেও আবু বকর সিদ্দিককে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অপহরণের কথা স্বীকার করেছে আবু বকর। এ ঘটনায় শুভ দাশ, শাহ আমানত শিশির ও রহমানসহ আরও কয়েকজন জড়িত বলে পুলিশকে তথ্য দিয়েছেন তিনি। গ্রেপ্তার আবু বকর সিদ্দিক ডবলমুরিং থানার মোগলটুলী হাজী ইয়াছিন আলী সড়কের জাকিরুল হকের ছেলে। তিনি ছাত্রলীগের সরকারি কমার্স কলেজ শাখার সহ
সম্পাদক। | অপহরণ,ডবলমুরিং থানা | অপহরণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতা আবু বকর সিদ্দিক। : | national |
https://www.ajkerpatrika.com/109498/%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 | সোমবার দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী | মালদ্বীপে ছয় দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মালদ্বীপ সময় সোমবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটটি মালদ্বীপের ভেলেনা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে।প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এমএম ইমরুল কায়েস আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচি অনুযায়ী ফ্লাইটটি ঢাকার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহর আমন্ত্রণে গত ২২ ডিসেম্বর মালে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। ২৩ ডিসেম্বর তাঁর সফরের দ্বিতীয় দিনে, যোগ্য স্বাস্থ্য পেশাদারদের নিয়োগ এবং যুব ও ক্রীড়া উন্নয়নের ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক এবং দ্বৈত আয়কর বিলোপের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।এ ছাড়াও বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) নবায়ন করা হয়েছে।দ্বিপাক্ষিক আলোচনা এবং উপকরণ হস্তান্তর অনুষ্ঠানের পর একটি যৌথ ইশতেহার ঘোষণা করা হয়।২৪ ডিসেম্বর মালদ্বীপে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া সংবর্ধনায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন। | বাংলাদেশ,প্রধানমন্ত্রী,শেখ হাসিনা,মালদ্বীপ | প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। | national |
https://samakal.com/politics/article/200627061/মিডিয়াবাজির-রাজনীতিতেও-ভাটা-পড়েছে-কাদের | বিএনপির মিডিয়াবাজির রাজনীতিতেও ভাটা পড়েছে: কাদের | আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, 'করোনা সংকটের সময়েও জনগণের পাশে না দাঁড়ানো বিএনপির মিডিয়াবাজির রাজনীতিতেও ভাটা পড়েছে। এ কারণে তারা গণমাধ্যমকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। কর্মভীরু বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে বাক্যালাপে বীরত্ব প্রদর্শন করছেন।' মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, করোনা সংকট জয়ের লক্ষ্যে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালাতে হবে। পরম করুণাময়ের অশেষ কৃপায় এই সংকট আমরা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবো। 'গণমাধ্যম সত্য প্রচারে শঙ্কিত'- মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'গণমাধ্যম সত্য প্রচারে নির্ভিক, বরং বিএনপিসৃষ্ট গুজব প্রচারে অনীহ। দেশবাসী দেখেছে, গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন আন্দোলনে সরকারবিরোধী প্রচারণায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সবক্ষেত্রে বিএনপি কীভাবে গুজব ছড়িয়েছে। এর মাধ্যমে তারা রাজনৈতিক ফায়দা লোটার অপচেষ্টা চালিয়েছে এবং গুজবভিত্তিক রাজনীতির বৈধতা দিয়েছে।' করোনা মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, সংকটময় এই সময়ে সাংবাদিক বন্ধুরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ করে চলেছেন। প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে এই লড়াইয়ে তারা সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে অগ্রগণ্য। অধিকাংশ গণমাধ্যমকর্মী দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ইতিবাচকভাবে কাজ করে চলেছেন। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল এসব সাংবাদিকদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'মির্জা ফখরুল মন্তব্য করেছেন, বাকশাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চারটি পত্রিকা ছাড়া সব সংবাদপত্র বন্ধ করে দেওয়া হয়। তার জ্ঞাতার্থে জানাতে চাই, তৎকালীন বঙ্গবন্ধু সরকারের সময় দৈনিক, সাপ্তাহিক ও অন্যান্য মিলে ১২৬টির মত সংবাদপত্র প্রকাশিত হতো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংবাদপত্রের জগতে বস্তুনিষ্ঠতা ও দায়বদ্ধতা প্রতিষ্ঠার জন্য সাংবাদিকদের মাধ্যমে গঠিত কমিটির সুপারিশে একটি কাঠামো দাঁড় করিয়েছিলেন মাত্র।' তিনি বলেন, স্বাধীনতার পরপর সদ্য স্বাধীন দেশে দেশবিরোধী নানা অপতৎপরতা শুরু হয়। দেশের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ না থেকে বিদেশের টাকায় রাতারাতি সংবাদপত্র প্রকাশ করে জাতীয় বিভাজন ও সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করা হয়। এই বিষবাষ্প থেকে জাতিকে রক্ষা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলীয়ান হয়ে সাম্যভিত্তিক সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে জাতির পিতা 'গণতন্ত্র' প্রত্যয়টির চেয়ে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির ওপর জোর দিয়েছিলেন। বাকশাল ছিল সেই গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার অভিযাত্রা। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান নিজেও বাকশালের কার্যকরী সদস্য ছিলেন। বাকশাল কোনো একদলীয় ব্যবস্থা ছিল না, সব মত-শ্রেণি-পেশার সমন্বয়ে একটি জাতীয় দল ছিল। সেতুমন্ত্রী বলেন, কথায় কথায় বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেন, 'দেশে গণতন্ত্র নেই'। গণতন্ত্র না থাকলে বিএনপি নেতারা কীভাবে সরকারের বিরুদ্ধে এত মিথ্যাচার করার সুযোগ পান? জিয়াউর রহমানের বহুদলীয় গণতন্ত্রের নামে হ্যাঁ-না ভোটের মাধ্যমে ৯৯ শতাংশ ভোট ডাকাতি এবং সামরিক শাসনতন্ত্রের মোড়কে ১৯৭৯ সালের 'গণতান্ত্রিক নির্বাচন' এর ইতিহাস এখনও বই-পুস্তক ও জাতীয় স্মৃতিতে জ্বলজ্বলায়মান। সুতরাং বিএনপির মুখে আর যাই হোক গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। পঁচাত্তরে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সফল নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। | সেতুমন্ত্রী,ওবায়দুল কাদের,বিএনপি,মিডিয়াবাজি,মিডিয়াবাজির রাজনীতি,আওয়ামী লীগ | ওবায়দুল কাদের | politics |
https://www.ajkerpatrika.com/194150/%E0%A6%93%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E2%80%98%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E2%80%99 | ওমানকে হারিয়ে বাংলাদেশের 'প্রতিশোধ' | এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্বের ফাইনালে ওমানে উড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ৬-২ গোলে হারা সেই ম্যাচের এক সপ্তাহ পরই প্রতিশোধ নিলেন রাসেল মাহমুদ জিমিরা। এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বে ওমানের বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।সাম্প্রতিক সময়ে ওমানের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচগুলো হয় হাড্ডাহাড্ডি। জাকার্তায় আজও ম্যাচটা ঝাঁজালোই হলো। দুই দলের লড়াই হয়েছে সমানে সমান।ম্যাচের ৬ মিনিটেই এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। পেনাল্টি কর্নার থেকে আশরাফুল ইসলাম গোল করে দলকে এগিয়ে নেন। ১৭ মিনিটে ম্যাচে সমতায় ফেরে ওমান। আক্রমণ থেকে ফিল্ড গোলে ওমানের আল ফাজারি রাশেদ গোল করেন। ৪০ মিনিটে বাংলাদেশের জয় এনে দেওয়া গোলটা করেছেন মোহাম্মদ রকিবুল। সেই পেনাল্টি কর্নার থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করে বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়ার মুখোমুখি হবে ইমান গোবিনাথানের দল। | বাংলাদেশ,খেলা,অন্য খেলা,হকি | এক সপ্তাহ আগের হারের প্রতিশোধ নিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন | sports |
https://www.prothomalo.com/sports/football/প্রতিভা-চাপা-পড়ে-থাকে-না-চোখে-পড়েই | প্রতিভা চাপা পড়ে থাকে না, চোখে পড়েই | গত সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের জাতীয় দলের কোচের পদ থেকে বিদায় নিয়েছেন জেমি ডে। ইংলিশ কোচ জেমি ডে বাংলাদেশের ফুটবলের ভবিষ্যৎ হিসেবে তিনজন ফুটবলারের নাম বলতেন। সেই তিন নামের একটি মেরাজ হোসেন। কাল প্রথমবারের মতো জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের তরুণ এই ফরোয়ার্ড। জেমি ডে যাঁকে ভবিষ্যতের জন্য পছন্দ করেছিলেন, বাংলাদেশের কোচ হিসেবে নিজের প্রথম দলেই সেই মেরাজকে ডেকেছেন স্প্যানিশ কোট হাভিয়ের কাবরেরা। মেরাজ যে জেমি ডের পছন্দের খেলোয়াড়, সেটি কাবরেরার জানার কথা নয়। তবে প্রতিভা চাপা পড়ে থাকে না, জহুরির চোখে পড়েই। মেরাজের খেলা যে কাবরেরার মনে ধরেছে, তা বোঝা গিয়েছিল গত ১৩ ফেব্রুয়ারিই। মুন্সিগঞ্জের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ও সাইফ স্পোর্টিংয়ের মধ্যকার ম্যাচটি সাংবাদিকদের সঙ্গে বসেই দেখছিলেন কাবরেরা। ম্যাচের বিরতিতে কাবরেরাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, মেরাজকে কেমন দেখছেন? ডান হাতে থাম্পস আপ চিহ্ন বানিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন মেরাজকে তাঁর মনে ধরেছে। কাল তো তাঁর প্রথমবারের মতো ডাকা দলে দুই নতুন মুখের মধ্যে একজন বাংলাদেশ পুলিশ ফুটবল ক্লাবের লেফটব্যাক ঈশা ফয়সাল ও অন্যজন মেরাজ। ২০১৫ সালে সিলেটে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৬ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ দলের সদস্য ছিলেন মেরাজ। তাঁর ভালো গুণের আগে কিছু দোষের কথা আগে শোনা যাক। সাইফের সাবেক বেলজিয়ামের কোচ পল পুট ও ইংলিশ কোচ স্টুয়ার্ট হল বলতেন, 'মেরাজ অনুশীলনে যা খেলে, তার অর্ধেক ম্যাচে খেলতে পারলে অনায়াসে সেরা খেলোয়াড় হয়ে যাবে।' অর্থাৎ অনুশীলন ম্যাচের পারফরম্যান্সের ছিটেফোঁটাও মেরাজ প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ম্যাচে দেখাতে পারেন না। তবু যতটুকু পেরেছেন, তাতেই জাতীয় দলের জায়গা করে নিলেন বিকেএসপির সাবেক এই ছাত্র। ২০১৭ সালে বিকেএসপির কিছু খেলোয়াড় দলে টেনেছিল সাইফ। তখন থেকেই সাইফের সঙ্গে মেরাজের গাঁটছড়া সম্পর্ক। গত দুই মৌসুমে দলে অনিয়মিত মেরাজ এবারের মৌসুমে হয়ে উঠেছেন সাইফের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। শুরুতে প্রথাগত ফরোয়ার্ড হিসেবে খেললেও এখন ভূমিকা বদলে আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন মেরাজ। তাঁর সবচেয়ে বড় গুণ সৃষ্টিশীলতা। স্ট্রাইকারের পেছন থেকে আক্রমণটা তৈরি করতে পারেন। দুর্দান্ত গতির সঙ্গে বলের ওপর আছে দারুণ নিয়ন্ত্রণ। লিগে ৫ ম্যাচ খেলে গোল ১টি। কাল মেরাজ প্রথম আলোকে বলছিলেন, 'জাতীয় দলে ডাক তো পেলাম। এখন মূল দলে জায়গা করে নিতে হবে।' তাঁর মূল দল বলতে প্রথম একাদশ আর সে জন্য প্রচুর লড়াই করতে হবে, সেটি তাঁর ভালো করেই জানা। মেরাজের জাতীয় দলে আসার পেছনে 'জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার' একটা গল্পও আছে। প্রথমবারের মতো জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া খেলোয়াড়ের আবার বাদ পড়ার গল্প এল কোথা থেকে? গত সেপ্টেম্বরে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য ৩০ সদস্যের একটি দল তৈরি করেছিলেন জেমি ডে। সেটি ঘোষণা না করেই খেলোয়াড়দের ডেকে তোলা হয়েছিল পাঁচতারকা হোটেলের ক্যাম্পে। জেমি বিদায় নিলে সে দলটা আর ঘোষণা করা হয়নি। অন্তর্বর্তীকালীন কোচ অস্কার ব্রুজোন ২৬ সদস্যের দল ঘোষণা করলেন, সেখানে নাম ছিল না মেরাজের। তাই পরের দিন সকালেই হোটেল ছাড়তে বলা হয় তাঁকে। সেই থেকে মেরাজের জেদ, 'হোটেলে উঠিয়ে হোটেল ছাড়ার ঘটনা আমি কোনো দিনও ভুলব না। পরে জাতীয় দলে খেলাটাকে আমি জেদ হিসেবে নিয়েছি।' মেরাজের মতোই বয়সভিত্তিক জাতীয় দলে খেলেছেন ঈশা। ২০১৭ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ ও গত বছর খেলেছেন অনূর্ধ্ব-২৩ দলে। ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশ পুলিশে কনস্টেবল হিসেবে চাকরির সঙ্গে খেলছেন দলটির হয়ে। রক্ষণভাগ সামলে ওভারল্যাপ করে ওপরে উঠে গোলমুখে ভালো ক্রস করতে জুড়ি নেই ঈশার। তাই পুলিশের রোমানিয়ান কোচ আরিস্তিকা সিওবা বর্তমানে তাঁকে খেলাচ্ছেন লেফটউইঙ্গার হিসেবে। গোলও করিয়েছেন দুটি। কাল ঈশা বলছিলেন, 'ম্যাচ খেলে জাতীয় দলে ডাক পাওয়াটা স্মরণীয় করে রাখতে চাই। বিশ্বাস আছে, কোচ সুযোগ দিলে সেটা কাজে লাগাতে পারব আমি।' একাদশে জায়গা করে নিতে তাঁকে লড়াই করতে হবে ইয়াছিন আরাফাত, রিমন হোসেনদের সঙ্গে। | বাংলাদেশ ফুটবল,জাতীয় ফুটবল দল | জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন মেরাজ হোসেন | sports |
https://www.ajkerpatrika.com/117108/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A8 | তারাগঞ্জে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন | বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তারাগঞ্জে দোয়া মাহফিল ও কেক কাটা হয়। গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে ওই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এর আগে ছাত্রলীগের দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে কেক কাটা ও দোয়া মোনাজাত করা হয়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আতিয়ার রহমান, সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ বাবুল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাহারুল হক সরকার, আলমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি রেজাউল ইসলাম রুবেল, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আশরাফুল আলম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রাজা মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক আবু বারেক পিয়েল, সাবেক সহসভাপতি মাজেদুল ইসলাম বকুলসহ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। | রংপুর জেলা,ছাত্রলীগ,রংপুর বিভাগ,তারাগঞ্জ,প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী,রংপুর,ছাপা সংস্করণ,রংপুর সংস্করণ,আজকের রংপুর | তারাগঞ্জে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন | national |
https://www.prothomalo.com/politics/আলীগ-সরকারের-অধীনে-নির্বাচনে-অংশগ্রহণ-নয়-আ-স-ম-আবদুর-রব | আ.লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ নয়: আ স ম আবদুর রব | আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তাঁর এই বক্তব্যের প্রতি সমর্থন দিয়েছেন অন্য কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতা। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বুধবার স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন দিবস উপলক্ষে জেএসডির উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় এই ঘোষণা আসে। অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণপত্রে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নাম উল্লেখ থাকলেও আয়োজকেরা জানান, তিনি অসুস্থ থাকায় আসতে পারবেন না। জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, নির্বাচন কমিশনের নামে ফাজলামি করে লাভ হবে না। সরকারের ওপর জনগণের আস্থার সংকট রয়েছে। সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য প্রজাতন্ত্রের সাংগঠনিক কাঠামো ধ্বংস করে ফেলেছে। ফলে তারা ক্ষমতায় থাকতে কোনো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে বৃহত্তর জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, অন্ততপক্ষে দুবছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা দরকার। জাতীয় সরকার না হলে এই দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা যাবে না। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী বলেন, 'স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বেঁচে থাকার পরও আমরা সম্মান পাইনি। শেখ হাসিনার সরকার যেমন চাই না, তারেক রহমানের সরকারও চাই না।' নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, নতুন নির্বাচন করতে হলে প্রশাসনসহ সামগ্রিকভাবে পুরো ব্যবস্থা বদলাতে হবে। গণফোরামের (একাংশ) সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, নতুন একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ছাড়া বাংলাদেশ এগোবে না। গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক মঞ্চে উপস্থিত অন্য দলের নেতাদের উদ্দেশে বলেন, 'পরে নির্বাচনে গেলে আপনারা ঘৃণিত হবেন।' অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। | সরকার,রাজনীতি,জাতীয় নির্বাচন,নির্বাচন | পতাকা উত্তোলন দিবস উপলক্ষে জেএসডির উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব | politics |